মুর্শিদাবাদ: আগামী সপ্তাহেই হতে পারে শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির বৈঠক। ফের আলোচনা হবে ‘বিদ্রোহী’ হুমায়ুনকে নিয়ে। আগেও লাগাতার বেফাঁস মন্তব্য করার জন্য দফায় দফায় শোকজ নোটিস গিয়েছে ভরতপুরের বিধায়কের কাছে। মাঝে কিছুটা সুর নরম হলেও ভোটের আগে ফের অস্বস্তি বাড়িয়ে দিয়েছেন দলের। তোপের পর তোপ দেগে চলেছেন জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকারের বিরুদ্ধে। সুর চড়িয়েছেন বহরমপুরের সাংসদ ইউসুফ পাঠানের বিরুদ্ধে। এবার সেই হুমায়ুনকে নিয়ে শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি ভাবনা-চিন্তা শুরু করতেই তা নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে চাপানউতোর।
তবে হুমায়ুন যে হুমায়ুনেই আছেন তা স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে তাঁর কথাতেই। সাফ বলছেন, “২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম শোকজ নোটিস এসেছিল। গত জুন মাসে আমাকে একটা ওয়ার্নিং নোটিস দেওয়া হয়েছে। প্রণববাবুর ডায়াস চালানো লোক আমি, আমাকে কী এরা গরু-ছাগল পেয়েছে!” কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বললেন, “অতটা দুর্ভাগ্য এখনও হুমায়ুন কবীরের হয়নি যে আমাকে নিয়ে যা খুশি তাই করা যাবে, যা খুশি তাই বলা যাবে। হুমায়ুন কবীরকে আঘাত করলে তার আঘাতের পাল্টা আঘাত পাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। সে যে কোনও স্তরেরই ব্যক্তি হোক।”
হুঙ্কারের এখানেই শেষ নয়। একের পর এক বক্তব্যে কার্যত বোমা ফাটিয়েছেন এই বিদ্রোহী বিধায়ক। হুঁশিয়ারির সুরে বলেন, “এদের সোজা না করে হুমায়ুন কবীরের মৃত্যু হবে না। হুমায়ুন কবীরের উপরওয়ালাই ভরসা। মুখপাত্ররা বড় বড় করে বলছে ৩০ বছর এখনও কেউ মুখ্যমন্ত্রী থাকবে তারপর কেউ মুখ্যমন্ত্রী আসবে! কে ৩০ বছর বাঁচবে, না কে ৩০ ঘণ্টা বাঁচবে তার গ্যারান্টি কী কেউ দিতে পারে! তার মানে তো এত ক্ষমতাবান হয়ে গিয়েছে যে উপরওয়ালকেও অস্বীকার করা হয়। উপরওয়ালার ক্ষমতার উপরেও ক্ষমতা দেখাচ্ছে এরা!”
মুর্শিদাবাদ: আগামী সপ্তাহেই হতে পারে শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটির বৈঠক। ফের আলোচনা হবে ‘বিদ্রোহী’ হুমায়ুনকে নিয়ে। আগেও লাগাতার বেফাঁস মন্তব্য করার জন্য দফায় দফায় শোকজ নোটিস গিয়েছে ভরতপুরের বিধায়কের কাছে। মাঝে কিছুটা সুর নরম হলেও ভোটের আগে ফের অস্বস্তি বাড়িয়ে দিয়েছেন দলের। তোপের পর তোপ দেগে চলেছেন জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকারের বিরুদ্ধে। সুর চড়িয়েছেন বহরমপুরের সাংসদ ইউসুফ পাঠানের বিরুদ্ধে। এবার সেই হুমায়ুনকে নিয়ে শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি ভাবনা-চিন্তা শুরু করতেই তা নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে চাপানউতোর।
তবে হুমায়ুন যে হুমায়ুনেই আছেন তা স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে তাঁর কথাতেই। সাফ বলছেন, “২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম শোকজ নোটিস এসেছিল। গত জুন মাসে আমাকে একটা ওয়ার্নিং নোটিস দেওয়া হয়েছে। প্রণববাবুর ডায়াস চালানো লোক আমি, আমাকে কী এরা গরু-ছাগল পেয়েছে!” কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বললেন, “অতটা দুর্ভাগ্য এখনও হুমায়ুন কবীরের হয়নি যে আমাকে নিয়ে যা খুশি তাই করা যাবে, যা খুশি তাই বলা যাবে। হুমায়ুন কবীরকে আঘাত করলে তার আঘাতের পাল্টা আঘাত পাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। সে যে কোনও স্তরেরই ব্যক্তি হোক।”
হুঙ্কারের এখানেই শেষ নয়। একের পর এক বক্তব্যে কার্যত বোমা ফাটিয়েছেন এই বিদ্রোহী বিধায়ক। হুঁশিয়ারির সুরে বলেন, “এদের সোজা না করে হুমায়ুন কবীরের মৃত্যু হবে না। হুমায়ুন কবীরের উপরওয়ালাই ভরসা। মুখপাত্ররা বড় বড় করে বলছে ৩০ বছর এখনও কেউ মুখ্যমন্ত্রী থাকবে তারপর কেউ মুখ্যমন্ত্রী আসবে! কে ৩০ বছর বাঁচবে, না কে ৩০ ঘণ্টা বাঁচবে তার গ্যারান্টি কী কেউ দিতে পারে! তার মানে তো এত ক্ষমতাবান হয়ে গিয়েছে যে উপরওয়ালকেও অস্বীকার করা হয়। উপরওয়ালার ক্ষমতার উপরেও ক্ষমতা দেখাচ্ছে এরা!”