Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Lionel Messi: কোপা ফাইনালের ৬৫ মিনিটে চোট নিয়ে বিদায়, লিওনেল মেসির সঙ্গে কাঁদল সারা স্টেডিয়াম

Copa America 2024: মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে কোপা আমেরিকা ফাইনালে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা ও কলম্বিয়া। ম্যাচ চলাকালীন হঠাৎ মাঠে পড়ে যান মেসি। পা মচকে যায় তাঁর। ফিজিও মাঠে তাঁর চিকিৎসা করতে ঢোকেন। কিন্তু মেসি খেলা চালিয়ে যেতে পারলেন না।

Lionel Messi: কোপা ফাইনালের ৬৫ মিনিটে চোট নিয়ে বিদায়, লিওনেল মেসির সঙ্গে কাঁদল সারা স্টেডিয়াম
Lionel Messi: কোপা ফাইনালের ৬৫ মিনিটে চোট নিয়ে বিদায়, মেসির সঙ্গে কাঁদল সারা স্টেডিয়ামImage Credit source: AFP
Follow Us:
| Updated on: Jul 15, 2024 | 9:25 AM

কলকাতা: অঝোরে কেঁদেই চলেছেন। কখনও দু’হাত দিয়ে মুখ ঢাকছেন। তাঁর চোখের জল বাধই মানছে না। তিনি লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। কোপা আমেরিকার ফাইনাল (Copa America 2024) ম্যাচ পুরোটা খেলতে পারলেন না আর্জেন্টাইন সুপারস্টার। মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে কোপা আমেরিকা ফাইনালে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা ও কলম্বিয়া। ম্যাচ চলাকালীন হঠাৎ মাঠে পড়ে যান মেসি। পা মচকে যায় তাঁর। ফিজিও মাঠে তাঁর চিকিৎসা করতে ঢোকেন। কিন্তু মেসি খেলা চালিয়ে যেতে পারলেন না। হাউ হাউ করে কেঁদে মাঠ ছাড়লেন তিনি। তাঁর সঙ্গে সারা স্টেডিয়ামও কাঁদল।

পুরো টুর্নামেন্টের বেশিরভাগ সময় পায়ের চোটে ভুগেছেন লিওনেল মেসি। ফাইনালে তাঁর ভাগ্যে যে পুরো ম্যাচ লেখা ছিল না, তা হয়তো তিনি কল্পনাও করেননি। যে কারণে চোট পেতেই তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। মাঠেই লুটিয়ে পড়েন। তারপরই দেখা যায় মুখে হাত ঢেকে কাঁদতে শুরু করেছেন।

লিওনেল মেসি যখন মাঠ ছাড়েন তখনও ফাইনাল ম্যাচ গোলশূন্য ছিল। কোপা আমেরিকার এক বারের চ্যাম্পিয়ন কলম্বিয়া  আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে দুর্দান্ত খেলছে। ফাইনালে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের কড়া টক্করও দিচ্ছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে মেসির কান্নার ভিডিয়ো। বেঞ্চে বসে অঝোরে কেঁদেই চলেছিলেন তিনি। পাশে থাকা সতীর্থ তাঁকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এক ভাইরাল ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, মেসির ডান পায়ের গোড়ালিতে আইসপ্যাক বাঁধা। বোঝাই যাচ্ছে তাঁর বেশ ভালো রকম চোট লেগেছে। তাঁর গোড়ালি একেবারে ফুলে ঢোল হয়ে গিয়েছে। না হলে তিনি ফাইনালের মতো ম্যাচে মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে যেতেন না।