AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

The Hundred : জয়ের জন্য চাই ৪ রান, শবনমের হ্যাটট্রিকের ফায়ারে ছারখার ফিনিক্স

Shabnim Ismail : দ্য হান্ড্রেড টুর্নামেন্টে ওয়েলস ফায়ারের পেসার শবনিম ইসমাইল বার্মিংহাম ফিনিক্সের বিরুদ্ধে শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন।

The Hundred : জয়ের জন্য চাই ৪ রান, শবনমের হ্যাটট্রিকের ফায়ারে ছারখার ফিনিক্স
| Edited By: | Updated on: Aug 11, 2023 | 6:45 PM
Share

লন্ডন : ওয়েলস ফায়ার এবং বার্মিংহাম ফিনিক্সের মধ্যে মেয়েদের দ্য হান্ড্রেডের (The Hundred) ম্যাচটির চেয়ে উপভোগ্য আর কী হতে পারে? জয়ের জন্য শেষ তিন বলে ৪ রানের প্রয়োজন ছিল ফিনিক্সের। উইকেট হাতে থাকলে এমন পরিস্থিতিতে জয়ের সম্ভাবনা ব্যাটিং টিমেরই বেশি। কে জানত, শেষ মুহূর্তে বিপক্ষকে পেস আগুনে ছারখার করে দেবেন প্রোটিয়া বোলার শবনিম ইসমাইল (Shabnim Ismail)। শেষ তিন বলে হ্যাটট্রিক নিয়ে অবিশ্বাস্যভাবে দলকে জেতালেন। একইসঙ্গে দ্য হান্ড্রেন্ডে সবচেয়ে উপভোগ্য ম্যাচ উপহার দিলেন তিনি। ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে রোমাঞ্চকর হ্যাটট্রিক বললেও অত্যুক্তি করা হবে না। ম্যাচটি ওয়েলস ফায়ার জিতে নিয়েছে ৩ রানে। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।

ওয়েলস ফায়ার টিম প্রথমে ব্যাট করে ১০০ বলে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৩৭ রান তোলে। বোর্ডে রান তুললেও ওয়েলশ ফায়ারের বোলাররা ফিনিক্সের ব্যাটারদের রান আটকাতে পারছিলেন না। এজবাস্টনের ওই ম্যাচে মেয়েদের হান্ড্রেন্ডে সর্বাধিক রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই হয়েছিল বার্মিংহাম ফিনিক্সের। টেস ফ্লিনটফ এবং অ্যামি জোন্সের ৯৩ রানের জুটি জয়ের লক্ষ্যে এগোচ্ছিল ফিনিক্স। শেষ পাঁচ বলে জয়ের জন্য ৯ রানের প্রয়োজন ছিল ফিনিক্সের। প্রথম দুই বলে পাঁচ রান ওঠে। ফলে শেষ ৩ বলে ৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায়। এরপরই শুরু হয় শবনিম ইসমাইলের ম্যাজিক। তৃতীয় বলে ফ্লিনটফকে বোল্ড করে দেন শবনিম। উত্তেজনা বাড়িয়ে পরের বলেই আউট হন এরিন বার্নস। ম্যাচ তখন ৫০-৫০। এরপর শবনিমের হ্যাটট্রিক বলে বোল্ড হন ইসি ওং। অবিশ্বাস্যভাবে ম্যাচটি জিতে যায় ওয়েলস ফায়ার।

অথচ এই শবনিম প্রথম ১৫ বলে ২৬ রান রান খরচ করেছিলেন। অবিশ্বাস্যভাবে ম্যাচ জিতিয়ে তিনি বলেন, “আমি এর আগেও এমন পরিস্থিতিতে পড়েছি। তাই স্নায়ুর চাপ সামলে নিজেকে ভারমুক্ত রেখেছিলাম। ক্যাপ্টেনকেও তাই বলেছিলাম। বিশ্বাস ছিল যে আমরা জিতব।”