Deblina Sarkar: বাংলার মুকুটে নতুন পালক! বিশ্বদরবারে খ্যাতি পেল বঙ্গ তনয়ার আবিষ্কার

Deblina Sarkar: বাটানগরের মেয়ে সে, নবনালন্দা স্কুলের প্রাক্তনী দেবলীনা সরকার। ইন্ডিয়ান স্কুল অফ মাইনস, জার্মানির উজবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে আমেরিকা। এখন ম্যাসাচুয়েটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলিজ বা এমআইটির প্রফেসর। ওখানে ন্যানো-সাইবারনেটিক বায়ট্রেক ল্যাবের চিফ সায়েন্টিস্ট। অবশ্য এই চিপ বানিয়েই যে দেবলীনা থেমে গিয়েছেন এমনটা নয়।

Deblina Sarkar: বাংলার মুকুটে নতুন পালক! বিশ্বদরবারে খ্যাতি পেল বঙ্গ তনয়ার আবিষ্কার
দেবলীনা সরকারImage Credit source: Insta Profile - deblinasarkar59
Follow Us:
| Updated on: Dec 19, 2024 | 12:24 PM

কলকাতা: এমআইটির প্রফেসর তিনি। স্বপ্ন শুধুই নতুন নতুন আবিষ্কার। এবার সেই আবিষ্কারের নেশা দিয়েই বিশ্ব দরবারে নাম করল বঙ্গ তনয়া। বাঙালির মেয়ে স্বপ্নপূরণ বিদেশের মাটিতে। কী বানিয়েছে সে?

একটা পাতলা চিপ। পাতলা মানে কতটা পাতলা? একটা ধূলিকণার থেকেও ছোট, তার থেকেও পাতলা। হাতে নিলেও কিছুই বোঝা সম্ভব না। পাতলার থেকেও পাতলা এই চিপের ক্ষমতা কিন্তু অসীম। এগুলো ন্যানোইলেকট্রিক বায়োসেন্সরগুলোতে ব্যবহার হয়।

সহজ করে বললে, খুব ছোট, ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র যে যন্ত্র, তাকে চালাতে এই চিপ লাগে। এই চিপকে চলতি বছরের সেরা আবিস্কার, বলা হচ্ছে বিভিন্ন সায়েন্স জার্নালে। এই বিশেষ চিপ তৈরি করেছেন এক বঙ্গ তনয়া।

বাটানগরের মেয়ে সে, নবনালন্দা স্কুলের প্রাক্তনী দেবলীনা সরকার। ইন্ডিয়ান স্কুল অফ মাইনস, জার্মানির উজবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে আমেরিকা। এখন ম্যাসাচুয়েটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলিজ বা এমআইটির প্রফেসর। ওখানে ন্যানো-সাইবারনেটিক বায়ট্রেক ল্যাবের চিফ সায়েন্টিস্ট। অবশ্য এই চিপ বানিয়েই যে দেবলীনা থেমে গিয়েছেন এমনটা নয়।

এই মুহূর্তে আরও একাধিক কাজে ব্যস্ত দেবলীনা। অতি কম শক্তিতে কাজ করবে এমন বৈদ্যুতিক প্যানেল এবং ক্যানসারের মতো জটিল অসুখ সারাতে প্রযুক্তি কী, কী করতে পারে? কীভাবে করতে পারে? মস্তিষ্কের গঠন, তার পরিবর্তন, জটিল অসুখের সময় মস্তিষ্কের আচরণ নিয়ে পোস্ট ডক্টরাল করেছেন দেবলীনা। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই তৈরি হয়েছে চিপ। দেবলীনা আশা, চপের হাত ধরে অসাধ্যসাধন হতে পারে। জটিল রোগ সেরে যাওয়া কিংবা মনে রাখার ক্ষমতা বাড়ানো – চিপ মানুষের খুব ভাল বন্ধু হতে পারে।