Jalpaiguri News: ঘর নেই, মাটি কেটে চৌবাচ্চা বানিয়ে তাতেই ৫ জনের বসবাস

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

May 09, 2023 | 2:47 PM

ঝড়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে ঘর। মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। তাই প্রাণ বাঁচাতে মাটি খুঁড়ে চৌবাচ্চা বানিয়ে তাতেই বসবাস করছে ময়নাগুড়ি আমগুড়ি অঞ্চলের এক পরিবার।

Follow Us

ঝড়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে ঘর। মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। তাই প্রাণ বাঁচাতে মাটি খুঁড়ে চৌবাচ্চা বানিয়ে তাতেই বসবাস করছে ময়নাগুড়ি আমগুড়ি অঞ্চলের এক পরিবার। পরিবারের অভিযোগ স্থানীয় পঞ্চায়েতের কাছে একাধিকবার গিয়েও পাওয়া যায়নি কোনও সাহায্য। তাই ঝড়বৃষ্টির এই মরসুমে নিজেদের জীবন বাঁচাতে ঘরের ভিতরেই মাটি খুঁড়ে চৌবাচ্চা বানিয়েছেন। আর এখানেই তিনি সহ পরিবারের বাকি চার সদস্যকে নিয়ে বসবাস করছেন জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লকের আমগুড়ি অঞ্চলের চাঁপগড় এলাকার বাসিন্দা পেশায় দিন মজুর লক্ষ্মীমোহন রায়, সরকারি সাহায্যের আশায় রয়েছে এই পরিবারের সদস্যরা।

ময়নাগুড়ির আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার চাপগড় গ্রামের বাসিন্দা লক্ষ্মীমোহন রায়। তিনি পেশায় একজন শ্রমিক। তাঁর পরিবারে রয়েছে দুজন মেয়ে ও একজন পুত্র সন্তান সহ তার শাশুড়ি। লক্ষ্মীমোহন রায়ের শাশুড়ি শোভা রায় বলেন, ভোটের সময় আমাদের খোঁজ পড়ে। অন্য সময় আমাদের খোঁজ নেওয়ার কোন লোক নেই। এর আগে ঝড়ে আমাদের ঘরের টিন উড়ে গিয়েছে। ভেঙে গিয়েছে ঘর। বহু কষ্ট করে আমরা ফের ঘর তৈরি করেছি। কিন্তু ফের বৃষ্টি ও ঝড় হলে যেকোনো সময় বিপদ হতে পারে। সে কারণেই আমরা মাটি খুঁড়ে মাটির ভেতর থাকছি। খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে নাতি নাতনিদের নিয়ে এখানে রাত্রি কাটাই। আমাদের শুধু একটাই দাবি সরকারি একটি ঘর যেন আমরা পাই।

আমগুড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান দিলীপ রায় টেলিফোনে জানান আসলে লক্ষ্মী মোহন রায় একসময় আলিপুরদুয়ারে থাকতেন। কিছুদিন আগে এসেছেন। তার এই পরিস্থিতির কথা আমরা দিদির সুরক্ষা কবজের পর থেকে জানতে পেরেছি। তার বাড়িতে টিউবওয়েল বসানো হচ্ছে। একটি শৌচাগার তৈরি করে দেওয়া হবে। আমাদের গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে আমরা নিজেদের উদ্যোগে একটি ঘর তৈরি করে দেবো। পাশাপাশি আমাদের গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে তাদের বাড়িতে চাল, ডাল সহ খাদ্য সামগ্রীর ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে।

ঝড়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে ঘর। মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। তাই প্রাণ বাঁচাতে মাটি খুঁড়ে চৌবাচ্চা বানিয়ে তাতেই বসবাস করছে ময়নাগুড়ি আমগুড়ি অঞ্চলের এক পরিবার। পরিবারের অভিযোগ স্থানীয় পঞ্চায়েতের কাছে একাধিকবার গিয়েও পাওয়া যায়নি কোনও সাহায্য। তাই ঝড়বৃষ্টির এই মরসুমে নিজেদের জীবন বাঁচাতে ঘরের ভিতরেই মাটি খুঁড়ে চৌবাচ্চা বানিয়েছেন। আর এখানেই তিনি সহ পরিবারের বাকি চার সদস্যকে নিয়ে বসবাস করছেন জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লকের আমগুড়ি অঞ্চলের চাঁপগড় এলাকার বাসিন্দা পেশায় দিন মজুর লক্ষ্মীমোহন রায়, সরকারি সাহায্যের আশায় রয়েছে এই পরিবারের সদস্যরা।

ময়নাগুড়ির আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার চাপগড় গ্রামের বাসিন্দা লক্ষ্মীমোহন রায়। তিনি পেশায় একজন শ্রমিক। তাঁর পরিবারে রয়েছে দুজন মেয়ে ও একজন পুত্র সন্তান সহ তার শাশুড়ি। লক্ষ্মীমোহন রায়ের শাশুড়ি শোভা রায় বলেন, ভোটের সময় আমাদের খোঁজ পড়ে। অন্য সময় আমাদের খোঁজ নেওয়ার কোন লোক নেই। এর আগে ঝড়ে আমাদের ঘরের টিন উড়ে গিয়েছে। ভেঙে গিয়েছে ঘর। বহু কষ্ট করে আমরা ফের ঘর তৈরি করেছি। কিন্তু ফের বৃষ্টি ও ঝড় হলে যেকোনো সময় বিপদ হতে পারে। সে কারণেই আমরা মাটি খুঁড়ে মাটির ভেতর থাকছি। খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে নাতি নাতনিদের নিয়ে এখানে রাত্রি কাটাই। আমাদের শুধু একটাই দাবি সরকারি একটি ঘর যেন আমরা পাই।

আমগুড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান দিলীপ রায় টেলিফোনে জানান আসলে লক্ষ্মী মোহন রায় একসময় আলিপুরদুয়ারে থাকতেন। কিছুদিন আগে এসেছেন। তার এই পরিস্থিতির কথা আমরা দিদির সুরক্ষা কবজের পর থেকে জানতে পেরেছি। তার বাড়িতে টিউবওয়েল বসানো হচ্ছে। একটি শৌচাগার তৈরি করে দেওয়া হবে। আমাদের গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে আমরা নিজেদের উদ্যোগে একটি ঘর তৈরি করে দেবো। পাশাপাশি আমাদের গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে তাদের বাড়িতে চাল, ডাল সহ খাদ্য সামগ্রীর ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে।

Next Video