Rahmanullah Gurbaz: ‘আইপিএলের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাব’, নতুন টি-১০ লিগের আগে নাইট তারকা রহমানুল্লা গুরবাজ
Zim Afro T10: দিন দিন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ ডালপালা মেলছে। এ বার তা পৌঁছে গেল জিম্বাবোয়েতে। সেখানে আর দিন তিনেক পর শুরু হতে চলেছে নতুন এক ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ। যার নাম জিম আফ্রো টি১০।
নয়াদিল্লি: দেশে-বিদেশে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের অন্ত নেই। দিন দিন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ ডালপালা মেলছে। এ বার তা পৌঁছে গেল জিম্বাবোয়েতে। সেখানে আর দিন তিনেক পর শুরু হতে চলেছে নতুন এক ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ। যার নাম জিম আফ্রো টি১০ (Zim Afro T10)। এই লিগের উদ্বোধন হবে হারারে স্পোর্টস ক্লাবে, ২০ জুলাই। দেশ-বিদেশে যত ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগই শুরু হোক না কেন, সকল ক্রিকেটাররা এখনও আইপিএলে (IPL) খেলার আশা রাখেন। ২০২৩ সালের আইপিএলেও প্রচুর বিদেশি ক্রিকেটার খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম আফগানিস্তানের রহমানুল্লা গুরবাজ (Rahmanullah Gurbaz)। তিনি ১৬তম আইপিএলে খেলেছিলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে। এ বার তিনি খেলতে চলেছেন জিম আফ্রো টি১০ এ। সেখানে তিনি নিজের আইপিএল অভিজ্ঞতা সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন বলেই জানিয়েছেন। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।
জিম্বাবোয়ে এবং দক্ষিণ আফ্রিকার যৌথ উদ্যোগে এই লিগ চালু হচ্ছে। উদ্বোধনী জিম আফ্রো টি১০ লিগে ৫টি দল রয়েছে। সেগুলি হল – হারারে হ্যারিকেন্স, কেপ টাউন সাম্প আর্মি, ডারবান কালান্দার্স, জোবার্গ বাফালোস ও বুলাওয়ে ব্রেভস। ১০ ওভার করে খেলা হবে এই লিগে। প্রতিটি ম্যাচ হতে সময় লাগবে কমপক্ষে ৯০ মিনিট। কেপ টাউন সাম্প আর্মি দলে রয়েছেন আফগান তারকা রহমানুল্লা গুরবাজ। যে দলের কোচ ল্যান্স ক্লুজনার।
এ বারের আইপিএলে নাইট জার্সিতে নজর কেড়েছিলেন রহমানুল্লা গুরবাজ। সেখানে হওয়া অভিজ্ঞতা তিনি জিম্বাবোয়ের নতুন টি১০ লিগে কাজে লাগাতে চান। একইসঙ্গে বাকি ক্রিকেটারদের সঙ্গে সেই অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চান তিনি। জিম আফ্রো টি১০ লিগের আগে গুরবাজ বলেন, ‘আইপিএল এক উচ্চস্তরের প্রতিযোগিতা। প্রত্যেক ক্রিকেটারের ক্রিকেট খেলার উচ্চাকাঙ্খা পূরণ করার জন্য আইপিএলে খেলা দারুণ অভিজ্ঞতা। আইপিএলের অভিজ্ঞতা আমার জন্য অসাধারণ। আইপিএল থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। সেই অভিজ্ঞতা জিম আফ্রো টি১০ লিগে আমার দলের সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেব।’
গুরবাজ আরও বলেন, ‘কেপ টাউন সাম্প আর্মির কোচ ল্যান্স ক্লুজনার। তিনি সকলকে সাহায্য করবেন। আমাদের পাশে তাঁকে পেয়ে আমরা ভাগ্যবান। আফগানিস্তান জাতীয় দলে তিনি কোচ থাকাকালীন তাঁর অধীনে আমি খেলেছি। আমরা তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। তিনি আমাদের ক্রিকেটকে বিভিন্ন স্তরে উন্নত করতে সাহায্য করেছিলেন। এই টুর্নামেন্টে তাঁর সঙ্গে আবার কাজ করতে পেরে দারুণ লাগছে।’