বোলপুর: এতদিন সোশাল মিডিয়ায় অনুব্রত মণ্ডলকে নকল করেছেন সাজিদ খান। এই নকলনবিশে দারুণ নাম ডাকও করেছেন তিনি। তা বলে অনুব্রতর পাশে বসে তাঁকে নকল? রবিবার বোলপুরে অনুব্রত মণ্ডলের কার্যালয়ে দেখা গেল সে দৃশ্যই। হাঁটুর বয়সী ছেলে কি না বসে বসে নকল করছে বীরভূমের ডাকসাইটে নেতা ‘কেষ্ট’কে। আর সে দৃশ্য তাড়িয়ে উপভোগ করছেন স্বয়ং বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি। সোশাল মিডিয়ায় এই মুহূর্তে ভাইরাল সে ভিডিয়ো।
কে এই সাজিদ খান? বোলপুরেরই কাশীপুরে বাড়ি সাজিদ খানের। অনুব্রতর জেলারই ছেলে। একটা সময় টিকটক করে প্রচুর মানুষের মন জিতেছেন সাজিদ। অনুব্রতর বিভিন্ন ভাষণের অডিয়ো নিজের মুখে বসিয়ে একের পর এক বোমা ফাটাতেন তিনি। ফেসবুকে সে সবে লাইক, শেয়ারের বন্যা। এরপর হঠাৎই একদিন বন্ধ হয়ে গেল টিকটক। কিন্তু দমেননি সাজিদ। ইউটিউব চ্যানেলে মন দেন। ৭২ হাজারের উপরে তাঁর সাবস্ক্রাইবার। অন্যান্য ভিডিয়োও করেন। তবে সেসবের তুলনায় ভিউজ অনুব্রতর নকলের ভিডিয়োতেই বেশি।
সেই সাজিদ রবিবার বিশেষ কারণে অনুব্রত মণ্ডলের দফতরে এসেছিলেন। সেখানেই ঘটে গেল অভূতপূর্ব এক ঘটনা। অনুব্রত মণ্ডলের ঠিক বাঁ দিকের একটি চেয়ারে বসে সাজিদ একের পর এক অনুব্রত মণ্ডলের ‘ডায়লগ’ বলে গেলেন। আর খিলখিলিয়ে হেসে চললেন অনুব্রত। এ এক বিরল দৃশ্য।
যে অনুব্রত মুখ খুললে ‘গুড় বাতাসা’, ‘চরাম চরাম’, ‘পাচনের বারি’ আর ‘ভয়ঙ্কর খেলা’ শুরু হয়, সেই অনুব্রত কি না থেকে থেকেই হেসে উঠছেন। মাঝে মধ্যে আবার সলাজ ‘কেষ্ট’ ঠোঁট চেপে হাসি আটকানোর চেষ্টাও করেছেন। তবে এমনভাবে আগে কখনও দেখা যায়নি অনুব্রতকে। আসলে তাঁর নাকের ডগায় বসে এমন নকল করার ‘ভয়ঙ্কর সাহস’ও যে কেউ দেখাননি আগে।
বোলপুর: এতদিন সোশাল মিডিয়ায় অনুব্রত মণ্ডলকে নকল করেছেন সাজিদ খান। এই নকলনবিশে দারুণ নাম ডাকও করেছেন তিনি। তা বলে অনুব্রতর পাশে বসে তাঁকে নকল? রবিবার বোলপুরে অনুব্রত মণ্ডলের কার্যালয়ে দেখা গেল সে দৃশ্যই। হাঁটুর বয়সী ছেলে কি না বসে বসে নকল করছে বীরভূমের ডাকসাইটে নেতা ‘কেষ্ট’কে। আর সে দৃশ্য তাড়িয়ে উপভোগ করছেন স্বয়ং বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি। সোশাল মিডিয়ায় এই মুহূর্তে ভাইরাল সে ভিডিয়ো।
কে এই সাজিদ খান? বোলপুরেরই কাশীপুরে বাড়ি সাজিদ খানের। অনুব্রতর জেলারই ছেলে। একটা সময় টিকটক করে প্রচুর মানুষের মন জিতেছেন সাজিদ। অনুব্রতর বিভিন্ন ভাষণের অডিয়ো নিজের মুখে বসিয়ে একের পর এক বোমা ফাটাতেন তিনি। ফেসবুকে সে সবে লাইক, শেয়ারের বন্যা। এরপর হঠাৎই একদিন বন্ধ হয়ে গেল টিকটক। কিন্তু দমেননি সাজিদ। ইউটিউব চ্যানেলে মন দেন। ৭২ হাজারের উপরে তাঁর সাবস্ক্রাইবার। অন্যান্য ভিডিয়োও করেন। তবে সেসবের তুলনায় ভিউজ অনুব্রতর নকলের ভিডিয়োতেই বেশি।
সেই সাজিদ রবিবার বিশেষ কারণে অনুব্রত মণ্ডলের দফতরে এসেছিলেন। সেখানেই ঘটে গেল অভূতপূর্ব এক ঘটনা। অনুব্রত মণ্ডলের ঠিক বাঁ দিকের একটি চেয়ারে বসে সাজিদ একের পর এক অনুব্রত মণ্ডলের ‘ডায়লগ’ বলে গেলেন। আর খিলখিলিয়ে হেসে চললেন অনুব্রত। এ এক বিরল দৃশ্য।
যে অনুব্রত মুখ খুললে ‘গুড় বাতাসা’, ‘চরাম চরাম’, ‘পাচনের বারি’ আর ‘ভয়ঙ্কর খেলা’ শুরু হয়, সেই অনুব্রত কি না থেকে থেকেই হেসে উঠছেন। মাঝে মধ্যে আবার সলাজ ‘কেষ্ট’ ঠোঁট চেপে হাসি আটকানোর চেষ্টাও করেছেন। তবে এমনভাবে আগে কখনও দেখা যায়নি অনুব্রতকে। আসলে তাঁর নাকের ডগায় বসে এমন নকল করার ‘ভয়ঙ্কর সাহস’ও যে কেউ দেখাননি আগে।