Shalimar Railway Station: কয়েক মুহূর্তেই শালিমার যেন যুদ্ধক্ষেত্র! ইট বৃষ্টি, ভাঙচুর দোকান, এলাকায় নামল RAF
Shalimar Railway Station: ঘটনাস্থল শালিমার পাঁচ নম্বর রেলগেট নেপালিপাড়া এলাকা। সেখানেই রাত্রি আটটা নাগাদ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে শাসকদলের দুই গোষ্ঠী। এই ঘটনার পিছনে দু'জনের নাম প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে। একজন সুলতান, দ্বিতীয়জন অপর্ণা।
শালিমার: উত্তপ্ত হাওড়ার শালিমার। স্থানীয় সূত্রে খবর, তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে রণক্ষেত্র গোটা এলাকা। তবে পুলিশ জানাচ্ছে,মোবাইলের দোকানের বিবাদ থেকে ঝামেলার সূত্রপাত। চলল ইটবৃষ্টি। একের পর এক দোকানে ভাঙচুর। জখম উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নামল র্যাফ। আটক দু’জন।
কী ঘটেছে?
ঘটনাস্থল শালিমার পাঁচ নম্বর রেলগেট নেপালিপাড়া এলাকা। সেখানেই রাত্রি আটটা নাগাদ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে শাসকদলের দুই গোষ্ঠী। এই ঘটনার পিছনে দু’জনের নাম প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে। একজন সুলতান, দ্বিতীয়জন অপর্ণা। এলাকায় কার দখল থাকবে সেই নিয়েই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে শুরু হয় গণ্ডগোল। তবে হাওড়া সিটি পুলিশের বক্তব্য, মোবাইলের দোকানের বিবাদকে কেন্দ্র করে ঝামেলা শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছছে পুলিশ। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলেছেন পুলিশ আধিকারিকরা। মোতায়েন র্যাফ। রয়েছে কমব্যাট ফোর্স।
এ প্রসঙ্গে, হাওড়া সিটি পুলিশের অ্যাডিশনাল সিপি সুবির্মল পাল বলেন, “একটা মোবাইলের দোকানে দু-তিনজনের মধ্যে বচসা বাধে। এরপর সেই ঘটনার জল গড়ায় স্থানীয় বস্তি পর্যন্ত। এরপর নিজেদের মধ্যে ইট ছোড়াছুড়ি করতে থাকে ওরা। আমরা এসে এলাকা নিয়ন্ত্রিত করেছি। তবে তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব এই মুহূর্তে বলা যাবে না।” প্রসঙ্গত, বিগত জুন মাসেও পার্কিং ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ওই এলাকা। সেই সময় আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন। বাদ যাননি মহিলারাও। জুন মাসের পর ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল এলাকা।