ছাব্বিশের নির্বাচনকে ‘কুরুক্ষেত্র’ বললেন সুকান্ত, যুক্তিও দিলেন…
বুধবার সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে বিজেপির মণ্ডল সভাপতি থেকে রাজ্যস্তরের নেতাদের বার্তা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আর শাহর আগে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ছাব্বিশের নির্বাচনকে 'কুরুক্ষেত্র' বললেন রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মহাভারতের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, "আমরা মহাভারতে গল্প শুনেছি, অর্জুন-সহ সবাইকে দ্রোণাচার্য জিজ্ঞাসা করেছিলেন, কী দেখতে পাচ্ছ। কেউ বলেছিল, আমি গাছে পাতা দেখতে পাচ্ছি। কেউ বলেছিল, পাখির ঠোঁট দেখতে পাচ্ছি। অর্জুন একমাত্র বলেছিল, আমি পাখির ঠোঁট দেখতে পাচ্ছি। বন্ধুগণ, আপনারা কী দেখতে পাচ্ছেন, সেটা আমি বলতে পারব না। কিন্তু, প্রায় ৪ বছর ধরে রাজ্য সভাপতির কাজ করার পর আমি দেখতে পাচ্ছি, ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী শপথ নিচ্ছে। আপনাদের দিকে তাকিয়ে তা দেখতে পাচ্ছি। কলকাতার চারটি জেলার (বিজেপির ৪ সাংগঠনিক জেলা) শক্তিকেন্দ্র ও মণ্ডলে লোককে ডাকা হয়েছে। তার বিশ্বরূপ যদি এটা হতে পারে, তাহলে মনে রাখবেন এই কুরুক্ষেত্রে জয় আমাদের অর্থাৎ পাণ্ডবদের জয় হবে।" তৃণমূলকে কটাক্ষ করে সুকান্ত বলেন, "অমিত শাহর নাম শুনলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর পুরো পার্টি থরথর করে কাঁপে।"
বুধবার সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে বিজেপির মণ্ডল সভাপতি থেকে রাজ্যস্তরের নেতাদের বার্তা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আর শাহর আগে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ছাব্বিশের নির্বাচনকে ‘কুরুক্ষেত্র’ বললেন রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মহাভারতের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “আমরা মহাভারতে গল্প শুনেছি, অর্জুন-সহ সবাইকে দ্রোণাচার্য জিজ্ঞাসা করেছিলেন, কী দেখতে পাচ্ছ। কেউ বলেছিল, আমি গাছে পাতা দেখতে পাচ্ছি। কেউ বলেছিল, পাখির ঠোঁট দেখতে পাচ্ছি। অর্জুন একমাত্র বলেছিল, আমি পাখির ঠোঁট দেখতে পাচ্ছি। বন্ধুগণ, আপনারা কী দেখতে পাচ্ছেন, সেটা আমি বলতে পারব না। কিন্তু, প্রায় ৪ বছর ধরে রাজ্য সভাপতির কাজ করার পর আমি দেখতে পাচ্ছি, ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী শপথ নিচ্ছে। আপনাদের দিকে তাকিয়ে তা দেখতে পাচ্ছি। কলকাতার চারটি জেলার (বিজেপির ৪ সাংগঠনিক জেলা) শক্তিকেন্দ্র ও মণ্ডলে লোককে ডাকা হয়েছে। তার বিশ্বরূপ যদি এটা হতে পারে, তাহলে মনে রাখবেন এই কুরুক্ষেত্রে জয় আমাদের অর্থাৎ পাণ্ডবদের জয় হবে।” তৃণমূলকে কটাক্ষ করে সুকান্ত বলেন, “অমিত শাহর নাম শুনলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর পুরো পার্টি থরথর করে কাঁপে।”