AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

IND vs ENG: চোটে বিরক্ত পায়ের আঙুল কাটতে চেয়েছিলেন, ভারতের বিরুদ্ধে খেলবেন সেই ক্রিকেটার!

India Tour of England: ক্রিস ওকস এবং জশ টং, এই দুই পেসার ভারত এ দলের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি ম্যাচেও নেমে পড়েছেন। তেমনই ইংল্যান্ড স্কোয়াডে এমন একজন ক্রিকেটার রয়েছেন, যাঁকে নিয়ে একটি ভয়ঙ্কর কাহিনিও রয়েছে।

IND vs ENG: চোটে বিরক্ত পায়ের আঙুল কাটতে চেয়েছিলেন, ভারতের বিরুদ্ধে খেলবেন সেই ক্রিকেটার!
Image Credit: PTI FILE
| Updated on: Jun 08, 2025 | 12:06 AM
Share

ইংল্যান্ডের মাটিতে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে ভারত। ইতিমধ্যেই ভারতীয় দল ইংল্যান্ডে পৌঁছে গিয়েছে। রবিবার অর্থাৎ কাল থেকে প্রস্তুতিও শুরু করে দেবে। টেস্ট স্কোয়াডের অনেক ক্রিকেটারই অবশ্য এ-দলের সঙ্গে ইংল্যান্ডে পৌঁছে গিয়েছিলেন। পরে যোগ দেন লোকেশ রাহুলও। ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিরুদ্ধে ম্যাচও খেলছে। ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড শুধুমাত্র প্রথম টেস্টের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। ক্রিস ওকস এবং জশ টং, এই দুই পেসার ভারত এ দলের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি ম্যাচেও নেমে পড়েছেন। তেমনই ইংল্যান্ড স্কোয়াডে এমন একজন ক্রিকেটার রয়েছেন, যাঁকে নিয়ে একটি ভয়ঙ্কর কাহিনিও রয়েছে।

প্রথম টেস্টের ঘোষিত স্কোয়াডে রয়েছেন ব্রাইডন কার্স। প্রথম বার সুযোগ পেয়েছেন তা নয়। ইংল্যান্ডের এই তরুণ পেসার খেলেছেনও। ভারতের বিরুদ্ধেও খেলেছেন। কথা হচ্ছে ব্রাইডন কার্সকে নিয়ে। একটা সময় চোট নিয়ে কেরিয়ারে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল যে, নিজের পায়ের আঙুলই কেটে ফেলতে চেয়েছিলেন ব্রাইডন কার্স! চমকে দেওয়ার মতো হলেও এমন পরিস্থিতিই ছিল।

ব্রাইডন কার্স নিজেই এই ঘটনা প্রসঙ্গে বলেছিলেন। বিবিসি-তে একটি সাক্ষাৎকারে ব্রাইডন কার্স বলেছেন, ‘একটা সময় ঘুমনোর আগে ভাবতাম-আমার মনে হয় এটা করতে পারি। দ্বিতীয় আঙুলটা যদি কেটে দিই। তা হলে হয়তো চোট সমস্যা মিটতে পারে। এরপর চিকিৎসকদের সঙ্গেও কথা বলি। ওরাই আমাকে বোঝায়, বোলিংয়ের সময় শরীরের ভারসাম্যের জন্য আঙুলটা প্রয়োজন। স্বাভাবিক ভাবেই এই ভাবনা থেকে সরে আসি।’

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে টিমও পেয়েছিলেন ব্রাইডন কার্স। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মাঝপথেই চোটের কারণে তাঁকে দেশে ফিরতে হয়েছিল। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ তাঁকে নিলেও খেলতে পারেননি। বাধ্য হয়েছিলেন সরে দাঁড়াতে। এতটাই সমস্যা হচ্ছিল, ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ অ্যান্টিবায়োটিক নিতে হয়েছে।