Malbazar: মালদহ তৃণমূল নেতা খুনে আশঙ্কার মেঘ মালবাজারেও! কেন?
Malbazar: দুলাল সরকারের মৃত্যুর ঘটনায় আতঙ্কের মেঘ ডুয়ার্সে! তৃণমূল নেতা দুলাল সরকার গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরেই তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মালবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান স্বপন সাহা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। নিরাপত্তা চেয়ে দ্বারস্থ হলেন জেলা পুলিশের কাছে।
মালবাজার: মালদহ তৃণমূল নেতা দুলাল সরকার খুনে গ্রেফতার হয়েছে শহর সভাপতি নরেন্দ্রনাথ তিওয়ারি। গ্রেফতার হয়েছে আরও স্বপন শর্মা নামে আরও এক নেতা। তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, দুলাল সরকারকে খুনে ৫০ লক্ষ টাকা সুপারি দেওয়া হয়েছিল। দুলাল সরকারের মৃত্যুর ঘটনায় আতঙ্কের মেঘ ডুয়ার্সে! তৃণমূল নেতা দুলাল সরকার গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরেই তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মালবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান স্বপন সাহা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। নিরাপত্তা চেয়ে দ্বারস্থ হলেন জেলা পুলিশের কাছে। তৃণমূল নেতার দাবি, যে কোনও মুহূর্তে আক্রমণের শিকার হতে পারেন তিনি।
তাঁর দাবি, পরপর কয়েকটা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আতঙ্কিত। তিনি বলেন, “আমার খুব কাছের বন্ধু। ওকে মেরে ফেলল। আমি দেখলাম কিছু সিনারি চেঞ্জ হয়েছে। অনেকে বিভিন্ন ভাবে মামলা করে আমাকে হেনস্থা করছে। আমার দলকেও ম্যালাইন করছে। অনেকে আছে এখানে, সুপারি কিলার দিয়ে মার্ডারও করিয়েছে। এসব দেখেই আমি পুলিশ সুপারের কাছে আবেদন করেছি।”
কিন্তু কারা খুন করতে পারে? চেয়ারম্যানের বিস্ফোরক মন্তব্য, “দলেরও হতে পারে, বিরোধী দলেরও হতে পারে।” প্রসঙ্গত, মালদহ তৃণমূল নেতা দুলাল সরকার খুনে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন মালদহ শহর তৃণমূলের সভাপতি নরেন্দ্রনাথ তিওয়ারি। ২২ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। গ্রেফতার হতেই বিস্ফোরক নরেন্দ্রনাথ তিওয়ারি। তিনি দাবি করছেন, দুলাল খুনের নেপথ্যে ছিল ‘বড় মাথা’। আর সেই নাম চাপতেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কে এই বড় মাথা, কার দিকে ইঙ্গিত, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।