Marais Erasmus: শততম ওয়ান ডে ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ের কীর্তি মারিয়াস এরাসমাসের

TV9 Bangla Digital | Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী

Jan 19, 2022 | 3:30 PM

কেরিয়ারের শুরু করার সময় এই মাইলস্টোনে পৌঁছতে পারবেন বলে ভাবেননি এরাসমাস। তবে তাঁর সফরের এই মুহূর্তটা এখন বিশেষ ভাবে উপভোগ করতে চাইছেন তিনি।

Marais Erasmus: শততম ওয়ান ডে ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ের কীর্তি মারিয়াস এরাসমাসের
Marais Erasmus: শততম ওয়ান ডে ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ের কীর্তি মারিয়াস এরাসমাসের

Follow Us

পার্ল: আজ থেকে শুরু হল ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা (India vs South Africa) তিন ম্যাচের একদিনের সিরিজ। পার্লে চলা বাভুমা-রাহুলদের প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচে এক কীর্তি গড়লেন আম্পায়ার (umpire) মারিয়াস এরাসমাস (Marais Erasmus)। ওয়ান ডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শততম ম্যাচে আম্পায়ারিং করছেন এরাসমাস। তিনি তৃতীয় দক্ষিণ আফ্রিকান আম্পায়ার, যিনি এই মাইলস্টোন অর্জন করলেন। ৫৭ বছর বয়সী এরাসমাস বিশ্বের অন্যতম সেরা আম্পায়ারদের মধ্যে একজন। বোল্যান্ড পার্কে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচে আম্পায়িরং করে তিনি স্পর্শ করলেন রুডি কোয়ের্টজেন ও ডেভিড অর্চার্ডকে।

১৯৯২-২০১০ সাল পর্যন্ত ২০৯টি আন্তর্জাতিক ওয়ান ডে ম্যাচে আম্পায়ারিং করে বিশ্ব রেকর্ড করেছিলেন কোয়ের্টজেন। সম্প্রতি পাকিস্তানের আলম দার (২১১) কোয়ের্টজেনকে ওয়ান ডে আম্পায়িরংয়ে ছাপিয়ে গিয়েছেন কোয়ের্টজেনকে। অন্যদিকে ১৯৯৪-২০০৩ সালের মধ্যে ১০৭টি ওয়ান ডে ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন অর্চার্ড। ২০০৭ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করছেন এরাসমাস। এখনও পর্যন্ত তিনি ৭০টি টেস্টে, ৩৫টি টি-২০ এবং ১৮টি মেয়েদের টি-২০ ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। এবং আজ তিনি কেরিয়ারের শততম ওয়ান ডে ম্যাচে আম্পায়ারিং করছেন।

এই কীর্তির জন্য তিনি ভীষণ গর্বিত বোধ করছেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটের এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “আমি এই মাইলস্টোন অর্জন করতে পেরে ভীষণ গর্বিত। এটা ভীষণ কঠিন যাত্রা। কারণ, আমরা সব সময় কড়া স্ক্রুটিনির মধ্যে থাকি। কঠিন পরিস্থিতিতে এই প্রাপ্তির জন্য আমি গর্বিত বোধ করছি।” তিনি আরও বলেন, “আমরা সবাই খেলার সেবক। কিন্তু মাঝে মাঝে এভাবেই আমরা কিছু মাইলস্টোনের কাছে পৌঁছে যাই। এবং এই অনুভূতিটা বিশেষ হয়।”

এরাসমাস নিজের মাইলস্টোন ম্যাচের মুহূর্তে তাঁর স্ত্রীকে বিশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছেন। তিনি বলেন, “এই সফরটা সব সময়ই চ্যালেঞ্জিং ছিল। বিশেষ করে যখন আমি শুরু করেছিলাম। অনেক বেশি ট্রাভেল করতে হত। আমার স্ত্রী অ্যাডেলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। ও আমাদের যমজ ছেলেদের জন্য নিজের চাকরি ছেড়ে দিয়েছিল এবং ওদের মা ও বাবা দুটোই হয়ে উঠেছিল। ওরা সকলেই খুব সমর্থন করে আমাকে।”

কেরিয়ারের শুরু করার সময় এই মাইলস্টোনে পৌঁছতে পারবেন বলে ভাবেননি এরাসমাস। তবে তাঁর সফরের এই মুহূর্তটা এখন বিশেষ ভাবে উপভোগ করতে চাইছেন তিনি।

আরও পড়ুন: India vs South Africa: একদিনের ক্রিকেটে অভিষেক ভেঙ্কটেশের

Next Article