এবার জাহাজ রহস্য। কারণ কেউই এনিয়ে খুব একটা মুখ খুলছে না। ধরুন আপনি একটা জাহাজের ক্যাপ্টেন। চেন্নাই থেকে যাবেন ইজরায়েল। কীভাবে যাবেন? ম্যাপ দেখারও দরকার নেই। একজন হাই-স্কুল পড়ুয়াও বলে দেবে আরব সাগর হয়ে লোহিত সাগরে ঢুকে সোজা তেল আভিভ। এখন আপনি যদি তা না করে প্রথমে ভারত মহাসাগর। তারপর গোটা সাউথ আর নর্থ আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে জিব্রাল্টার হয়ে ভূমধ্যসাগরে ঢোকেন। পুরো ভূমধ্যসাগরের হাওয়া খেতে খেতে ইজরায়েলে পৌঁছনোর চেষ্টা করেন। তাহলে যে কেউ বলবে হয় আপনার মাথা খারাপ। না হলে অন্য কোনও উদ্দেশ্য আছে।
হয়েছে আসলে এটাই। ডেনমার্কের জাহাজ। চেন্নাই বন্দরে সিদ্ধার্থ লজিস্টিকস নামে ভারতীয় সংস্থা তাতে মাল তুলে দিল। ইজরায়েলের হাইফা বন্দরে মাল খালাস করবে সেদেশের সংস্থা ইজরায়েল কার্গো লজিস্টিকস। সেই জাহাজ ঘুরপথে স্পেনের জিব্রাল্টারে পৌঁছতেই স্পেন সরকার জানিয়ে দিয়েছে আমাদের বন্দরে এই জাহাজ আমরা নোঙর করতে দেব না। মেরিন দানিকা নামে ওই জাহাজ স্পেনের কার্তাজেনা বন্দরে ভিড়তে চেয়েছিল। কারণ জাহাজে তেল ভরা আর নাবিকদের বিশ্রামের দরকার। স্পেন অনুমতি না দেওয়ায় হয়েছে সমস্যা। ভূমধ্যসাগরের মুখে জাহাজটিকে আটকে দেওয়া হয়েছে বলেও খবর। কারণ কী? স্পেনের বিদেশমন্ত্রী হোসে ম্যানুয়েল আলবারেজ একেবারে বিস্ফোরক দাবি করে বসেছেন। তাঁর অভিযোগ মেরিন দানিকা নামে ওই জাহাজে সাতাশ টন বিস্ফোরক আর অস্ত্রশস্ত্র আছে। এগুলো ইজরায়েলে পাঠানো হচ্ছিল। এমন কোনও জাহাজকে আমরা আমাদের মাটি ছুঁতে দেবো না। অস্ত্র নয়, এখন পশ্চিম এশিয়ার দরকার শান্তি।
স্প্যানিশ সংবাদপত্র এল পায়াসে এই খবর বেরোতেই আন্তর্জাতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। কারণ ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে ভারতের নিরপেক্ষ অবস্থানের কথা নিয়েই এতদিন বারবার আলোচনা হয়েছে। দেখুন শুরু থেকেই স্পেন ইজরায়েলের বিরুদ্ধে। গোড়া থেকেই গাজায় ইজরায়েলের যাবতীয় হামলার বিরোধিতা করে আসছে তারা। মাদ্রিদের মুখে বারবার শোনা গেছে আলাদা প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির কথা। আবার সেই স্বাধীনতার পর থেকেই স্পেন আমাদের বন্ধু দেশ। ফলে তারা যদি ভারতের জাহাজ আটকে দেয়। তা হলে তো প্রশ্ন উঠবেই।
এবার জাহাজ রহস্য। কারণ কেউই এনিয়ে খুব একটা মুখ খুলছে না। ধরুন আপনি একটা জাহাজের ক্যাপ্টেন। চেন্নাই থেকে যাবেন ইজরায়েল। কীভাবে যাবেন? ম্যাপ দেখারও দরকার নেই। একজন হাই-স্কুল পড়ুয়াও বলে দেবে আরব সাগর হয়ে লোহিত সাগরে ঢুকে সোজা তেল আভিভ। এখন আপনি যদি তা না করে প্রথমে ভারত মহাসাগর। তারপর গোটা সাউথ আর নর্থ আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে জিব্রাল্টার হয়ে ভূমধ্যসাগরে ঢোকেন। পুরো ভূমধ্যসাগরের হাওয়া খেতে খেতে ইজরায়েলে পৌঁছনোর চেষ্টা করেন। তাহলে যে কেউ বলবে হয় আপনার মাথা খারাপ। না হলে অন্য কোনও উদ্দেশ্য আছে।
হয়েছে আসলে এটাই। ডেনমার্কের জাহাজ। চেন্নাই বন্দরে সিদ্ধার্থ লজিস্টিকস নামে ভারতীয় সংস্থা তাতে মাল তুলে দিল। ইজরায়েলের হাইফা বন্দরে মাল খালাস করবে সেদেশের সংস্থা ইজরায়েল কার্গো লজিস্টিকস। সেই জাহাজ ঘুরপথে স্পেনের জিব্রাল্টারে পৌঁছতেই স্পেন সরকার জানিয়ে দিয়েছে আমাদের বন্দরে এই জাহাজ আমরা নোঙর করতে দেব না। মেরিন দানিকা নামে ওই জাহাজ স্পেনের কার্তাজেনা বন্দরে ভিড়তে চেয়েছিল। কারণ জাহাজে তেল ভরা আর নাবিকদের বিশ্রামের দরকার। স্পেন অনুমতি না দেওয়ায় হয়েছে সমস্যা। ভূমধ্যসাগরের মুখে জাহাজটিকে আটকে দেওয়া হয়েছে বলেও খবর। কারণ কী? স্পেনের বিদেশমন্ত্রী হোসে ম্যানুয়েল আলবারেজ একেবারে বিস্ফোরক দাবি করে বসেছেন। তাঁর অভিযোগ মেরিন দানিকা নামে ওই জাহাজে সাতাশ টন বিস্ফোরক আর অস্ত্রশস্ত্র আছে। এগুলো ইজরায়েলে পাঠানো হচ্ছিল। এমন কোনও জাহাজকে আমরা আমাদের মাটি ছুঁতে দেবো না। অস্ত্র নয়, এখন পশ্চিম এশিয়ার দরকার শান্তি।
স্প্যানিশ সংবাদপত্র এল পায়াসে এই খবর বেরোতেই আন্তর্জাতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। কারণ ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে ভারতের নিরপেক্ষ অবস্থানের কথা নিয়েই এতদিন বারবার আলোচনা হয়েছে। দেখুন শুরু থেকেই স্পেন ইজরায়েলের বিরুদ্ধে। গোড়া থেকেই গাজায় ইজরায়েলের যাবতীয় হামলার বিরোধিতা করে আসছে তারা। মাদ্রিদের মুখে বারবার শোনা গেছে আলাদা প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির কথা। আবার সেই স্বাধীনতার পর থেকেই স্পেন আমাদের বন্ধু দেশ। ফলে তারা যদি ভারতের জাহাজ আটকে দেয়। তা হলে তো প্রশ্ন উঠবেই।