Awas Yojana: আবাসে নাম তোলা নিয়ে দুই গোষ্ঠীর কোন্দলে তপ্ত দিনহাটা, তালা পড়ল একেবারে পঞ্চায়েতে
Awas Yojana: বিদ্রোহী গোষ্ঠীর অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং অঞ্চল সভাপতি মিলে মাত্র চারটি বুথের বাসিন্দাদের নাম আবাসের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। কিন্তু, ওই তালিকা থেকে বঞ্চিত হয়েছে আরও ১১টি বুথের বাসিন্দারা।

দিনহাটা: কোন্দল কাঁটায় অস্বস্তি বেড়েই চলেছে ঘাসফুল শিবিরের অন্দরে। দলীয় কোন্দলের জেরে তালা পড়ল গ্রাম পঞ্চায়েতে। তালা ঝোলালেন শাসকদলেরই পঞ্চায়েত সদস্যরা। দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের জেরে ব্যাপক উত্তেজনা কোচবিহারের দিনহাটায়। ঘটনাটি ঘটেছে দিনহাটা ১ নম্বর ব্লকের গিতালদহ ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে। সূত্রের খবর, মূল ঘটনার সূত্রপাত আবাস যোজনায় নাম নথিভূক্তিকে কেন্দ্র করে।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীর অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং অঞ্চল সভাপতি মিলে মাত্র চারটি বুথের বাসিন্দাদের নাম আবাসের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। কিন্তু, ওই তালিকা থেকে বঞ্চিত হয়েছে আরও ১১টি বুথের বাসিন্দারা। এই খবর খবর চাউর হতেই ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। এরইমধ্যে পঞ্চায়েত দফতরে তালা পড়ে যায়। তবে গল্পের তখনও অনেক বাকি।
সূত্রের খবর, তালা দেওয়ার খবর ছড়াতেই দলবল নিয়ে ঘটনাস্থলে চলে আসেন তৃণমূল কংগ্রেসের গিতালদহ ১ নম্বর অঞ্চল সভাপতি আসাদুল হক। সঙ্গে আনেন প্রধান-সহ তাঁর সমর্থকদের। অভিযোগ, অভিযোগকারী পঞ্চায়েত সদস্য ও তাঁদের পরিবার এবং সেই সঙ্গে স্থানীয় মানুষদের মারধরও করে। ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য আবদুল ওলিন। তাঁর স্পষ্ট অভিযোগ, অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি আসাদুল হক তাঁর লোকজন নিয়ে এসে মারধর করেছে। অপরদিকে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করছেন পঞ্চায়েত সদস্য আসাদুল হক। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার রাজনৈতিক মহলেও শুরু হয়েছে চাপানউতোর।





