Birbhum TMC Chaos: আবার কি অশান্তি লেগে গেল বীরভূমে? তৃণমূল কর্মীদের ভয়ে ঘরছাড়া তৃণমূল কর্মীরাই
Birbhum: বলা হয় কাজলের খাস তালুক এই নানুর। গোটা বীরভূমে এখন কাজলের প্রভাব-প্রতিপত্তি বিস্তার হলেও নানুরই কিন্তু প্রথম থেকে ছিল কাজল শেখের 'শক্তির রাজধানী'। এ দিকে, তিহাড় থেকে ফিরেছেন অনুব্রত। আর তিনি ফিরতেই ফের যেন রাঙা মাটির জেলায় প্রকাশ্যে এসেছে কাজল-অনুব্রতর গোষ্ঠী কোন্দল।

বীরভূম: ফের সংবাদ শিরোনামে বীরভূম। সেখানে কাজল শেখ ও অনুব্রত গোষ্ঠীর লাগাম ছাড়া দ্বন্দ্ব এল প্রকাশ্যে। অভিযোগ, নানুরে ঘরছাড়া কয়েকশো তৃণমূল কর্মী। অভিযোগ, এরা সকলেই কেষ্টর অনুগামী হিসাবে পরিচিত। কাজল গোষ্ঠীর ভয়েই ঘরছাড়া এরা।
বলা হয় কাজলের খাস তালুক এই নানুর। গোটা বীরভূমে এখন কাজলের প্রভাব-প্রতিপত্তি বিস্তার হলেও নানুরই কিন্তু প্রথম থেকে ছিল কাজল শেখের ‘শক্তির রাজধানী’। এ দিকে, তিহাড় থেকে ফিরেছেন অনুব্রত। আর তিনি ফিরতেই ফের যেন রাঙা মাটির জেলায় প্রকাশ্যে এসেছে কাজল-অনুব্রতর গোষ্ঠী কোন্দল।
অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের বক্তব্য, কেষ্ট জেল থেকে জেলায় আসার পরই নানুরে অত্যাচার বাড়িয়েছে কাজল গোষ্ঠীর লোকজন। অনুব্রতর অনুগামী শেখ মকিম বলেন, “দাদা যেদিন থেকে ফিরেছে সেদিন থেকে কাজলের লোকজন অত্যাচার করছে।” থুপসারা পঞ্চায়েতের উপপ্রধান শেখ জামরুল বলেন, “এখন যাঁরা বলছে আমরা তৃণমূল করি ওরা এক সময় বিজেপি ছিল। ওরা মিথ্যা কেস দিয়ে অত্যাচার করছে।”
তৃণমূল নেতা জামশেদ আলি বলেন, “তিনশোর বেশি পরিবার গ্রাম ছাড়া হয়ে আছে। এরা সকলেই তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী। এটা কেন হচ্ছে। কারা করছে জানতে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি। তবে সুরাহা হচ্ছে না।”অপরদিকে, কাজল শেখের অনুগামীরা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বাপ্পা চৌধুরী বলেন, “এই সব মিথ্যা কথা। এমন কোনও ঘটনাই ঘটেনি।”

