মাইক্রোসফটের নেক্সট জেনারেশন উইন্ডোজ অর্থাৎ উইন্ডোজ ১১ আনুষ্ঠানিক ভাবে লঞ্চ হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে উইন্ডোজ ১০ লঞ্চ হয়েছিল। এর প্রায় ৬ বছর পর উইন্ডোজের নতুন ভার্সান লঞ্চ করল মাইক্রোসফট। বুট স্ক্রিন, স্টার্ট আপ সাউন্ড, লোগো থেকে শুরু করে একগুচ্ছ নতুন ফিচার এবং চোখ ধাঁধানো ডিজাইন যুক্ত হয়েছে উইন্ডোজ ১১- তে।
কবে থেকে উপলব্ধ হবে উইন্ডোজ ১১
প্রাথমিক ভাবে টেস্টিং অর্থাৎ পরীক্ষামূলক ভিত্তিতে উইন্ডোজ ইনসাইড মেম্বারদের জন্য আগামী সপ্তাহ থেকে উপলব্ধ হবে উইন্ডজ ১১। এর পাশাপাশি পরের বছর উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীরা উইন্ডোজ ১১- এর ক্ষেত্রে ‘ফ্রি আপগ্রেড’ অপশন পাবেন। এর পাশাপাশি নতুন সমস্ত ডেস্কটপে আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকবে উইন্ডোজ ১১। এছাড়াও মাইক্রোসফট PC Health Check app রিলিজ করবে। এর সাহায্যে একজন ইউজার দেখে নিতে পারবেন তাঁর ডিভাইসের উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড যোগ্য কি না। এও শোনা গিয়েছে যে, উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮ মেশিনের জন্য নতুন অপারেটিংস সিস্টেম আনতে চলেছে মাইক্রোসফট। এর পাশাপাশি জানা গিয়েছে, উইন্ডোজ ৭ পিসি- র ক্ষেত্রে নূন্যতম স্পেসিফিকেশন থাকলেই তা ইউন্ডোজ ১১- তে আপগ্রেড করা সম্ভব। এক্ষেত্রে শুধু উইন্ডোজ ১০- এর লাইসেন্স কিনে নিতে হবে।
২০২২ সালে গ্রাহকরা রিটেল থেকে উইন্ডোজ ১১ কেনার সুযোগ পাবেন। আর উপযুক্ত উইন্ডোজ ৭ ডিভাইসে ইনস্টল করতে পারবেন। মাইক্রোসফট আরও জানিয়েছেন উইন্ডোজ ১১ হোম এবং উইন্ডোজ ১১ প্রো, দুটো ভার্সানেই Windows SKU offerings কোনও পরিবর্তন হয়নি। অতএব ইউজার নিজের পছন্দ অনুযায়ী যেকোনও একটা বেছে নিতে পারেন।
উইন্ডোজ ১১- র জন্য প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার (minimum hardware requirements)
যেকোনও বড় সিলিকন পার্টনার যেমন- এ এমডি, ইন্টেল, কোয়ালকম… সবের সঙ্গেই খাপ খেয়ে যাবে উইন্ডোজ ১১। তবে উইন্ডোজ ১০- এর মতো হাল্কা নয় মাইক্রোসফটের এই নেকস্ট জেনারেশন উইন্ডোজ। তাই সামান্য কিছু হার্ডওয়ার খুবই প্রয়োজন। অন্তত ৬৪ বিট x86 অথবা ARM প্রসেসর, ৪ জিবি র্যাম, ৬৪ জিবি স্টোরেজ— এগুলো প্রয়োজন। অথচ উইন্ডোজ ১০- এ মাত্র ১ জিবি র্যাম আর ১৬ জিবি স্টোরেজেই কাজ হয়ে যেত।
কেমন দেখতে হয়েছে উইন্ডোজ ১১, দেখুন ভিডিয়োতে
উইন্ডোজ ১১- র কিছু বেসিক ফিচার
আরও পড়ুন- Mi TV Webcam: এবার টিভিতেই হবে ভিডিয়ো কল, ভারতে লঞ্চ হয়েছে এমআই-এর নতুন ডিভাইস
