AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jalpaiguri: বকেয়া ৩০ লক্ষ টাকা, আইসিডিএস সেন্টারে বন্ধ হচ্ছে শিশুদের খাদ্য সরবরাহ

Jalpaiguri: সূত্রের খবর, জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়ি এবং বানারহাট ব্লকে সব থেকে বেশি সমস্যায় পড়েছেন আইসিডিএস কর্মীরা।

Jalpaiguri: বকেয়া ৩০ লক্ষ টাকা, আইসিডিএস সেন্টারে বন্ধ হচ্ছে শিশুদের খাদ্য সরবরাহ
টাকার অভাবে বন্ধ হচ্ছে পরিষেবা
| Edited By: | Updated on: May 12, 2022 | 10:36 AM
Share

জলপাইগুড়ি: আইসিডিএস সেন্টারে বন্ধ শিশুদের খাদ্য সরবরাহ। বকেয়া রয়েছে প্রায় তিরিশ লক্ষ টাকা। সেই কারণেই শিশুদের খাদ্য সরবরাহ বন্ধ রয়েছে বলে খবর। গোটা ঘটনায় আইসিডিএস কর্মীদের আন্দোলন ধূপগুড়িতে।

সূত্রের খবর, জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়ি এবং বানারহাট ব্লকে সব থেকে বেশি সমস্যায় পড়েছেন আইসিডিএস কর্মীরা। করোনাকালে এক সময় লকডাউনের জেরে সমস্ত কিছু বন্ধ ছিল। তবে বন্ধ করা হয়নি আইসিডিএস সেন্টারগুলি। শিশুখাদ্য বাড়ি-বাড়ি পৌঁছানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল সরকারের তরফ। এখন করোনা মিটতেই সেই পরিষেবা এবার অর্থের অভাবে প্রায় বন্ধের পথে। কারণ বকেয়া রয়েছে প্রচুর বিল। টাকার অভাবে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে সেন্টারগুলি। সেই কারণেই কর্মীরা বিক্ষোভ দেখালেন। আলু, ডিম, তেলের বিল প্রদান, উন্নত মানের সোয়াবিন বিতরণ শূন্যপদে ওয়ার্কার কর্মী নিয়োগ সহ ৭ দফা দাবিতে স্মারকলিপি দেওয়া হল ধূপগুড়ি সিডিপিওকে ।

এদিন ধূপগুড়ি জেলা পরিষদ ডাকবাংলো থেকে শুরু হয় এই মিছিল, মিছিলে অংশগ্রহণ করে ধূপগুড়ি এবং বানারহাট ব্লকের বিভিন্ন আইসিডিএস সেন্টারের কর্মীরা।

ধূপগুড়ি এবং বানারহাট ব্লকের ৮৪৪ টি সেন্টার রয়েছে। যার মধ্যে একশোর উপরে সেন্টারে খাদ্য সরবরাহ ইতিমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছেন আইসিডিএস ওয়ার্কার, কারণ তাঁদের বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রীর প্রায় ৩০ লক্ষ বিল বকেয়া রয়েছে। আর বিলগুলি পরিশোধ না করায় কোনও দোকানদার আইসিডিএস কর্মীদের বাকিতে খাদ্য সামগ্রী দিতে চাইছেন না।

ধূপগুড়ির শিশু বিকাশ প্রকল্প আধিকারিকের করন (সি ডি পি ও) সন্দীপ দে বলেন, ‘অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা কতগুলো দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছেন। তাঁদের মূল সমস্যা বকেয়া বিল সেটা দশ বারো দিনের মধ্যে সমস্যা মিটে যাবে আশা করছি। টেকনিক্যাল কিছু সমস্যার জন্য বিল পাননি তাঁরা। বেশকিছু সেন্টারে বন্ধ রাখা হয়েছে। আমি জানতে পেরেছি, সেন্টারগুলিতে খাবার সরবরাহ সচল রাখতে বলেছি। আশা করছি দ্রুত তাদের বকেয়া বিল পেয়ে যাবেন।’