India and China Aircraft Carrier: চিনের নতুন বিমানবাহী রণতরী, পিছিয়ে নেই ভারতও!

TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপঙ্কর ঘোষাল

May 08, 2024 | 8:29 PM

ফুজিয়ান হাতে আসায় সবমিলিয়ে চিনের হাতে ৩টি বিমানবাহী রণতরী থাকছে। এর ফলে ভারতের চ্যালেঞ্জও অনেকটা বাড়ল। একে তো ভারতের হাতে এখন মোটে দুটো বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ আছে। তার ওপর ফুজিয়ান সেগুলোর চেয়ে ধারে-ভারে এগিয়ে বলেই মনে করা হচ্ছে।

Follow Us

সাংহাই থেকে জলে ভাসল ফুজিয়ান। অভিমুখ ভারত মহাসাগরের দক্ষিণ দিক। ভারতের জন্য খুব একটা ভাল খবর নয়। ফুজিয়ান চিনের তৃতীয় ও সবচেয়ে বড় বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ। চিনের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজও বটে। আপাতত চার থেকে ছ-মাস পূর্ব চিন সাগরে ট্রায়াল। সমস্ত ঠিকঠাক চললে সামনের বছরের গোড়াতেই লালফৌজে অফিসিয়ালি কমিশনড হবে ফুজিয়ান। যদিও তেমন পরিস্থিতি এলে এখনই এই জাহাজকে কাজে লাগাতে পারবে চিন।

জিয়াঙ্গনান নৌ-ঘাঁটিতে মাত্র ৬ বছরেই ফুজিয়ানের মতো আধুনিক বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ অবশ্যই বড় কৃতিত্ব। দুনিয়ার খুব কম দেশেরই এই ক্ষমতা আছে। চিনের সরকারি মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসের দাবি, ৪২টি যুদ্ধবিমান ও ১৮টি কপ্টার ফুজিয়ানের ডেক থেকে একসঙ্গে উড়তে পারে। এই রণতরী দুনিয়ার অধিকাংশ মিসাইল ও সেরা সব অস্ত্র বহনে সক্ষম। একইসঙ্গে একাধিক টার্গেটে পরমাণু হামলা চালানোর ক্ষমতা এতদিন শুধু একটি যু্দ্ধজাহাজেরই ছিল। মার্কিন নৌসেনার USS Gerald R. Ford. এখন তারাই বলছে যে ফুজিয়ানেরও সেই ক্ষমতা থাকলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ফুজিয়ান হাতে আসায় সবমিলিয়ে চিনের হাতে ৩টি বিমানবাহী রণতরী থাকছে। এর ফলে ভারতের চ্যালেঞ্জও অনেকটা বাড়ল। একে তো ভারতের হাতে এখন মোটে দুটো বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ আছে। তার ওপর ফুজিয়ান সেগুলোর চেয়ে ধারে-ভারে এগিয়ে বলেই মনে করা হচ্ছে।

এর মধ্যেও রয়েছে একটি ভাল খবর। কর্নাটকের কারওয়াড়ে ঢেলে সাজানো হচ্ছে নৌঘাঁটি। মুম্বই ও বিশাখাপত্তনমের চেয়ে এখানে জলের গভীরতা বেশি। আর মুম্বই থেকে কিছুটা দক্ষিণে সরে এলে পাক বায়ুসেনার পক্ষেও কোনও মতলব আঁটা কঠিন হবে। ভারত মহাসাগর ও আরব সাগর দুটোই কভার করা যাবে। তাই নতুন নৌঘাঁটির জন্য কারওয়াড়কেই বাছা হয়েছে। এখানে স্থায়ীভাবে থাকতে পারবে আইএনএস বিক্রমাদিত্য। সাবমেরিন ডকিং-আনডকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। কারওয়াড়ের প্রহরী আইএনএস কদম্বকেও আরও আধুনিক রণতরী হিসাবে গড়ে তোলা হচ্ছে। সবমিলিয়ে এই প্রজেক্ট সি-বার্ডের কাজ শেষ হলে সুয়েজ খালের পূর্ব দিকে ভারতীয় নৌসেনার ঘাঁটিই হবে সবচেয়ে শক্তিশালী। আর আইএনএস বিক্রান্ত ও বিক্রমাদিত্যর পরে তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী পেতেও হয়ত আমাদের খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবে না।

