BSF: আঁধার রাতেই ভারতীয় সেনার হানায় দুরমুশ পাকিস্তান, উত্তরবঙ্গ শত্রু দমনে নতুন ‘ছক’ বিএসএফের
BSF: অন্যদিকে মক ড্রিলের ক্ষেত্রেও জোর দেওয়া হচ্ছে উত্তরবঙ্গের দিকে। সমর বিশেষজ্ঞদের ধারনা, স্ট্র্যাটেজিক কারণেই উত্তরবঙ্গে জোর। স্পর্শকাতর উত্তরেই ড্রিলে জোর। এদিন স্থলসেনার মক ড্রিল উত্তরেই।

শিলিগুড়ি: পাকিস্তানকে দুরমুশ করেছে আর্মি ও এয়ারফোর্স৷ এবার সীমান্ত ব্যবহার করে প্রত্যাঘাত হলে তা আটকাতে প্রস্তুত বিএসএফ। সমস্ত বাংলাদেশ সীমান্তে জারি হাই অ্যালার্ট। মাঝরাতেই অপারেশন সিঁদুর করে ফেলেছে ভারতীয় সেনা। পাকিস্তানের মাটিতেই সাফ শতাধিক জঙ্গি। জওয়ানরা বদলা নিতেই সেলিব্রেশন মোডে গোটা দেশ। এদিকে এদিনই আবার দেশের আড়াইশো জায়গায় মক হবে মক ড্রিল। বিশেষ নজর রয়েছে উত্তরবঙ্গের দিকে। কোনওরকম পাল্টা হামলা, বাংলাদেশের মাটিকে কাজে লাগিয়ে কোনও নাশকতার ছর বানচাল করতে সদা প্রস্তুত সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী।
একদিকে যখন পাক সীমান্তে অপারেশন সিঁদুর চলছে তখন সীমান্তেও আগেভাগেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল বিএসএফ। রাত থেকেই শুরু হয় সীমান্তে বাড়তি টহল। সাঁজোয়া গাড়ি নিয়ে রাত থেকেই সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় নেমে পড়ে বাড়তি বাহিনী।
অন্যদিকে মক ড্রিলের ক্ষেত্রেও জোর দেওয়া হচ্ছে উত্তরবঙ্গের দিকে। সমর বিশেষজ্ঞদের ধারনা, স্ট্র্যাটেজিক কারণেই উত্তরবঙ্গে জোর। স্পর্শকাতর উত্তরেই ড্রিলে জোর। এদিন স্থলসেনার মক ড্রিল উত্তরেই। ইস্টার্ন কম্যান্ডের তরফে দার্জিলিংকে বেছে নেওয়া হয়েছে ভৌগলিক অবস্থানের জন্যেই। আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ ও অপারেশন ব্ল্যাক আউটে নাগরিকের কী কী করণীয় তা শেখানো হতে পারে মক ড্রিলে। অন্যদিকে দার্জিলিংয়ের জলাপাহাড় ও লেবঙে ড্রিলে ভারতীয় সেনা। সূত্রের খবর, বায়ুসেনার তরফেও হাসিমারা ও বাগডোগরা সামরিক বিমানঘাটি থেকে উড়তে পারে যুদ্ধবিমান।
