Ravichandran Ashwin: চিপকে স্মৃতিমেদুর অশ্বিন, চেন্নাই গেলে কী দেখবেন ও কী কী খাবার খাবেন, জানালেন সব…
শেষ মুহূর্তে ভারতের বিশ্বকাপ টিমে সুযোগ পাওয়া তারকা স্পিনার-অলরাউন্ডার রবিচন্দ্রন অশ্বিনের (Ravichandran Ashwin) জন্ম চেন্নাইয়ে। তাই সেখানে অনুশীলন করা এবং ম্যাচ খেলা অশ্বিনের কাছে হোমকামিংয়ের মতো। তাই চিপকে অনুশীলনের ফাঁকে স্মৃতিমেদুর হতে দেখা গেল অশ্বিনকে।
চেন্নাই: রাত পোহালেই বিশ্বকাপ যাত্রা শুরু করবে ভারত। দেশের মাটিতে ওডিআই বিশ্বকাপে (ICC World Cup 2023) হট ফেভারিট মেন ইন ব্লু। চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচ টিম ইন্ডিয়ার। শেষ মুহূর্তে ভারতের বিশ্বকাপ টিমে সুযোগ পাওয়া তারকা স্পিনার-অলরাউন্ডার রবিচন্দ্রন অশ্বিনের (Ravichandran Ashwin) জন্ম চেন্নাইয়ে। তাই সেখানে অনুশীলন করা এবং ম্যাচ খেলা অশ্বিনের কাছে হোমকামিংয়ের মতো। তাই চিপকে অনুশীলনের ফাঁকে স্মৃতিমেদুর হতে দেখা গেল অশ্বিনকে। চিপকে নস্টালজিক অশ্বিন অবশ্য সেখানে যাওয়া সকল ব্যক্তিদের উদ্দেশে জানিয়েছেন, চেন্নাই গেলে কী দেখবেন ও কী কী খাবার খাবেন। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।
বিসিসিআই টিভির এক ভিডিয়োতে রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে বলতে শোনা যায়, ‘এটা আমার হোমটাউন। সকলের জন্যই নিজের জন্মস্থান ভীষণ স্পেশাল হয়। চেন্নাই আমার জন্মস্থান। আমার ক্রিকেট কেরিয়ারের শুরু চেন্নাই থেকে। এখানকার ক্রিকেট খেলার মাঠ, সেই মাঠ লাগোয়া চায়ের দোকান, সমুদ্র সৈকত সবকিছুই আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। ছেলেবেলা থেকে আমার ইচ্ছে ছিল দেশের জার্সিতে যেন আমি চিপকে একটা হলেও ম্যাচ খেলতে পারি। চিপকে আমার প্রথম স্মৃতি বললে মনে পড়ে, বাবা আমাকে এখানে নিয়ে এসেছিল। ১৯৯১ সালে ভারত বনাম ইংল্যান্ড টেস্ট ম্যাচ দেখতে এসেছিলাম। এরপর এই মাঠে বহুবার খেলেছি। পাঁচ উইকেট নিয়েছি, ম্যাচের সেরা হয়ে দর্শকদের ভালোবাসা পেয়েছি। তাই এই মাঠের সঙ্গে আমার অনেক বিশেষ স্মৃতি আছে।’
View this post on Instagram
চেন্নাইয়ে গেলে সেখানে সমুদ্রসৈকতে অবশ্যই ঘোরার কথা বলেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। পাশাপাশি চাট খাওয়া এবং লোকাল চায়ের দোকানে মশালা চা ও বিভিন্ন ফ্রাই চেখে দেখার কথা বলেছেন অ্যাশ। পাশাপাশি তিনি জানান, আগে পপকর্ন খেতে খেতে তিনি সত্যম থিয়েটারে অনেক সিনেমা দেখেছেন। তাই যে কেউ চেন্নাই এলে সেখানে সিনেমা উপভোগ করতে যেতে পারেন। রবি অশ্বিনের মতে, চেন্নাইয়ে যে তিন খাবার অবশ্যই খেয়ে দেখা উচিত – মশালা ধোসা, এলানীর পায়সাম (ডাবের পায়েস), পোঙ্গল (ব্রেকফাস্ট)।