শুনানিতে যেতে না পারলে কী হবে? অকূলপাথারে বর্ধমানের মুখোপাধ্যায় পরিবার
এসআইআর-এ শুনানির নোটিস বিলি শুরু হয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলায়। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, জেলায় নো ম্যাপিং ভোটারের সংখ্যা এক লক্ষ ১ হাজার ১৮। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র। এখানে নো ম্যাপিং ভোটারের সংখ্যা ১২৭১০। শুনানির নোটিস হাতে পেয়ে চিন্তায় ঘুম উড়েছে বর্ধমান শহরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বিধানপল্লির বাসিন্দা মুখোপাধ্যায় পরিবারের। ওই পরিবারের সদস্য লক্ষ্মী মুখোপাধ্যায় দিন কয়েক আগে বাড়িতে পড়ে গিয়ে পায়ে আঘাত পান। আঘাত গুরুতর হওয়ায় বর্তমানে তিনি শয্যাশায়ী। তার উপর নির্বাচন কমিশনের নোটিস। এখন এসআইআর-এ তাঁকে শুনানির জন্য ডাকায় যথেষ্ট আতঙ্কিত। ভাঙা পা নিয়ে কীভাবে তিনি শুনানিস্থলে যাবেন, তা বুঝে উঠতে পারছেন না। একইসঙ্গে তাঁর ছেলে বিশ্বজিৎ মুখোপাধ্যায়ও নোটিস পেয়েছেন শুনানির। তিনি বিশেষভাবে সক্ষম। তিনিও কীভাবে যাবেন, তা নিয়েও চিন্তায় পরিবার।
এসআইআর-এ শুনানির নোটিস বিলি শুরু হয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলায়। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, জেলায় নো ম্যাপিং ভোটারের সংখ্যা এক লক্ষ ১ হাজার ১৮। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র। এখানে নো ম্যাপিং ভোটারের সংখ্যা ১২৭১০। শুনানির নোটিস হাতে পেয়ে চিন্তায় ঘুম উড়েছে বর্ধমান শহরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বিধানপল্লির বাসিন্দা মুখোপাধ্যায় পরিবারের। ওই পরিবারের সদস্য লক্ষ্মী মুখোপাধ্যায় দিন কয়েক আগে বাড়িতে পড়ে গিয়ে পায়ে আঘাত পান। আঘাত গুরুতর হওয়ায় বর্তমানে তিনি শয্যাশায়ী। তার উপর নির্বাচন কমিশনের নোটিস। এখন এসআইআর-এ তাঁকে শুনানির জন্য ডাকায় যথেষ্ট আতঙ্কিত। ভাঙা পা নিয়ে কীভাবে তিনি শুনানিস্থলে যাবেন, তা বুঝে উঠতে পারছেন না। একইসঙ্গে তাঁর ছেলে বিশ্বজিৎ মুখোপাধ্যায়ও নোটিস পেয়েছেন শুনানির। তিনি বিশেষভাবে সক্ষম। তিনিও কীভাবে যাবেন, তা নিয়েও চিন্তায় পরিবার।