AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালই বিশ্বকাপ: ইশান্ত

ফিটনেস টেস্টে পাস করে গোলাপি টেস্টে ভারতীয় দলে ঢুকলেন উমেশ যাদব

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালই বিশ্বকাপ: ইশান্ত
ছবি-টুইটার
| Updated on: Feb 22, 2021 | 7:50 PM
Share

আমেদাবাদ: ভারত যদি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠতে পারে, তাঁর কাছে সেটাই হবে বিশ্বকাপ খেলার মতো। বলছেন ইশান্ত শর্মা।

প্রথম টেস্ট হারের পর প্রবল চাপে পড়েছিলেন বিরাট কোহলিরা। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় টেস্টে ৩১৭ রানে জিতেছে ভারতীয় টিম। সিরিজ এখন ১-১। মোতেরায় দিন-রাতের টেস্ট জো রুটের টিমের বিরুদ্ধে নামে ভারত। তার আগে ইশান্ত বলছেন, ‘আমি শুধু সিরিজ জয়ের উপরেই ফোকাস করছি। যাতে টিম বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠতে পারে। আমি এখন শুধু একটা ফর্ম্যাটে খেলি। এটাই আমার কাছে বিশ্বকাপের মতো। যদি ফাইনালে উঠতে পারি, আর চ্যাম্পিয়ন হতে পারি, তা হলে বিশ্বকাপ জেতার মতোই তৃপ্তি পাব।’

সদ্য ৩০০ উইকেটের মাইলস্টোন স্পর্শ করেছেন ইশান্ত। মোতেরায় দিন-রাতের টেস্ট কেরিয়ারের আরও একটা মাইলফলক হতে চলেছে তাঁর। এটা হবে তাঁর ১০০তম টেস্ট। যা খেলার আগে বেশ আবেগতাড়িত ডান হাতি পেসার। ইশান্ত বলেছেন, ‘যদি অস্ট্রেলিয়ায় যেতে পারতাম, ওখানে ১০০তম টেস্ট খেলতে পারতাম, বেশি ভালো লাগত। কিছু ব্যাপার আছে, যা কখনওই পরিকল্পনামাফিক হয় না। আমি অবশ্য ওই সফরে যেতে না পারা নিয়ে খুব বেশি ভাবিনি। কোনও একটা বিষয় আঁকড়ে ধরে এগনো যায় না। সামনে তাকাতেই হয়। ১০০ টেস্ট খেলা ব্যক্তিগত প্রাপ্তি। তাই আমি সব সময় টিমকে সাফল্য দেওয়ার চেষ্টা করি।’

ভারতের হয়ে ১৩১ টেস্ট খেলেছেন কপিল দেব। ভারতীয় পেসার হিসেবে যা এখনও রেকর্ড। ইশান্ত অবশ্য তা নিয়ে ভাবছেন না। ‘কপিল দেবের ১৩১ টেস্ট অনেক দূরের ব্যাপার। আমি কিন্তু সামনের টেস্টটা নিয়ে ভাবছি।’

আরও পড়ুন:ব্রাইট এখন আইএসএলের কোহিনুর

কেরিয়ারের সেরা মুহূর্ত বাছতে গিয়ে বেশ বিভ্রান্তই হয়েছেন ইশান্ত। বলছেনও, ‘১৪ বছর ক্রিকেট খেলার পর কোনও একটা বিশেষ মুহূর্ত খুঁজে বের করা খুব কঠিন কাজ। সব ক্রিকেটারের জীবনেই উত্থান-পতন থাকে। সাফল্যের মতো সেটাও খুঁজে বের করা কঠিন কাজ। এটুকু বলতে পারি, জাহির খানের কাছে আমি অনেক কিছু শিখেছি। যা শিখেছি, সেটাই পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি।’