কোচবিহার: ভোট চতুর্থীতে (West Bengal Assembly Election 2021) রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোচবিহারের (Cooch Behar) শীতলকুচি (Sitalkuchi) এলাকা। সকালে শীতলকুচির পাঠানকুলি এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন এক বিজেপি কর্মী। পরে হাসপাতালে ১৮ বছরের ওই তরুণের মৃত্যু হয়। এরপরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীরা। আহত হন আরও বেশ কয়েকজন। গ্রামবাসীরা তাঁদের উদ্ধার করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেপরোয়া লাঠিচার্জ পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনীর। পুলিশের সঙ্গে রীতিমতো ধস্তাধস্তি গ্রামবাসীদের। কেন্দ্রীয় বাহিনীর মুখোমুখি লাঠি উঁচিয়ে প্রতিবাদ গ্রামের মহিলাদেরও।
ভোটের আগের থেকেই দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে শীতলকুচি। শনিবার সকালেও উত্তেজনা ছড়ায়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বাইকে এসে জনা বারোর দুষ্কৃতী পরপর চারটি বোমা ছোড়ে। ফের এক বিজেপি কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয় বলেও অভিযোগ। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এই কাজ করেছে।
ভোটের সাম্প্রতিকতম খবর জানতে ক্লিক করুন
ঘটনার পরই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকায়। বিজেপি কর্মীরা তৃণমূলের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বেশ কয়েকজন আহত হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাহিনী দেখেই আরও বেশি রুখে দাঁড়ান গ্রামবাসীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ করে বাহিনী, পুলিশ। কিন্তু তাতেও পরিস্থিতি বাগে আনতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে।
গ্রামের মহিলাদেরই দেখা যায়, লাঠি হাতে পুলিশ, বাহিনীর রাস্তা আটকাতে। লাঠি উঁচিয়ে তাড়া করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। দফায় দফায় সংঘর্ষে রীতিমতো তপ্ত শীতলকুচির মাটি। তবে তৃণমূল প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের বক্তব্য, বিজেপি কর্মীর গুলি লাগেনি। বিজেপি মিথ্যা বলছে। গুলি লেগেছে তৃণমূল কর্মীরই। যাঁর শরীরে গুলি লেগেছে, তিনি তাঁদের দলের কর্মী বলে পাল্টা দাবি করছেন তিনি।
কোচবিহার: ভোট চতুর্থীতে (West Bengal Assembly Election 2021) রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোচবিহারের (Cooch Behar) শীতলকুচি (Sitalkuchi) এলাকা। সকালে শীতলকুচির পাঠানকুলি এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন এক বিজেপি কর্মী। পরে হাসপাতালে ১৮ বছরের ওই তরুণের মৃত্যু হয়। এরপরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীরা। আহত হন আরও বেশ কয়েকজন। গ্রামবাসীরা তাঁদের উদ্ধার করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেপরোয়া লাঠিচার্জ পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনীর। পুলিশের সঙ্গে রীতিমতো ধস্তাধস্তি গ্রামবাসীদের। কেন্দ্রীয় বাহিনীর মুখোমুখি লাঠি উঁচিয়ে প্রতিবাদ গ্রামের মহিলাদেরও।
ভোটের আগের থেকেই দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে শীতলকুচি। শনিবার সকালেও উত্তেজনা ছড়ায়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বাইকে এসে জনা বারোর দুষ্কৃতী পরপর চারটি বোমা ছোড়ে। ফের এক বিজেপি কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয় বলেও অভিযোগ। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এই কাজ করেছে।
ভোটের সাম্প্রতিকতম খবর জানতে ক্লিক করুন
ঘটনার পরই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকায়। বিজেপি কর্মীরা তৃণমূলের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বেশ কয়েকজন আহত হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাহিনী দেখেই আরও বেশি রুখে দাঁড়ান গ্রামবাসীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ করে বাহিনী, পুলিশ। কিন্তু তাতেও পরিস্থিতি বাগে আনতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে।
গ্রামের মহিলাদেরই দেখা যায়, লাঠি হাতে পুলিশ, বাহিনীর রাস্তা আটকাতে। লাঠি উঁচিয়ে তাড়া করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। দফায় দফায় সংঘর্ষে রীতিমতো তপ্ত শীতলকুচির মাটি। তবে তৃণমূল প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের বক্তব্য, বিজেপি কর্মীর গুলি লাগেনি। বিজেপি মিথ্যা বলছে। গুলি লেগেছে তৃণমূল কর্মীরই। যাঁর শরীরে গুলি লেগেছে, তিনি তাঁদের দলের কর্মী বলে পাল্টা দাবি করছেন তিনি।