Sachin Tendulkar: কেপটাউনের পিচ নিয়ে বিরক্ত সচিন, ভারতে হলে কী হত?

IND vs SA, Cape Town Test: কেপটাউন টেস্ট নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেছেন কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর। দক্ষিণ আফ্রিকায় তাঁর খেলার প্রচুর অভিজ্ঞতা রয়েছে। ভারতের অন্যতম সফল ব্যাটার। অ্যালান ডোনাল্ডের মতো কিংবদন্তি প্রোটিয়া পেসারও একবাক্যে স্বীকার করেছেন, সচিন তাঁদের দারুণ ভাবে সামালাতো দক্ষিণ আফ্রিকার পিচে। তবে কেপটাউনের এই পিচে সচিনকে খেলতে হলে যে প্রচণ্ড বিরক্ত হতেন, বলাই যায়। খেলা দেখেই বিরক্তি প্রকাশ করলেন।

Sachin Tendulkar: কেপটাউনের পিচ নিয়ে বিরক্ত সচিন, ভারতে হলে কী হত?
Image Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: Jan 04, 2024 | 12:37 AM

কলকাতা: শুধুই কি ব্যাটারদের ভুল? বোলারদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স! তা অবশ্যই। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে নিউল্যান্ডস ক্রিকেট মাঠের পিচ নিয়েও। প্রথম দিনই পড়েছে ২৩টি উইকেট। একঝাঁক রেকর্ড হয়েছে। ব্যাটারদের কাছে চূড়ান্ত হতাশার দিন। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা দু-দলের প্রথম ইনিংস শেষ। দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় ইনিংসে ইতিমধ্যেই তিন উইকেট হারিয়েছে। সারাদিনে ব্যাটারদের মধ্যে সফল বলা যায় বিরাট কোহিলকে! তাঁর ব্যাটেই দু-দলের ইনিংসে সর্বাধিক ৪৬ রান। কেপটাউনের পিচ নিয়ে প্রাক্তন-বর্তমান ক্রিকেটারদের অনেকেই ক্ষুব্ধ। পাশাপাশি প্রশ্নও তুলছেন, ভারতের মাটিতে একদিনে ২৩ উইকেট পড়লে কী হত? বিস্তারিত জেনে নিন TV9 Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

কেপটাউন টেস্ট নিয়ে বিরক্ত প্রকাশ করেছেন কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর। দক্ষিণ আফ্রিকায় তাঁর খেলার প্রচুর অভিজ্ঞতা রয়েছে। ভারতের অন্যতম সফল ব্যাটার। অ্যালান ডোনাল্ডের মতো কিংবদন্তি প্রোটিয়া পেসারও একবাক্যে স্বীকার করেছেন, সচিন তাঁদের দারুণ ভাবে সামালাতো দক্ষিণ আফ্রিকার পিচে। তবে কেপটাউনের এই পিচে সচিনকে খেলতে হলে যে প্রচণ্ড বিরক্ত হতেন, বলাই যায়। খেলা দেখেই বিরক্তি প্রকাশ করলেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সচিন তেন্ডুলকর নতুন বছরের উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘২৪ শুরু হল এক দিনে ২৩ উইকেট দিয়ে। এটা ভাবাই যায় না! দক্ষিণ আফ্রিকা অলআউট হওয়ার পর ফ্লাইটে উঠেছিলাম। বাড়ি পৌঁছে দেখি দক্ষিণ আফ্রিকা ৩ উইকেট হারিয়েছে। মাঝে কী মিস করলাম আমি?’

ভারতের আর এক মায়াঙ্ক আগরওয়ালও বিরক্ত এমন পিচ দেখে। সোশ্যাল মিডিয়ায় মায়াঙ্ক লিখেছেন, ‘ভারতের পিচে টেস্টের প্রথম দিন ২০ উইকেট পড়লে কী হত!’ তাঁর এই পোস্টে অনেকেই মন্তব্য করেছেন, এমন হলে অস্ট্রেলিয়া ও ব্রিটিশ মিডিয়া ঘূর্ণি পিচ নিয়ে তুলোধনা করতে ছাড়ত না।