Virat Kohli: আজই সেই দিন, বিশ্বজয়ের স্মৃতিতে ভাসলেন বিরাট কোহলি

Virat on 2011 World Cup Winning: প্রতিবছরই এই দিনটা আসে। অনেক স্বপ্ন বয়ে আনে। ২০১১ সালের সেই বিশ্বকাপই ওয়ান ডে ফরম্যাটে ভারতের শেষ বিশ্ব জয়। গত বছর ঘরের মাঠে ওয়ান ডে বিশ্বকাপে ফাইনালে উঠেছিল ভারত। টানা ১০ ম্যাচ জিতে ফাইনাল। যদিও ট্রফি আসেনি। হতাশায় মাঠ ছেড়েছিলেন বিরাট কোহলিরা। তাঁর কেরিয়ারের অন্যতম সেরা মুহূর্ত হয়ে থাকবে ২ এপ্রিলের সেই রাত। বিশ্বজয়ের পর স্বাদ পেয়েছিলেন ২০১১ সালে।

Virat Kohli: আজই সেই দিন, বিশ্বজয়ের স্মৃতিতে ভাসলেন বিরাট কোহলি
Image Credit source: X

Apr 02, 2024 | 3:09 PM

সেই দিন, যদিও সেই মুহূর্তটা এসেছিল রাতে। ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের বিশ্বজয়ের রাত। দীর্ঘ ২৮ বছরের অপেক্ষা শেষে অবশেষে ওয়ান ডে ফরম্যাটে দ্বিতীয় ট্রফি জিতেছিল ভারতীয় দল। ২০১১ সালের ২ এপ্রিল। মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ ফাইনাল। মুখোমুখি ভারত-শ্রীলঙ্কা। তার আগে কখনও আয়োজক দেশ বিশ্বকাপ জেতেনি। পরিসংখ্য়ানও বদলাতে হত ভারতকে। পরিসংখ্যান বদলে দেশবাসীর স্বপ্নপূরণ হয়েছে। গৌতম গম্ভীর, যুবরাজ সিং, সচিন তেন্ডুলকর, মহেন্দ্র সিং ধোনিদের মতো সিনিয়রদের সঙ্গে ছিলেন তরুণ বিরাট কোহলিও।

প্রতিবছরই এই দিনটা আসে। অনেক স্বপ্ন বয়ে আনে। ২০১১ সালের সেই বিশ্বকাপই ওয়ান ডে ফরম্যাটে ভারতের শেষ বিশ্ব জয়। গত বছর ঘরের মাঠে ওয়ান ডে বিশ্বকাপে ফাইনালে উঠেছিল ভারত। টানা ১০ ম্যাচ জিতে ফাইনাল। যদিও ট্রফি আসেনি। হতাশায় মাঠ ছেড়েছিলেন বিরাট কোহলিরা। তাঁর কেরিয়ারের অন্যতম সেরা মুহূর্ত হয়ে থাকবে ২ এপ্রিলের সেই রাত। বিশ্বজয়ের পর স্বাদ পেয়েছিলেন ২০১১ সালে।

চলছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। আজ ঘরের মাঠে লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে নামছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলিও নামবেন। তাঁর লক্ষ্য পরবর্তী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তার মাঝেই ২০১১ সালের ২ এপ্রিলের সেই মুহূর্ত প্রসঙ্গে বিরাট বলছেন, ‘আমরা ওয়াংখেড়েতে খেলছিলাম। আর ঘরের মাঠে সমর্থকদের সামনে জেতার আনন্দ বরাবরই আলাদা। সেই অভিজ্ঞতা, বিশ্বজয়ের রাত, আমি কোনওদিনই ভুলব না। বিশেষ করে যখন জাতীয় সঙ্গীত এবং বন্দে মাতরম গাওয়া হচ্ছিল স্টেডিয়ামে। প্রতিটা মুহূর্ত শিহরণ জাগানোর মতো। আমার স্মৃতির মণিকোঠায় থেকে যাবে সেই মুহূর্ত।’

ফাইনালের মঞ্চে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে রান তাড়ায় নেমেছিল ভারত। বীরেন্দ্র সেওয়াগের পর মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর আউট হতেই স্টেডিয়ামে নীরবতা। সে সময়ই প্রবেশ তরুণ বিরাট কোহলির। ফাইনালে ৩৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন বিরাট।