ভারতে লঞ্চ হতে চলেছে রিয়েলমি ৯ প্রো (Realme 9 Pro) এবং রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস (Realme 9Pro Plus)। আনুষ্ঠানিক লঞ্চের আগে এই দুই ফোনের একটি আনবক্সিং ভিডিয়ো (Unboxing Video) প্রকাশিত হয়েছে। ডিজাইন ছাড়াও এই ভিডিয়োর মাধ্যমে ফোনের সম্ভাব্য কিছু স্পেসিফিকেশনও বোঝা গিয়েছে। ফোনের বাক্সে কী কী থাকতে পারে সেই সম্পর্কেও আন্দাজ করা গিয়েছে। ওই আনবক্সিং ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে লাইট শিফট কালার চেঞ্জিং ব্যাক প্যানেল থাকতে পারে। এছাড়াও এই ফোনের অপটিকাল আন্ডার ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর ইউজারের হার্ট রেট বা হৃদস্পন্দন পরিমাপ করতে পারবে। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি এই দুই ফোন লঞ্চ হবে ভারতে। ওই দিন ভারতীয় সময় দুপুর ১টা ৩০মিনিটে ভার্চুয়াল ইভেন্টে লঞ্চ হবে রিয়েলমি ৯ প্রো সিরিজের এই দুই ফোন। জানা গিয়েছে, কানাডার একটি ইউটউব চ্যানেল যার নাম ‘দ্য বক্স’ সেখানে এই আনবক্সিং ভিডিয়ো প্রকাশিত হয়েছে।
রিয়েলমি ৯ প্রো এবং রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাসের যে সমস্ত সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন এ যাবৎ প্রকাশ্যে এসেছে সেগুলো একনজরে দেখে নেওয়া যাক-
রিয়েলমি ৯ প্রো এবং রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনের পার্থক্য
ট্রিপল রেয়ার ক্যামেরা সেটআপের প্রাইমারি সেনসর, ডিসপ্লে টেকনোলজি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর এবং ব্যাটারির ক্ষেত্রে এই দুই ফোনে পার্থক্য দেখা যাবে। রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে একটি অ্যামোলেড প্যানেল থাকতে পারে, যার রিফ্রেশ রেট হতে পারে ৯০ হার্টজ। অন্যদিকে, রিয়েলমি ৯ প্রো ফোনে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের এলসিডি ডিসপ্লে থাকতে পারে। প্রো প্লাস ভ্যারিয়েন্টে ডুয়াল স্পিকার এবং প্রো ভ্যারিয়েন্টে সিঙ্গল স্পিকার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে ৪৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৬০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট থাকতে পারে। আর রিয়েলমি ৯ প্রো ফোনে একটি ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৩৩ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট থাকতে পারে। বায়োমেট্রিক নিরাপত্তার নিরিখে রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস মডেলে একটি আন্ডার ডিসপ্লে অপটিকাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর থাকতে পারে, যার হৃদস্পন্দন মাপতে পারবে। অন্যপদিকে প্রো মডেলের সাইডে একটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে ডুয়াল সিমের স্লট এবং প্রো মডেলে একটি সিম এবং একটি হাইব্রিড সিম স্লট থাকতে পারে। এই হাইব্রিড সিমের স্লটে মেমোরি কার্ড অর্থাৎ মাইক্রো এসডি কার্ডও রাখা যাবে। আর তার সাহায্যে বাড়বে ফোনের স্টোরেজ। দুটো ফোনেই থাকবে ৩.৫ মিলিমিটারের হেডফোন পোর্ট এবং চার্জ দেওয়ার জন্য টাইপ- সি ইউএসবি পোর্ট। অ্যানড্রয়েড ১২ ভিত্তিক Realme UI- এর সাহায্যে পরিচালিত হতে পারে রিয়েলমি ৯ প্রো সিরিজের এই দুই ফোন।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
