বাঁকুড়া: মুখে চওড়া হাসি। কেউ শিশুকে কোলে নিয়ে এসেছেন। আবার ছোট ছোট বাচ্চারা ভিড় করেছে। টিভি৯ বাংলা ও পালস ক্যান্ডির পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘিরে উন্মাদনা দেখা গেল বাঁকুড়ায়। পালস গোলমোল খেয়ে সবার মুখে চওড়া হাসি। কেউ বলছেন, অন্য চকোলেটের চেয়ে এটা ভাল। কেউ বলছেন, কাজের মাঝে বিরক্ত হলে পালস গোলমোল খেয়ে মুড চাঙ্গা করেন। ঢাকের বাদ্যিতে পুজোর আমেজও উপভোগ করলেন।
বাঁকুড়ায় পুজোয় পালসের ট্যাবলোকে ঘিরে সাধারণ মানুষের ভিড় দেখা গেল। পালস গোলমোলের স্বাদ নিতে পথচলতি মানুষজন থমকে দাঁড়ালেন। তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল খেয়ে সবার মুখেই হাসি। একজন বললেন, “খেলাম। খুব ভাল লাগছে। টক-ঝাল-মিষ্টি, তিনটে স্বাদই রয়েছে। অন্য চকোলেটের চেয়ে ভাল।” একই বক্তব্য আর একজনের। বললেন, “অন্য চকোলেটের চেয়ে স্বাদ ভাল। তেঁতুলের স্বাদ রয়েছে। বাড়ি নিয়ে গেলে বাচ্চারা বারবার নিয়ে যেতে বলে।”
এক গাল হেসে এক নাবালিকা বলে, “এর আগেও খেয়েছি। তেঁতুলের স্বাদ। খুব ভাল খেতে।” পালস গোলমোল খেতে খেতেই আর এক খুদে বলল, “খুব ভাল।” পাশেই দাঁড়িয়ে পালস গোলমোল খেয়ে একজন বললেন, “কাজ করতে গিয়ে একটু বিরক্ত হলাম কিংবা ঝিমিয়ে পড়লাম। সেইসময় পালস গোলমোল একটা মুখে দিলেই মুড চাঙ্গা হয়ে যায়।”
গত ২ বছরের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর এবার পুজোয় পালসের সিজন থ্রি। এবারের থিম গোল কা মোল, গোলের মূল্য। রাজ্যের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাচ্ছে পুজোয় পালসের ট্যাবলো। আর সেই ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজো শুরুর আগেই যে পুজোর আমেজ এনে দিচ্ছে তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল, সেটা তাঁদের কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে। পুজোয় পালসের ট্যাবলোতে থাকছে হুইলও। সেই হুইল ঘোরালেই মিলছে উপহার।
বাঁকুড়া: মুখে চওড়া হাসি। কেউ শিশুকে কোলে নিয়ে এসেছেন। আবার ছোট ছোট বাচ্চারা ভিড় করেছে। টিভি৯ বাংলা ও পালস ক্যান্ডির পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘিরে উন্মাদনা দেখা গেল বাঁকুড়ায়। পালস গোলমোল খেয়ে সবার মুখে চওড়া হাসি। কেউ বলছেন, অন্য চকোলেটের চেয়ে এটা ভাল। কেউ বলছেন, কাজের মাঝে বিরক্ত হলে পালস গোলমোল খেয়ে মুড চাঙ্গা করেন। ঢাকের বাদ্যিতে পুজোর আমেজও উপভোগ করলেন।
বাঁকুড়ায় পুজোয় পালসের ট্যাবলোকে ঘিরে সাধারণ মানুষের ভিড় দেখা গেল। পালস গোলমোলের স্বাদ নিতে পথচলতি মানুষজন থমকে দাঁড়ালেন। তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল খেয়ে সবার মুখেই হাসি। একজন বললেন, “খেলাম। খুব ভাল লাগছে। টক-ঝাল-মিষ্টি, তিনটে স্বাদই রয়েছে। অন্য চকোলেটের চেয়ে ভাল।” একই বক্তব্য আর একজনের। বললেন, “অন্য চকোলেটের চেয়ে স্বাদ ভাল। তেঁতুলের স্বাদ রয়েছে। বাড়ি নিয়ে গেলে বাচ্চারা বারবার নিয়ে যেতে বলে।”
এক গাল হেসে এক নাবালিকা বলে, “এর আগেও খেয়েছি। তেঁতুলের স্বাদ। খুব ভাল খেতে।” পালস গোলমোল খেতে খেতেই আর এক খুদে বলল, “খুব ভাল।” পাশেই দাঁড়িয়ে পালস গোলমোল খেয়ে একজন বললেন, “কাজ করতে গিয়ে একটু বিরক্ত হলাম কিংবা ঝিমিয়ে পড়লাম। সেইসময় পালস গোলমোল একটা মুখে দিলেই মুড চাঙ্গা হয়ে যায়।”
গত ২ বছরের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর এবার পুজোয় পালসের সিজন থ্রি। এবারের থিম গোল কা মোল, গোলের মূল্য। রাজ্যের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাচ্ছে পুজোয় পালসের ট্যাবলো। আর সেই ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজো শুরুর আগেই যে পুজোর আমেজ এনে দিচ্ছে তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল, সেটা তাঁদের কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে। পুজোয় পালসের ট্যাবলোতে থাকছে হুইলও। সেই হুইল ঘোরালেই মিলছে উপহার।