TMC Leader Dance: উদ্দাম নেচেই ক্ষান্ত হলেন না তৃণমূল নেতা, সাংবাদিকদের দিলেন ‘দেখে নেওয়ার’ হুঁশিয়ারিও

বানারহাট: হিন্দির ছবির গানে উদ্দাম নাচ। সেই সময় তিনি মদ্যপ অবস্থায়ও ছিলেন বলে অভিযোগ। তৃণমূল নেতার ‘চটুল’ নাচ সামাজিক মাধ্যমে (Social Media) ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় উঠেছে সব মহলে। কিন্তু এই নাচ করেই থেমে থাকেননি ওই তৃণমূল নেতা নয়ন দত্ত। উল্টে সেই নাচের ভিডিয়ো দেখানো হলে সাংবাদিকদের ‘দেখে নেওয়ারও’ হুমকি দিয়েছেন তিনি।

ঠিক কী ঘটেছে?

বুধবার সংবাদ মাধ্যমে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয় (ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা)। সত্তরের দশকের বিখ্যাত হিন্দি ছবি ডনের গানে কোমর দোলাতে দেখা যায় জলপাইগুড়ি জেলার বানারহাট ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি নয়ন দত্ত এবং যুব সভাপতি বিমল মাহালিকে।

ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, অপ্রকৃতস্থ অবস্থায় একটি ঘরের ভিতর কোমর দুলিয়ে নেচে যাচ্ছেন ব্লক সভাপতি নয়ন দত্ত। ঠিকমত দাঁড়াতেও পারছেন না তিনি। যা দেখে মনে হচ্ছে ‘সুস্থ’ অবস্থায় নেই। নয়ন দত্তকে ঘিরে রেখেছেন তাঁর অনুগামীরা। আর সেই নাচে করতালি দিয়ে আরও উৎসাহ দিচ্ছেন তাঁরা। এবার ভিডিয়োরটির দু’মিনিট পর নয়ন দত্তকে এটাও বলতে শোনা গিয়েছে যে, বিষয়টি নিয়ে যে সাংবাদিক খবর করবেন তাঁকে পড়তে হবে সমস্যায়। ফলত, এই নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

বিষয়টি নিয়ে বিজেপি জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী বলেন, “যে সরকারের দলের নেত্রী ড্যান্সিং বার খোলা রাখে, মদের দাম কমায়, মদের দোকান খোলা রাখে তার দলের ভাইয়েরা একটু সুরা পান করে নাচবে এইটাই তো স্বাভাবিক। আপনারা যারা সাংবাদিক অক্লান্ত পরিশ্রম করে সত্য ঘটনা সকলের সামনে নিয়ে আসছেন মানুষ দেখছে। এত সত্য প্রকাশ হলে তো তৃণমূলের সমস্ত কিছু বহিঃপ্রকাশ হয়ে যাচ্ছে। এতে নেতাদের ক্ষতি হচ্ছে। সেই কারণেই সাংবাদিকদের হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে। মানুষের যখন ধ্বংস হয়, ঠিক এই ভাবেই হয়।”

অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে গতকাল সরব হয়েছিলেন জলপাইগুড়ির সিপিএম নেতা জয়ন্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “আজকে ওরা নাচছে। সঙ্গে গোটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে তারা এইভাবে নাচতে বাধ্য করছে। আমরা আতঙ্কিত যদি তৃণমূলের যুব সভাপতি এবং ব্লক সভাপতির এই চেহারা হয় আগামী সময় ছাত্র যুব-সমাজ বিপথে চলে যাবে।”

আরও পড়ুন: TMC Leader Dance: ‘ডন’-এর গান বাজিয়ে ‘মদ্যপ’ অবস্থায় কোমর দোলালেন তৃণমূল নেতা!

বানারহাট: হিন্দির ছবির গানে উদ্দাম নাচ। সেই সময় তিনি মদ্যপ অবস্থায়ও ছিলেন বলে অভিযোগ। তৃণমূল নেতার ‘চটুল’ নাচ সামাজিক মাধ্যমে (Social Media) ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় উঠেছে সব মহলে। কিন্তু এই নাচ করেই থেমে থাকেননি ওই তৃণমূল নেতা নয়ন দত্ত। উল্টে সেই নাচের ভিডিয়ো দেখানো হলে সাংবাদিকদের ‘দেখে নেওয়ারও’ হুমকি দিয়েছেন তিনি।

ঠিক কী ঘটেছে?

বুধবার সংবাদ মাধ্যমে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয় (ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা)। সত্তরের দশকের বিখ্যাত হিন্দি ছবি ডনের গানে কোমর দোলাতে দেখা যায় জলপাইগুড়ি জেলার বানারহাট ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি নয়ন দত্ত এবং যুব সভাপতি বিমল মাহালিকে।

ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, অপ্রকৃতস্থ অবস্থায় একটি ঘরের ভিতর কোমর দুলিয়ে নেচে যাচ্ছেন ব্লক সভাপতি নয়ন দত্ত। ঠিকমত দাঁড়াতেও পারছেন না তিনি। যা দেখে মনে হচ্ছে ‘সুস্থ’ অবস্থায় নেই। নয়ন দত্তকে ঘিরে রেখেছেন তাঁর অনুগামীরা। আর সেই নাচে করতালি দিয়ে আরও উৎসাহ দিচ্ছেন তাঁরা। এবার ভিডিয়োরটির দু’মিনিট পর নয়ন দত্তকে এটাও বলতে শোনা গিয়েছে যে, বিষয়টি নিয়ে যে সাংবাদিক খবর করবেন তাঁকে পড়তে হবে সমস্যায়। ফলত, এই নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

বিষয়টি নিয়ে বিজেপি জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী বলেন, “যে সরকারের দলের নেত্রী ড্যান্সিং বার খোলা রাখে, মদের দাম কমায়, মদের দোকান খোলা রাখে তার দলের ভাইয়েরা একটু সুরা পান করে নাচবে এইটাই তো স্বাভাবিক। আপনারা যারা সাংবাদিক অক্লান্ত পরিশ্রম করে সত্য ঘটনা সকলের সামনে নিয়ে আসছেন মানুষ দেখছে। এত সত্য প্রকাশ হলে তো তৃণমূলের সমস্ত কিছু বহিঃপ্রকাশ হয়ে যাচ্ছে। এতে নেতাদের ক্ষতি হচ্ছে। সেই কারণেই সাংবাদিকদের হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে। মানুষের যখন ধ্বংস হয়, ঠিক এই ভাবেই হয়।”

অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে গতকাল সরব হয়েছিলেন জলপাইগুড়ির সিপিএম নেতা জয়ন্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “আজকে ওরা নাচছে। সঙ্গে গোটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে তারা এইভাবে নাচতে বাধ্য করছে। আমরা আতঙ্কিত যদি তৃণমূলের যুব সভাপতি এবং ব্লক সভাপতির এই চেহারা হয় আগামী সময় ছাত্র যুব-সমাজ বিপথে চলে যাবে।”

আরও পড়ুন: TMC Leader Dance: ‘ডন’-এর গান বাজিয়ে ‘মদ্যপ’ অবস্থায় কোমর দোলালেন তৃণমূল নেতা!