Blood Crisis: সদ্যোজাতের চাই ‘ও নেগেটিভ’ রক্ত, পাওয়া গেল ২৭ ঘণ্টা পর

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

Jul 13, 2022 | 4:07 PM

সঠিক ভাবে তদন্ত হলে দেখা যাবে স্বাস্থ্য ভবনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের অনেকেই কোনও না কোনও কর্পোরেট ব্লাড ব্যাঙ্ক বা বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত।

Follow Us

কলকাতা: কলকাতার এনআরএস হাসপাতালে দিন পাঁচেক আগে জন্ম। সদ্যোজাতের দেহে বিলুরুবিনের মাত্রা ছিল ১৭। চিকিৎসকরা জানান জরুরি ভিত্তিতে ‘ও নেগেটিভ’ রক্ত প্রয়োজন। তারপর থেকেই লিখিত ফরমাশ নিয়ে হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন নবজাতকের বাবা। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক, আরজিকর হাসপাতালে রক্ত নেই! আরও ৩ বেসরকারি হাসপাতাল থেকেও ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। রক্তদাতা জোগাড় করলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। ২৭ ঘণ্টা চলছে ‘ও নেগেটিভ’ রক্তের খোঁজ। পাশে দাঁড়াল TV9 বাংলা।

সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, যে সরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তি রয়েছে, সেখানের ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্ত না থাকলে রক্ত জোগাড় করে দিতে হবে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালকেই। তবে কেন রক্তের খোঁজে ২৭ ঘণ্টা হন্যে হয়ে ঘুরতে হল সদ্যজাতের পরিবারে? উঠছে প্রশ্ন। স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশিকায় এও বলা হয়েছে, ব্লাড ব্যাঙ্ক খোলা রাখতে হবে সপ্তাহের ৭ দিনের ২৪ ঘণ্টা। কিন্তু কোথায় মানা হচ্ছে না সেই নির্দেশিকাও। এ প্রসঙ্গে রাজ্য রক্ত সঞ্চালন দফতরের প্রাক্তন সদস্য অচিন্ত্য লাহা বলেন, এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ভবনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও কোনও লাভ হয়নি। তিনি এও বলেন, “সঠিক ভাবে তদন্ত হলে দেখা যাবে স্বাস্থ্য ভবনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের অনেকেই কোনও না কোনও কর্পোরেট ব্লাড ব্যাঙ্ক বা বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত।”

শেষ পর্যন্ত খবর প্রকাশের পরই তৎপর স্বাস্থ্য ভবন।স্বাস্থ্য ভবনের তৎপরতায় এনআরএসে সদ্যজাতের কাছে পৌঁছায় মানিকতলা ব্লাড ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিরা। ওই শিশুটি ছাড়াও এনআরএসে ভর্তি আরও দুই শিশুর জন্য রক্তের ব্যবস্থা করা হয়।

কলকাতা: কলকাতার এনআরএস হাসপাতালে দিন পাঁচেক আগে জন্ম। সদ্যোজাতের দেহে বিলুরুবিনের মাত্রা ছিল ১৭। চিকিৎসকরা জানান জরুরি ভিত্তিতে ‘ও নেগেটিভ’ রক্ত প্রয়োজন। তারপর থেকেই লিখিত ফরমাশ নিয়ে হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন নবজাতকের বাবা। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক, আরজিকর হাসপাতালে রক্ত নেই! আরও ৩ বেসরকারি হাসপাতাল থেকেও ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। রক্তদাতা জোগাড় করলেও সমস্যার সমাধান হয়নি। ২৭ ঘণ্টা চলছে ‘ও নেগেটিভ’ রক্তের খোঁজ। পাশে দাঁড়াল TV9 বাংলা।

সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, যে সরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তি রয়েছে, সেখানের ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্ত না থাকলে রক্ত জোগাড় করে দিতে হবে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালকেই। তবে কেন রক্তের খোঁজে ২৭ ঘণ্টা হন্যে হয়ে ঘুরতে হল সদ্যজাতের পরিবারে? উঠছে প্রশ্ন। স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশিকায় এও বলা হয়েছে, ব্লাড ব্যাঙ্ক খোলা রাখতে হবে সপ্তাহের ৭ দিনের ২৪ ঘণ্টা। কিন্তু কোথায় মানা হচ্ছে না সেই নির্দেশিকাও। এ প্রসঙ্গে রাজ্য রক্ত সঞ্চালন দফতরের প্রাক্তন সদস্য অচিন্ত্য লাহা বলেন, এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ভবনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও কোনও লাভ হয়নি। তিনি এও বলেন, “সঠিক ভাবে তদন্ত হলে দেখা যাবে স্বাস্থ্য ভবনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের অনেকেই কোনও না কোনও কর্পোরেট ব্লাড ব্যাঙ্ক বা বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত।”

শেষ পর্যন্ত খবর প্রকাশের পরই তৎপর স্বাস্থ্য ভবন।স্বাস্থ্য ভবনের তৎপরতায় এনআরএসে সদ্যজাতের কাছে পৌঁছায় মানিকতলা ব্লাড ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিরা। ওই শিশুটি ছাড়াও এনআরএসে ভর্তি আরও দুই শিশুর জন্য রক্তের ব্যবস্থা করা হয়।

Next Video