ক্রমশ এগিয়ে আসছে ক্রিসমাসের দিন। বিশ্বজুড়ে বিশেষ করে পাশ্চাতের দেশগুলিতে ইতিমধ্যেই উদযাপনের তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে। গত প্রায় দু’বছর ধরে কোভিডের দাপটে সেভাবে ক্রিসমাসের সেলিব্রেশন হয়নি। এবারও যে কোভিডের প্রকোপ একদম কমে গিয়েছে, তা বলা যাচ্ছে না। সেই সঙ্গে নতুন বিপদ ওমিক্রন। কিন্তু এত বাধার মধ্যেও অনেক দেশই সেজে উঠেছে ক্রিসমাসের দিনটিকে জমিয়ে উপভোগ করার জন্য। এর মধ্যেই দেখা গিয়েছে এক অনন্য দৃশ্য। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ঘটনার ভিডিয়ো। আর তা দেখে নেটিজ়েনরাও বলছেন, সত্যিই এমন দৃশ্য নজির গড়েছে।
ক্রিসমাস মানেই ছোটদের কাছে বড় আনন্দের উৎসব। সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ সান্তাক্লজকে নিয়ে। বাড়িতে ক্রিসমাস ট্রি বানিয়ে বা কিনে এনে তার মধ্যে মোজা ঝুলিয়ে রাখে অনেক বাচ্চাই। মনে প্রাণে তারা বিশ্বাস করে ক্রিসমাসের আগের রাতে সান্তাক্লজ এসে ঠিক ওই মোজায় তাদের পছন্দের উপহার দিয়ে যাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সান্তাক্লজ হয়ে ওঠেন ছোটদের বাবা-মায়েরা। তবে এবার দেখা গিয়েছে কাঁধে মস্ত বড় ঝোলা নিয়ে দমকলবাহিনীর গাড়ি চড়ে এসেছে সান্তাক্লজ। স্লেজ গাড়ি উধাও হলেও উপহার কিন্তু এসেছে ঝোলায় ভরে।
কিন্তু হঠাৎ কেন এমন আজব কাণ্ড ঘটেছে?
জানা গিয়েছে, যেখানে ওই সান্তাক্লজ উপহার দিতে গিয়েছিলেন, সেখানে করোনার কারণে সরাসরি প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু ক্রিসমাসের আগে বাচ্চাদের হাতে উপহার তো পৌঁছে দিতেই হবে। তাই দমকল বাহিনীর ল্যাডার (বিশেষ মইয়ে) চড়ে বসেছিল সান্তাক্লজ। তারপর পৌঁছে গিয়েছিল জানলায়। সঠিক দূরত্ববিধি বজায় রেখে বাচ্চাদের হাতে এরপর উপহার তুলে দেওয়া হয়েছিল। এই ঘটনা ঘটেছে পেরুতে। সেখানকার রাজধানী লিমা এখনও কোভিড সতর্কতায় মুড়ে রাখা হয়েছে। তাই সরাসরি যাওয়ার উপায় নেই।
আর সেই জন্যই ওই এলাকার স্থানীয় দমকল বাহিনীর cherry picker- এ চড়ে বসেছিল সান্তাক্লজ। এই cherry picker হল দমকল বাহিনীর হাইড্রলিক ক্রেন যেখানে মানুষদের এক স্থান থেকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য থাকে একটি railed platform। এভাবে দমকলের মইয়ে চড়ে উপহার দেওয়ার জন্য সান্তাক্লজকে যেতে দেখা যায়নি আগে। তার সঙ্গে আবার একজন দমকল বাহিনীর কর্মীও ছিলেন। ওই ল্যাডারে চড়ে বহুতলের জানলার কাছে পৌঁছে গিয়েছিল সান্তাক্লজ। তারপর বাচ্চাদের হাতে উপহার তুলে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই বাচ্চাদের সকলেই কোভিডের সঙ্গে লড়ছে।
এমন দৃশ্য সত্যিই আগে দেখা যায়নি। ইউটিউবে ভাইরাল হয়েছে এই গোটা কর্মকাণ্ডের ভিডিয়ো। সেখানে দেখা গিয়েছে, সান্তাক্লজ যখন হাসপাতালে জানলায় পৌঁছে বাচ্চাদের হাতে উপহার দিচ্ছে তখন নীচ থেকে তাকে উৎসাহ দিচ্ছেন হাসপাতালের কর্মী, চিকিৎসক, নার্স সকলেই। নেটিজ়েনরাও বেজায় খুশি হয়েছেন এই ভাইরাল ভিডিয়ো দেখে।
