AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mary Kom Divorce: কোনও তৃতীয় পুরুষ নয়, ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টেনে মেরি কম বললেন…

এপ্রিলের শুরুর দিকে গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল যে, দীর্ঘ ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টানতে চলেছেন মেরি। এখানেই শেষ নয়। এও শোনা গিয়েছিল মেরি ও কারুং-এর সম্পর্ক ভাঙনের নেপথ্যে রয়েছেন অন্য এক পুরুষ! এ বার সবটা পরিষ্কার করলেন ছয় বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বক্সার মেরি।

Mary Kom Divorce: কোনও তৃতীয় পুরুষ নয়, ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টেনে মেরি কম বললেন...
কোনও তৃতীয় পুরুষ নয়, ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টেনে মেরি কম বললেন...Image Credit: PTI
| Updated on: Apr 30, 2025 | 7:16 PM
Share

কলকাতা: আর রাখঢাক নয়, অবশেষে কারুং ওঙ্খোলের সঙ্গে বিচ্ছেদের খবর মেরি কম (Mary Kom) ঘোষণা করে দিলেন। এপ্রিলের শুরুর দিকে গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল যে, দীর্ঘ ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি টানতে চলেছেন মেরি। এখানেই শেষ নয়। এও শোনা গিয়েছিল মেরি ও কারুং-এর সম্পর্ক ভাঙনের নেপথ্যে রয়েছেন অন্য এক পুরুষ! এ বার সবটা পরিষ্কার করলেন ছয় বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বক্সার মেরি।

এর আগে জানা গিয়েছিল, দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর থেকে আলাদা থাকছেন মেরি। সূত্র মারফত জানা গিয়েছিল, ২০২২ সালে মেরি ও কারুং-এর সম্পর্কে সমস্যা শুরু হয়েছিল। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্র মারফত জানা গিয়েছিল, মণিপুর বিধানসভা ভোটে নির্বাচনী প্রচারের জন্য মেরি ও তাঁর স্বামী কারুং প্রায় ২-৩ কোটি টাকা খরচ করেছিলেন। মেরির স্বামী কারুণ এরপর মণিপুর বিধানসভা নির্বাচনে হেরে যান। যত সমস্যার সূত্রপাত তারপরই। এরপরই চার সন্তানকে নিয়ে মেরি ফরিদাবাদে থাকা শুরু করেন। আর কারুণ দিল্লিতে।

এ বার সবটা পরিষ্কার করতে গিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে বিস্তারিত ব্যাখা করেছেন। আইনি নোটিস তুলে ধরেছেন মেরি। যাতে আর কোনও গুজব না ছড়ায়। সেখানে এও উল্লেখ রয়েছে যে, মেরি এবং কারুণের বিচ্ছেদ পারস্পরিক বোঝাপড়ার পর হয়েছিল। এবং কোনও তৃতীয় ব্যক্তির কারণে মেরির বিবাহবিচ্ছেদ হয়নি। আসলে এর আগে জানা গিয়েছিল যে, মেরি কম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়িক সহযোগী হিতেশ চৌধরির সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন বিশ্বজয়ী বক্সার। এই গুজবও সম্পূর্ণ ভুয়ো বলে উড়িয়ে দিয়েছেন মেরি।

মেরি কমের শেয়ার করা বিবৃতিতে মিডিয়ার কাছে গোপনীয়তা বজায় রাখার ও ভুল তথ্য এড়ানোর অনুরোধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে এও বলা হয়েছে যে, মানহানি ও গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন করলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। গত দু’বছর খুব কঠিন কেটেছে মেরির। ২০২৩ সালের ২০ ডিসেম্বর মেরি ও কারুংয়ের বিচ্ছেদ হয়েছে। দুই পরিবারের সদস্যরা সেই সময় উপস্থিত ছিলেন এবং পারস্পরিক সম্মতির পর তাঁদের বিচ্ছেদে সিলমোহর পড়ে। মেরির পক্ষ থেকে এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই মণিপুরে একটি প্রেস কনফারেন্স হয়েছে এবং এ বার আইনি নোটিশ তুলে ধরা হল।