Awas yojana: ‘কত কষ্ট করে ৩০০ টাকা জোগাড় করলাম ভাবলাম ঘরটা হবে…’

Alipurduar: ঘটনাটি আলিপুরদুয়ার ২ নং ব্লকের চাপড়েরপাড় ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বীপচর এলাকা। সেখানে বঞ্চিতদের নিয়ে এসে শোভাগঞ্জ বাস স্ট্যান্ড এলাকার রাস্তায় ধরনায় বসেন স্থানীয় তৃণমূলের বুথ সভাপতি দীপক সাহা। তাঁর দাবি অবিলম্বে ঘর দিত হবে।

Awas yojana: 'কত কষ্ট করে ৩০০ টাকা জোগাড় করলাম ভাবলাম ঘরটা হবে...'
খুকু পালImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 04, 2024 | 2:00 PM

আলিপুরদুয়ার: ‘বলল তিনশো টাকা দিতে লাগবে তবেই ঘর মিলবে…।’ টাকা দেওয়ার পরও মিলল না ঘর। সেই কারণে গৃহহীনদের সঙ্গে ধর্নায় যোগ দিলেন এক বৃদ্ধার। তাঁর দাবি, আবাস যোজনায় সার্ভে করতে আসা লোকজন নাম তুলতে টাকা চেয়েছিলেন। ধার-দেনা করে তিনশো টাকা দিয়েছিলেন। বাজার করতে পারেননি। তবু ওই টাকা তাঁদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। বুধবার ধর্নাস্থলে এই বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন দ্বীপচর এলাকার বাসিন্দা খুকু পাল।

ঘটনাটি আলিপুরদুয়ার ২ নং ব্লকের চাপড়েরপাড় ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বীপচর এলাকা। সেখানে বঞ্চিতদের নিয়ে এসে শোভাগঞ্জ বাস স্ট্যান্ড এলাকার রাস্তায় ধরনায় বসেন স্থানীয় তৃণমূলের বুথ সভাপতি দীপক সাহা। তাঁর দাবি অবিলম্বে ঘর দিতে হবে। এই বিক্ষোভে সামিল ছিলেন খুকু পালও। তিনি বলেন, “পঞ্চায়েত থেকে তিনচারজন এসেছে। ওরা চাইল তিনশো-চারশো টাকা। আমিও অনেক কষ্ট করে সেই টাকা দিয়ে দিলাম। ভাবলাম ঘরটা অন্তত পাব। সেইটাও পেলাম না।”

এ খবর কানে যেতেই আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের কৃষি কর্ম্যাধ্যক্ষ অনুপ দাস বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। চার ঘণ্টা পর ধর্না ও অবস্থান তুলে দিয়ে অনুপ বাবু দ্বীপচর এলাকায় গৃহহীনদের বাড়ি পরিদর্শনে যান। গিয়ে তিনি অবাক। ত্রিপলের ছাউনি দেওয়া ঘর। কাচা শৌচাগার। তিনি আশ্বস্ত করেন গৃহহীনদের।