ক্রমশ এগিয়ে আসছে ক্রিসমাসের দিন। বিশ্বজুড়ে বিশেষ করে পাশ্চাতের দেশগুলিতে ইতিমধ্যেই উদযাপনের তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে। গত প্রায় দু’বছর ধরে কোভিডের দাপটে সেভাবে ক্রিসমাসের সেলিব্রেশন হয়নি। এবারও যে কোভিডের প্রকোপ একদম কমে গিয়েছে, তা বলা যাচ্ছে না। সেই সঙ্গে নতুন বিপদ ওমিক্রন। কিন্তু এত বাধার মধ্যেও অনেক দেশই সেজে উঠেছে ক্রিসমাসের দিনটিকে জমিয়ে উপভোগ করার জন্য। এর মধ্যেই দেখা গিয়েছে এক অনন্য দৃশ্য। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ঘটনার ভিডিয়ো। আর তা দেখে নেটিজ়েনরাও বলছেন, সত্যিই এমন দৃশ্য নজির গড়েছে।
ক্রিসমাস মানেই ছোটদের কাছে বড় আনন্দের উৎসব। সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ সান্তাক্লজকে নিয়ে। বাড়িতে ক্রিসমাস ট্রি বানিয়ে বা কিনে এনে তার মধ্যে মোজা ঝুলিয়ে রাখে অনেক বাচ্চাই। মনে প্রাণে তারা বিশ্বাস করে ক্রিসমাসের আগের রাতে সান্তাক্লজ এসে ঠিক ওই মোজায় তাদের পছন্দের উপহার দিয়ে যাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সান্তাক্লজ হয়ে ওঠেন ছোটদের বাবা-মায়েরা। তবে এবার দেখা গিয়েছে কাঁধে মস্ত বড় ঝোলা নিয়ে দমকলবাহিনীর গাড়ি চড়ে এসেছে সান্তাক্লজ। স্লেজ গাড়ি উধাও হলেও উপহার কিন্তু এসেছে ঝোলায় ভরে।
কিন্তু হঠাৎ কেন এমন আজব কাণ্ড ঘটেছে?
জানা গিয়েছে, যেখানে ওই সান্তাক্লজ উপহার দিতে গিয়েছিলেন, সেখানে করোনার কারণে সরাসরি প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু ক্রিসমাসের আগে বাচ্চাদের হাতে উপহার তো পৌঁছে দিতেই হবে। তাই দমকল বাহিনীর ল্যাডার (বিশেষ মইয়ে) চড়ে বসেছিল সান্তাক্লজ। তারপর পৌঁছে গিয়েছিল জানলায়। সঠিক দূরত্ববিধি বজায় রেখে বাচ্চাদের হাতে এরপর উপহার তুলে দেওয়া হয়েছিল। এই ঘটনা ঘটেছে পেরুতে। সেখানকার রাজধানী লিমা এখনও কোভিড সতর্কতায় মুড়ে রাখা হয়েছে। তাই সরাসরি যাওয়ার উপায় নেই।
আর সেই জন্যই ওই এলাকার স্থানীয় দমকল বাহিনীর cherry picker- এ চড়ে বসেছিল সান্তাক্লজ। এই cherry picker হল দমকল বাহিনীর হাইড্রলিক ক্রেন যেখানে মানুষদের এক স্থান থেকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য থাকে একটি railed platform। এভাবে দমকলের মইয়ে চড়ে উপহার দেওয়ার জন্য সান্তাক্লজকে যেতে দেখা যায়নি আগে। তার সঙ্গে আবার একজন দমকল বাহিনীর কর্মীও ছিলেন। ওই ল্যাডারে চড়ে বহুতলের জানলার কাছে পৌঁছে গিয়েছিল সান্তাক্লজ। তারপর বাচ্চাদের হাতে উপহার তুলে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই বাচ্চাদের সকলেই কোভিডের সঙ্গে লড়ছে।
এমন দৃশ্য সত্যিই আগে দেখা যায়নি। ইউটিউবে ভাইরাল হয়েছে এই গোটা কর্মকাণ্ডের ভিডিয়ো। সেখানে দেখা গিয়েছে, সান্তাক্লজ যখন হাসপাতালে জানলায় পৌঁছে বাচ্চাদের হাতে উপহার দিচ্ছে তখন নীচ থেকে তাকে উৎসাহ দিচ্ছেন হাসপাতালের কর্মী, চিকিৎসক, নার্স সকলেই। নেটিজ়েনরাও বেজায় খুশি হয়েছেন এই ভাইরাল ভিডিয়ো দেখে।