মাইক্রোসফটের নেক্সট জেনারেশন উইন্ডোজ অর্থাৎ উইন্ডোজ ১১ আনুষ্ঠানিক ভাবে লঞ্চ হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে উইন্ডোজ ১০ লঞ্চ হয়েছিল। এর প্রায় ৬ বছর পর উইন্ডোজের নতুন ভার্সান লঞ্চ করল মাইক্রোসফট। বুট স্ক্রিন, স্টার্ট আপ সাউন্ড, লোগো থেকে শুরু করে একগুচ্ছ নতুন ফিচার এবং চোখ ধাঁধানো ডিজাইন যুক্ত হয়েছে উইন্ডোজ ১১- তে।
কবে থেকে উপলব্ধ হবে উইন্ডোজ ১১
প্রাথমিক ভাবে টেস্টিং অর্থাৎ পরীক্ষামূলক ভিত্তিতে উইন্ডোজ ইনসাইড মেম্বারদের জন্য আগামী সপ্তাহ থেকে উপলব্ধ হবে উইন্ডজ ১১। এর পাশাপাশি পরের বছর উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীরা উইন্ডোজ ১১- এর ক্ষেত্রে ‘ফ্রি আপগ্রেড’ অপশন পাবেন। এর পাশাপাশি নতুন সমস্ত ডেস্কটপে আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকবে উইন্ডোজ ১১। এছাড়াও মাইক্রোসফট PC Health Check app রিলিজ করবে। এর সাহায্যে একজন ইউজার দেখে নিতে পারবেন তাঁর ডিভাইসের উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড যোগ্য কি না। এও শোনা গিয়েছে যে, উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮ মেশিনের জন্য নতুন অপারেটিংস সিস্টেম আনতে চলেছে মাইক্রোসফট। এর পাশাপাশি জানা গিয়েছে, উইন্ডোজ ৭ পিসি- র ক্ষেত্রে নূন্যতম স্পেসিফিকেশন থাকলেই তা ইউন্ডোজ ১১- তে আপগ্রেড করা সম্ভব। এক্ষেত্রে শুধু উইন্ডোজ ১০- এর লাইসেন্স কিনে নিতে হবে।
২০২২ সালে গ্রাহকরা রিটেল থেকে উইন্ডোজ ১১ কেনার সুযোগ পাবেন। আর উপযুক্ত উইন্ডোজ ৭ ডিভাইসে ইনস্টল করতে পারবেন। মাইক্রোসফট আরও জানিয়েছেন উইন্ডোজ ১১ হোম এবং উইন্ডোজ ১১ প্রো, দুটো ভার্সানেই Windows SKU offerings কোনও পরিবর্তন হয়নি। অতএব ইউজার নিজের পছন্দ অনুযায়ী যেকোনও একটা বেছে নিতে পারেন।
উইন্ডোজ ১১- র জন্য প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার (minimum hardware requirements)
যেকোনও বড় সিলিকন পার্টনার যেমন- এ এমডি, ইন্টেল, কোয়ালকম… সবের সঙ্গেই খাপ খেয়ে যাবে উইন্ডোজ ১১। তবে উইন্ডোজ ১০- এর মতো হাল্কা নয় মাইক্রোসফটের এই নেকস্ট জেনারেশন উইন্ডোজ। তাই সামান্য কিছু হার্ডওয়ার খুবই প্রয়োজন। অন্তত ৬৪ বিট x86 অথবা ARM প্রসেসর, ৪ জিবি র্যাম, ৬৪ জিবি স্টোরেজ— এগুলো প্রয়োজন। অথচ উইন্ডোজ ১০- এ মাত্র ১ জিবি র্যাম আর ১৬ জিবি স্টোরেজেই কাজ হয়ে যেত।
কেমন দেখতে হয়েছে উইন্ডোজ ১১, দেখুন ভিডিয়োতে
উইন্ডোজ ১১- র কিছু বেসিক ফিচার
আরও পড়ুন- Mi TV Webcam: এবার টিভিতেই হবে ভিডিয়ো কল, ভারতে লঞ্চ হয়েছে এমআই-এর নতুন ডিভাইস