Cricket in Olympics: অলিম্পিকে কনফার্মড টিকিট পেল ক্রিকেট! সচিন বললেন, ‘নতুন যুগের সূচনা হল’

Sachin Tendulkar: ১৯০০ সালের অলিম্পিকে শেষবার অলিম্পিকে জায়গা পেয়েছিল ক্রিকেট। বিপুল ক্রিকেট ভক্ত জনতা যাতে অলিম্পিক-মুখী হয়, সে কথা মাথায় রেখেই এই উদ্যোগ। এ বার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানালেন ভারতীয় কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর। সোশ্যাল মিডিয়ায় সাইট X এ সচিন লিখেছেন, 'নতুন যুগের সূচনা হল।' আর কী বললেন মাস্টার ব্লাস্টার?

Cricket in Olympics: অলিম্পিকে কনফার্মড টিকিট পেল ক্রিকেট! সচিন বললেন, 'নতুন যুগের সূচনা হল'
অলিম্পিকে কনফার্মড টিকিট পেল ক্রিকেট! সচিন বললেন, 'নতুন যুগের সূচনা হল'
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 16, 2023 | 8:22 PM

নয়াদিল্লি: নিশ্চয়তা মিলেছিল আগেই। এ বার পাওয়া গেল কনফার্মড টিকিট। ২০২৮ সালের লস অ্যাঞ্জেলিস অলিম্পিকে (Los Angeles Olympics) থাকছে ক্রিকেটও (Cricket)। ছেলে ও মেয়েদের ক্রিকেট হবে টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে। সঙ্গে স্কোয়াশ, লাক্রস, ফ্ল্যাগ ফুটবল আর বেসবল-সফটবলও জায়গা পেল। ১৯০০ সালের অলিম্পিকে শেষবার অলিম্পিকে জায়গা পেয়েছিল ক্রিকেট। বিপুল ক্রিকেট ভক্ত জনতা যাতে অলিম্পিক-মুখী হয়, সে কথা মাথায় রেখেই এই উদ্যোগ। এ বার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানালেন ভারতীয় কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। সোশ্যাল মিডিয়ায় সাইট X এ সচিন লিখেছেন, ‘নতুন যুগের সূচনা হল।’ আর কী বললেন মাস্টার ব্লাস্টার? বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।

সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X এ ভারতীয় কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর লেখেন, ‘এক শতাব্দীরও বেশি অপেক্ষার পর আমাদের প্রিয় খেলা আবার অলিম্পিকের মঞ্চে ফিরে এসেছে। লস অ্যাঞ্জেলিস অলিম্পিকে ক্রিকেট ফিরছে। এটা ক্রিকেটের জন্য একটা নতুন যুগের সূচনাকে চিহ্নিত করছে। কারণ, এর ফলে উদীয়মান ক্রিকেট দেশগুলি থেকে নতুন প্রতিভা প্রদর্শনের একটি সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হবে। সত্যিই একটা বিশেষ জিনিস শুরু হচ্ছে।’

দীর্ঘ ১২৮ বছর পর অলিম্পিকের আঙিনায় ক্রিকেট ফেরা নিয়ে উচ্ছ্বসিত ক্রিকেট মহল। আজ, সোমবার ভোটাভুটির মাধ্যমে ২০২৮ সালের অলিম্পিকে ক্রিকেটের সংযুক্তিতে সিলমোহর দেওয়া হল। এর আগে ১৯০০ সালে একবারই অলিম্পিকে ক্রিকেট আয়োজিত হয়েছিল। সে বার মাত্র ৪টি দেশ নাম দিয়েছিল। গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস এবং বেলজিয়াম। পরবর্তীতে নেদারল্যান্ডস ও বেলজিয়াম অলিম্পিক থেকে নাম তুলে নেওয়ায় গ্রেট ব্রিটেন ও ফ্রান্সের মধ্যে একটিই ম্যাচ হয়। আর সেটিই ছিল ফাইনাল।