AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Viral Video: বারণ সত্ত্বেও স্কুলে ফোন, পড়ুয়াদের ফোনগুলি এক এক করে পুড়িয়ে দিলেন শিক্ষিকা

Teachers Burns Students Phones In Indonesia: বহু বার বারণ করেও কাজ হয়নি। এবার হাতে নাতে পাকড়াও করতেই পড়ুয়াদের ফোনগুলি এক এক করে আগুনে পুড়িয়ে দিলেন শিক্ষিকা।

Viral Video: বারণ সত্ত্বেও স্কুলে ফোন, পড়ুয়াদের ফোনগুলি এক এক করে পুড়িয়ে দিলেন শিক্ষিকা
ভাইরাল ভিডিয়ো থেকে নেওয়া স্ক্রিনশট।
| Edited By: | Updated on: Feb 25, 2022 | 7:58 PM
Share

স্কুল এবং কলেজের পড়ুয়ারা যারা নিয়ম ভঙ্গ করে বা নিজেদের খারাপ আচরণ করে, তাদের শিক্ষকরা হালকা শাস্তি দিয়েই শৃঙ্খলাবদ্ধ হন। আর সেই শাস্তির পিছনে থাকে একটাই উদ্দেশ্য, যাতে ভবিষ্যৎে ভুল কাজ করা থেকে তাদের রোখা যায়। তবে অনেক সময় পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গেলে, শিক্ষকরা কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হন। আর তার কারণও সেই ভবিষ্যৎে এই ধরনের কাজ করা থেকে তাদের বিরত রাখা। ইদানিংকালে সবচেয়ে সাধারণ শাস্তির ঘটনাটি স্মার্টফোনের সঙ্গে সম্পর্কিত, যা সাধারণত শিক্ষকরা কয়েক ঘণ্টা বা দিনের জন্য বাজেয়াপ্ত করে থাকেন। তবে সম্প্রতি এক শিক্ষক (Teacher), পড়ুয়াদের স্মার্টফোন (Smartphone) ব্যবহার করার বিষয়টি হাতেনাতে ধরার পরে কঠোরতম শাস্তি দিলেন। সব পড়ুয়ার সবকটা স্মার্টফোন তিনি আগুনে পুড়িয়ে দিলেন। ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) একটি স্কুলে এই ঘটনাটি ঘটেছে, যেখানে শিক্ষিকাকে দেখা গিয়েছে সমস্ত ফোন বাজেয়াপ্ত করে সেগুলি আগুনে পুড়িয়ে দিতে। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টিকটকে এই ভিডিয়োটি ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে।

View this post on Instagram

A post shared by Fakta Indo | Berita Indonesia (@fakta.indo)

ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, ফোনগুলি যাতে পুড়িয়ে না দেওয়া হয় তার জন্য রীতিমতো শিক্ষকদের কাছে কাকুতি মিনতি করছে পড়ুয়ারা। যদিও ইন্দোনেশিয়ার কোন অঞ্চলের স্কুলে এই ঘটনা ঘটেছে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার কমেন্ট থেকে জানা গিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার একটি বোর্ডিং স্কুলে এই ঘটনাটি ঘটেছে।

আর এই ভিডিয়ো সমাজ মাধ্যমে বিরাট সাড়া ফেলেছে। ভিডিয়ো দেখে নেটাগরিকরা আড়াআড়ি ভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছেন। কেউ শিক্ষকদের পাশে দাঁড়িয়ে বলেছেন, “নিয়ম ভঙ্গ করার শাস্তি ঠিক এমনই হওয়া উচিৎ।” কেউ আবার পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়িয়ে শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে তোপ দেগে বলছেন, “দামি সম্পদ এই ভাবে পুড়িয়ে নষ্ট করার জন্য শিক্ষকদের বিরুদ্ধে পড়ুয়াদের মামলা করা উচিত।”

একজন বললেন, “হয়তো বোর্ডিং স্কুল এর আগে অনেবার তিরস্কার করা হয়েছিল। তাতে কাজের কাজ না হওয়াই এই পন্থাই বেছে নিতে হয়েছে শিক্ষকদের। একমাত্র এই শাস্তিই পড়ুয়াদের স্মার্টফোনের প্রতি দুর্বলতা কমাতে পারে।”

অন্য আর এক ইউজার লিখেছেন, “এরা নামেই শিক্ষাবিদ। একটা খারাপ উদাহরণ স্থাপন করতে এরা দ্বিধা বোধ করে না। নিজেরা যদি কিছু করতে না পারি, তাহলে তা ধ্বংস করার কোনও অধিকার আমাদের নেই। তাঁরা এটি বাজেয়াপ্ত করতে পারত এবং তারপরে এক সপ্তাহ পরে শিক্ষার্থীদের কাছে ফোনগুলি ফেরত দিতে পারত।”

আরও পড়ুন: ট্যাক্সি করে ফিরল নিখোঁজ পথকুকুর, স্বাগত জানাতে গোটা পাড়ায় সাজো সাজো রব!

আরও পড়ুন: কাঁচা বাদামের পর এবার কাঁচা পেয়ারা! ভুবনের সুরেই গুনগুন করে নেটিজেনদের মন জিতছেন এই ফল বিক্রেতা

আরও পড়ুন: একদল গরুকে ঘোল খাইয়ে ছাড়ল ছোট্ট একটা হাঁস, মজাদার ভিডিয়ো শেয়ার করলেন শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রা