এখন স্নাতক স্তরে পাস করতে সময় লাগে ৩ বছর। বিশ্বের এমন একজনের দেখা গেল, স্নাতক স্তর পাস করলেন ৫৪ বছর পরে। তিনি বিশ্বের সব থেকে ধীরস্থির পড়ুয়া। সেই ব্যক্তির নাম আর্থার রস। তিনি ১৯৬৯ সালে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে স্নাতকের জন্য ভর্তি হন। কিছুতেই তিনি পাস করতে পারছিলেন না স্নাতক স্তর। অবশেষে তিনি পাস করেছেন স-সম্মানে। এখন তাঁর বয়স ৭১ বছর। তিনি রেকর্ড করেছেন। দীর্ঘতম সময়ে স্নাতক পাসের রেকর্ড আর্থারের। তিনি বলেছেন তাঁর উদ্দেশ্য ছিল জ্ঞান সঞ্চয় করা। তাঁর নাটক করতে ভাল লাগে। দ্বিতীয় বছরে তিনি পড়া বন্ধ করেন। তিনি শুরু করেন পড়াশোনা নাটক নিয়ে। বেশ কিছু দিন পর তিনি বুঝতে পারেন যে তিনি অভিনেতা হতে পারবেন না। নাটক নিয়ে পড়াশোনাও তাঁর বন্ধ হয়ে যায়। তিনি আবার ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় পাড়ার জন্য ফিরে আসেন। চাকরি করার সঙ্গে তিনি পড়াশোনা করেন আইন নিয়ে। কিন্তু সেখানেও তাঁর মন বসেনি তাঁর। তিনি অবসর নেন ২০১৭ সালে চাকরি থেকে। তারপর তিনি ভর্তি হন সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি স্নাতক পাস করলেন ২০২৩ সালে। আর্থার দেখিয়ে দিলেন ৭১ বছর বয়সে কীভাবে স্নাতক পাস করা যায়।
এখন স্নাতক স্তরে পাস করতে সময় লাগে ৩ বছর। বিশ্বের এমন একজনের দেখা গেল, স্নাতক স্তর পাস করলেন ৫৪ বছর পরে। তিনি বিশ্বের সব থেকে ধীরস্থির পড়ুয়া। সেই ব্যক্তির নাম আর্থার রস। তিনি ১৯৬৯ সালে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে স্নাতকের জন্য ভর্তি হন। কিছুতেই তিনি পাস করতে পারছিলেন না স্নাতক স্তর। অবশেষে তিনি পাস করেছেন স-সম্মানে। এখন তাঁর বয়স ৭১ বছর। তিনি রেকর্ড করেছেন। দীর্ঘতম সময়ে স্নাতক পাসের রেকর্ড আর্থারের। তিনি বলেছেন তাঁর উদ্দেশ্য ছিল জ্ঞান সঞ্চয় করা। তাঁর নাটক করতে ভাল লাগে। দ্বিতীয় বছরে তিনি পড়া বন্ধ করেন। তিনি শুরু করেন পড়াশোনা নাটক নিয়ে। বেশ কিছু দিন পর তিনি বুঝতে পারেন যে তিনি অভিনেতা হতে পারবেন না। নাটক নিয়ে পড়াশোনাও তাঁর বন্ধ হয়ে যায়। তিনি আবার ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় পাড়ার জন্য ফিরে আসেন। চাকরি করার সঙ্গে তিনি পড়াশোনা করেন আইন নিয়ে। কিন্তু সেখানেও তাঁর মন বসেনি তাঁর। তিনি অবসর নেন ২০১৭ সালে চাকরি থেকে। তারপর তিনি ভর্তি হন সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি স্নাতক পাস করলেন ২০২৩ সালে। আর্থার দেখিয়ে দিলেন ৭১ বছর বয়সে কীভাবে স্নাতক পাস করা যায়।