সাংহাই থেকে জলে ভাসল ফুজিয়ান। অভিমুখ ভারত মহাসাগরের দক্ষিণ দিক। ভারতের জন্য খুব একটা ভাল খবর নয়। ফুজিয়ান চিনের তৃতীয় ও সবচেয়ে বড় বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ। চিনের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজও বটে। আপাতত চার থেকে ছ-মাস পূর্ব চিন সাগরে ট্রায়াল। সমস্ত ঠিকঠাক চললে সামনের বছরের গোড়াতেই লালফৌজে অফিসিয়ালি কমিশনড হবে ফুজিয়ান। যদিও তেমন পরিস্থিতি এলে এখনই এই জাহাজকে কাজে লাগাতে পারবে চিন।

জিয়াঙ্গনান নৌ-ঘাঁটিতে মাত্র ৬ বছরেই ফুজিয়ানের মতো আধুনিক বিমানবাহী রণতরী নির্মাণ অবশ্যই বড় কৃতিত্ব। দুনিয়ার খুব কম দেশেরই এই ক্ষমতা আছে। চিনের সরকারি মুখপত্র গ্লোবাল টাইমসের দাবি, ৪২টি যুদ্ধবিমান ও ১৮টি কপ্টার ফুজিয়ানের ডেক থেকে একসঙ্গে উড়তে পারে। এই রণতরী দুনিয়ার অধিকাংশ মিসাইল ও সেরা সব অস্ত্র বহনে সক্ষম। একইসঙ্গে একাধিক টার্গেটে পরমাণু হামলা চালানোর ক্ষমতা এতদিন শুধু একটি যু্দ্ধজাহাজেরই ছিল। মার্কিন নৌসেনার USS Gerald R. Ford. এখন তারাই বলছে যে ফুজিয়ানেরও সেই ক্ষমতা থাকলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ফুজিয়ান হাতে আসায় সবমিলিয়ে চিনের হাতে ৩টি বিমানবাহী রণতরী থাকছে। এর ফলে ভারতের চ্যালেঞ্জও অনেকটা বাড়ল। একে তো ভারতের হাতে এখন মোটে দুটো বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ আছে। তার ওপর ফুজিয়ান সেগুলোর চেয়ে ধারে-ভারে এগিয়ে বলেই মনে করা হচ্ছে।

এর মধ্যেও রয়েছে একটি ভাল খবর। কর্নাটকের কারওয়াড়ে ঢেলে সাজানো হচ্ছে নৌঘাঁটি। মুম্বই ও বিশাখাপত্তনমের চেয়ে এখানে জলের গভীরতা বেশি। আর মুম্বই থেকে কিছুটা দক্ষিণে সরে এলে পাক বায়ুসেনার পক্ষেও কোনও মতলব আঁটা কঠিন হবে। ভারত মহাসাগর ও আরব সাগর দুটোই কভার করা যাবে। তাই নতুন নৌঘাঁটির জন্য কারওয়াড়কেই বাছা হয়েছে। এখানে স্থায়ীভাবে থাকতে পারবে আইএনএস বিক্রমাদিত্য। সাবমেরিন ডকিং-আনডকিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। কারওয়াড়ের প্রহরী আইএনএস কদম্বকেও আরও আধুনিক রণতরী হিসাবে গড়ে তোলা হচ্ছে। সবমিলিয়ে এই প্রজেক্ট সি-বার্ডের কাজ শেষ হলে সুয়েজ খালের পূর্ব দিকে ভারতীয় নৌসেনার ঘাঁটিই হবে সবচেয়ে শক্তিশালী। আর আইএনএস বিক্রান্ত ও বিক্রমাদিত্যর পরে তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী পেতেও হয়ত আমাদের খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবে না।

Next Video