মালদহ: কংগ্রেসের চারবারের সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী ওরফে ডালুবাবু। তবে এবার আর তাঁকে প্রার্থী করেনি দল। বদলে তাঁর কেন্দ্র মালদহ দক্ষিণ থেকে প্রার্থী হয়েছেন তাঁর ছেলে ইশা খান চৌধুরী। এদিকে টিকিট না পেয়ে বেসুরো বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা আবু হাসেম খান চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভূয়সী প্রশংসা থেকে সিএএ নিয়ে ভুল বোঝানো হচ্ছে বলে মন্তব্য ডালুর।
ডালু বলেন, “কাজের মানুষ, ভাল মানুষ হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই একটা প্রতীক ছিলেন। এখন ওনার সামনে লোকে চুরি করছে। তৃণমূলের অবস্থা খুব খারাপ। এখন ভোটাররা যদি ক্ষমা করে! এমনি মানুষের সঙ্গে কথা বললে তারা বলবে টাইম শেষ হয়ে এসেছে।”
একইসঙ্গে ডালু মনে করেন সিএএ নিয়ে মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে তৃণমূল। তাঁর কথায়, “এই আইনে কী ক্ষতি সেটা তো বলতে হবে। মিথ্যা প্রচার করলে তো হবে না। বিজেপিতেও অনেক ভাল ভাল লোক আছেন। আমি মনে করি মোদী সাহেব ভাল। ওনাকে খারাপ দেখানো হচ্ছে, উনি খারাপ লোক নন।” মোদীকে খারাপ দেখিয়ে ভোট পাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে বলেও মনে করেন কংগ্রেসের এই বিদায়ী সাংসদ।
মালদহ: কংগ্রেসের চারবারের সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী ওরফে ডালুবাবু। তবে এবার আর তাঁকে প্রার্থী করেনি দল। বদলে তাঁর কেন্দ্র মালদহ দক্ষিণ থেকে প্রার্থী হয়েছেন তাঁর ছেলে ইশা খান চৌধুরী। এদিকে টিকিট না পেয়ে বেসুরো বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা আবু হাসেম খান চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভূয়সী প্রশংসা থেকে সিএএ নিয়ে ভুল বোঝানো হচ্ছে বলে মন্তব্য ডালুর।
ডালু বলেন, “কাজের মানুষ, ভাল মানুষ হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই একটা প্রতীক ছিলেন। এখন ওনার সামনে লোকে চুরি করছে। তৃণমূলের অবস্থা খুব খারাপ। এখন ভোটাররা যদি ক্ষমা করে! এমনি মানুষের সঙ্গে কথা বললে তারা বলবে টাইম শেষ হয়ে এসেছে।”
একইসঙ্গে ডালু মনে করেন সিএএ নিয়ে মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে তৃণমূল। তাঁর কথায়, “এই আইনে কী ক্ষতি সেটা তো বলতে হবে। মিথ্যা প্রচার করলে তো হবে না। বিজেপিতেও অনেক ভাল ভাল লোক আছেন। আমি মনে করি মোদী সাহেব ভাল। ওনাকে খারাপ দেখানো হচ্ছে, উনি খারাপ লোক নন।” মোদীকে খারাপ দেখিয়ে ভোট পাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে বলেও মনে করেন কংগ্রেসের এই বিদায়ী সাংসদ।