ভারতে লঞ্চ হতে চলেছে রিয়েলমি ৯ প্রো (Realme 9 Pro) এবং রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস (Realme 9Pro Plus)। আনুষ্ঠানিক লঞ্চের আগে এই দুই ফোনের একটি আনবক্সিং ভিডিয়ো (Unboxing Video) প্রকাশিত হয়েছে। ডিজাইন ছাড়াও এই ভিডিয়োর মাধ্যমে ফোনের সম্ভাব্য কিছু স্পেসিফিকেশনও বোঝা গিয়েছে। ফোনের বাক্সে কী কী থাকতে পারে সেই সম্পর্কেও আন্দাজ করা গিয়েছে। ওই আনবক্সিং ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে লাইট শিফট কালার চেঞ্জিং ব্যাক প্যানেল থাকতে পারে। এছাড়াও এই ফোনের অপটিকাল আন্ডার ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর ইউজারের হার্ট রেট বা হৃদস্পন্দন পরিমাপ করতে পারবে। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি এই দুই ফোন লঞ্চ হবে ভারতে। ওই দিন ভারতীয় সময় দুপুর ১টা ৩০মিনিটে ভার্চুয়াল ইভেন্টে লঞ্চ হবে রিয়েলমি ৯ প্রো সিরিজের এই দুই ফোন। জানা গিয়েছে, কানাডার একটি ইউটউব চ্যানেল যার নাম ‘দ্য বক্স’ সেখানে এই আনবক্সিং ভিডিয়ো প্রকাশিত হয়েছে।
রিয়েলমি ৯ প্রো এবং রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাসের যে সমস্ত সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন এ যাবৎ প্রকাশ্যে এসেছে সেগুলো একনজরে দেখে নেওয়া যাক-
রিয়েলমি ৯ প্রো এবং রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনের পার্থক্য
ট্রিপল রেয়ার ক্যামেরা সেটআপের প্রাইমারি সেনসর, ডিসপ্লে টেকনোলজি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর এবং ব্যাটারির ক্ষেত্রে এই দুই ফোনে পার্থক্য দেখা যাবে। রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে একটি অ্যামোলেড প্যানেল থাকতে পারে, যার রিফ্রেশ রেট হতে পারে ৯০ হার্টজ। অন্যদিকে, রিয়েলমি ৯ প্রো ফোনে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের এলসিডি ডিসপ্লে থাকতে পারে। প্রো প্লাস ভ্যারিয়েন্টে ডুয়াল স্পিকার এবং প্রো ভ্যারিয়েন্টে সিঙ্গল স্পিকার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে ৪৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৬০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট থাকতে পারে। আর রিয়েলমি ৯ প্রো ফোনে একটি ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৩৩ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট থাকতে পারে। বায়োমেট্রিক নিরাপত্তার নিরিখে রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস মডেলে একটি আন্ডার ডিসপ্লে অপটিকাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর থাকতে পারে, যার হৃদস্পন্দন মাপতে পারবে। অন্যপদিকে প্রো মডেলের সাইডে একটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেনসর থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
রিয়েলমি ৯ প্রো প্লাস ফোনে ডুয়াল সিমের স্লট এবং প্রো মডেলে একটি সিম এবং একটি হাইব্রিড সিম স্লট থাকতে পারে। এই হাইব্রিড সিমের স্লটে মেমোরি কার্ড অর্থাৎ মাইক্রো এসডি কার্ডও রাখা যাবে। আর তার সাহায্যে বাড়বে ফোনের স্টোরেজ। দুটো ফোনেই থাকবে ৩.৫ মিলিমিটারের হেডফোন পোর্ট এবং চার্জ দেওয়ার জন্য টাইপ- সি ইউএসবি পোর্ট। অ্যানড্রয়েড ১২ ভিত্তিক Realme UI- এর সাহায্যে পরিচালিত হতে পারে রিয়েলমি ৯ প্রো সিরিজের এই দুই ফোন।