বাড়ছে গরম সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে চৈত্র সেলও। সারাবছর যতই সেল চলুক না কেন চৈত্র সেলের যেন অন্যরকম একটা আকর্ষণ থাকে। অনলাইনের দৌলতে সারা বছরই ছাড়,কেনাকাটা চলতে থাকে। কিন্তু দোকান ঘুরে হাতে দেখে কেনার আকর্ষণ অন্যরকম। গড়িয়াহাট থেকে দক্ষিণাপন-ছেলেরা সুতির পাঞ্জাবির জন্য এখানে ঢুঁ মারতে পারেন। এছাড়াও অনেক বুটিকে এই সময় ছাড় চলে। সেখান থেকেও পাঞ্জাবি কিনতে পারেন। সুতির পাঞ্জাবিতে কাঁথাস্টিচের কাজ,কটকির পাঞ্জাবি,খাদির পাঞ্জাবি গরমের দিনে বিক্রি বেশি থাকে। গরমের দিনে এইরকম পাঞ্জাবিই সবচেয়ে আরামদায়ক। অনেকে ফতুয়া কেনেন। ছেলেদের পছন্দমতো পাঞ্জাবির কালেকশন সবচাইতে ভাল পাওয়া যায় এখানে। টি-শার্ট এখন সারাবছরই লাগে। যে কোনও ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে এই টি-শার্ট সবচেয়ে সস্তায় পাওয়া যায়। এছাড়াও হাতিবাগান,শ্যামবাজার চত্বরেও বেশ ভাল পাওয়া যায়।
বাড়ছে গরম সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে চৈত্র সেলও। সারাবছর যতই সেল চলুক না কেন চৈত্র সেলের যেন অন্যরকম একটা আকর্ষণ থাকে। অনলাইনের দৌলতে সারা বছরই ছাড়,কেনাকাটা চলতে থাকে। কিন্তু দোকান ঘুরে হাতে দেখে কেনার আকর্ষণ অন্যরকম। গড়িয়াহাট থেকে দক্ষিণাপন-ছেলেরা সুতির পাঞ্জাবির জন্য এখানে ঢুঁ মারতে পারেন। এছাড়াও অনেক বুটিকে এই সময় ছাড় চলে। সেখান থেকেও পাঞ্জাবি কিনতে পারেন। সুতির পাঞ্জাবিতে কাঁথাস্টিচের কাজ,কটকির পাঞ্জাবি,খাদির পাঞ্জাবি গরমের দিনে বিক্রি বেশি থাকে। গরমের দিনে এইরকম পাঞ্জাবিই সবচেয়ে আরামদায়ক। অনেকে ফতুয়া কেনেন। ছেলেদের পছন্দমতো পাঞ্জাবির কালেকশন সবচাইতে ভাল পাওয়া যায় এখানে। টি-শার্ট এখন সারাবছরই লাগে। যে কোনও ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে এই টি-শার্ট সবচেয়ে সস্তায় পাওয়া যায়। এছাড়াও হাতিবাগান,শ্যামবাজার চত্বরেও বেশ ভাল পাওয়া যায়।