AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Murder: ফের গৃহবধূ হত্যা! এবার বালিশ চাপা দিয়ে খুনের অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

North 24 pargana: ঘটনায় ওই মহিলার স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

Murder: ফের গৃহবধূ হত্যা! এবার বালিশ চাপা দিয়ে খুনের অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রীকে খুন স্বামীর (নিজস্ব ছবি)
| Edited By: | Updated on: Dec 08, 2021 | 3:13 PM
Share

উত্তর ২৪ পরগনা: হুগলির (Hooghly) পর এবার উত্তর ২৪ পরগনা। ফের গৃহবধূ খুনের অভিযোগ উঠল। ঘটনায় গ্রেফতার ওই মহিলার স্বামী। পরে পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

ঘটনাস্থান ঘোলা মানিকা সারদাপল্লী। মৃতের নাম সহেলি বিবি মণ্ডল। গত ৫ তারিখ রাতের বেলায় গৃহবধূকে বালিশ চাপা দিয়ে খুনের ঘটনা ঘটে। সেই খুনের অভিযোগ ওঠে স্বামী অবদুল মিরাজ, ননদ রুবিনা ও শাশুড়ি সেরিনা বিবির বিরুদ্ধে। ঘটনার বিষয়ে ঘোলা থানায় অভিযোগ জানানো হয়। এখনও অবধি স্বামী আবদুল মিরাজকে গ্রেফতার করা হলেও বাকি অভিযুক্তদের এখনও গ্রেফতার করতে পারেনি ঘোলা থানার পুলিশ।

এবার এই ঘটনার প্রতিবাদে এলাকাবাসী সারদাপল্লীতে আবদুল মিরাজের জলের কারখানায় আগুন লাগিয়ে দেয়। পাশাপাশি কারখানার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকেও ভাঙচুর চালানো হয়। এরপর ঘোলা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই গৃহবধূ হত্যার ঘটনা ঘটে শ্যামনগরে। নেশার টাকা না দেওয়ায় সেখানেও স্ত্রীকে বালিশ চাপা দিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে। ছেলের সামনেই মাকে খুন করল স্বামী। ঘটনার পর পুলিশ গ্রেফতার করেছে অভিযুক্ত স্বামীকে।

জগদ্দল থানার শ্যামনগরের বিবেকনগর। মৃতার নাম রীনা মণ্ডল(৩৮)। অভিযুক্ত স্বামী শম্ভু মণ্ডল। পেশায় সে দিনমজুর। মৃতার বোন লতা রায়ের অভিযোগ, জুয়া খেলা ও মদ্যপানের জন্য প্রতিদিন স্ত্রীর কাছে টাকা চাইত শম্ভু। টাকা চাওয়া নিয়ে নিত্যদিন পরিবারে অশান্তি লেগেই থাকতো।

ওইদিন সকালে একই বিষয় নিয়ে ঝগড়া শুরু হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে। মৃতার বোনের অভিযোগ, সেই সময় তাঁর দিদিকে মারধর করে অভিযুক্ত জামাইবাবু। সাত বছরের ভাগ্নার সামনেই দিদিকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করে ঝুলিয়ে দেয় সে ।

আরও পড়ুন: Army Chopper Crash Live Update: গুরুতর আহত প্রতিরক্ষা প্রধান বিপিন রাওয়াত, দুর্ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

লতা দেবীর দাবি, তাঁর ভাগ্না পুলিশের কাছে বয়ানও দিয়েছে। এলাকার লোকজন অভিযুক্ত শম্ভুকে পাকড়াও করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। যদিও পরিবারের বাকি সদস্যরা পলাতক। মৃতার পরিবারের অভিযোগ, স্বামী ছাড়াও রীনাকে প্রতিনিয়ত অত্যাচার করত শাশুড়ি যমুনা মণ্ডল, দেওর, ননদ ও জা।