মুর্শিদাবাদ: হুঙ্কারের পর হুঙ্কার। তোপের পর তোপ দেগে চলেছেন জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকারের বিরুদ্ধে। হুমায়ুনের সাফ কথা জীবনকৃষ্ণের গ্রেফতারির পিছনে হাত রয়েছে এই অপূর্বরই। হাত করা হয়েছিল খোদ জীবনকৃষ্ণের বাবাকে। এবার আরও চড়ালেন সুর। প্রয়োজনে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে সমঝোতা করার কথাও বলে দিলেন অকপটে। তাহলে কী এবার দল ছাড়তে চলেছেন ভরতপুরের বিধায়ক? জল্পনার মধ্যেই শোনা গেল আগামী সপ্তাহে এই হুমায়ুনকে নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছে তৃণমূলের শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি।
এরইমধ্যে বিতর্কের আবহেই কয়েকদিন আগে অপূর্ব সরকার বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসকে যদি কেউ চ্যালেঞ্জ করে তাহলে সেই চ্যালেঞ্জ বিনয়ের সঙ্গে গ্রহণ করছি।” পাল্টা সেই অপূর্বর দিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে এখন হুমায়ুন বলছেন, “২০১২ সালে আমি কংগ্রেসের বিধায়ক পদ ত্যাগ করে এই তৃণমূলে যোগদান করে আমার ভাগ্যে কী জুটেছে! আমি রেজিনগর দাঁড়াব, কান্দিতেও দাঁড়াব।” টেনে আনেন ডেবরার বিধায়কের প্রসঙ্গও। বলেন, “দরকারে আর এক হুমায়ুনকে নিয়ে এসে কান্দিতে দাঁড় করাব। দেখব কত ধানে কত চাল হয়। অপূর্ব সরকার তোকেও দেখাব। তোর চ্যালেঞ্জ আমি অ্যাকসেপ্ট করলাম।”
এখানেই শেষ নয়। এরপরই এক্কেবারে অবাক করে দিয়ে টেনে আনে অধীর চৌধুরীর প্রসঙ্গ। বলেন, “হোক লড়াই। মানুষ কী চায় দেখা যাবে। যে অধীর চৌধুরীকে ২০২৪ সালে হারিয়েছি সেই অধীর চৌধুরীর সঙ্গে দরকার হলে সিট অ্যাডজাস্টমেন্ট কবর। রাজনীতিতে সব সম্ভব। কিন্তু অপূর্ব সরকার তোকে সাধারণ পাবলিক করে দেব।” একদিকে অধীর অন্যদিকে ডেবরার বিধায়ক? কোন ছক কষছেন ভরতপুরের বিধায়ক? তাঁর কথাতেই জল্পনা যখন ক্রমেই তীব্র হচ্ছে তখন ‘বিদ্রোহী’ হুমায়ুন নিজেই বললেন, “ডেবরার বিধায়ককেও অনেক অসম্মান করছে। তাঁর সঙ্গেও প্রায়ই কথা হয় আমার। বিধানসভার লবিতে কথা হয়। ওর বাড়িতেও কথা হয়। ফোনেও কথা হয়। তাঁকেও পদে পদে অসম্মান করা হচ্ছে। আমাদের দুই হুমায়ুন কবীরকে যদি দল মনে করে অপ্রাসঙ্গিক করে রাখব তাহলে সেটা করতে পারে। আমিও কী করতে পারি আমি বলেছি।”
মুর্শিদাবাদ: হুঙ্কারের পর হুঙ্কার। তোপের পর তোপ দেগে চলেছেন জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকারের বিরুদ্ধে। হুমায়ুনের সাফ কথা জীবনকৃষ্ণের গ্রেফতারির পিছনে হাত রয়েছে এই অপূর্বরই। হাত করা হয়েছিল খোদ জীবনকৃষ্ণের বাবাকে। এবার আরও চড়ালেন সুর। প্রয়োজনে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে সমঝোতা করার কথাও বলে দিলেন অকপটে। তাহলে কী এবার দল ছাড়তে চলেছেন ভরতপুরের বিধায়ক? জল্পনার মধ্যেই শোনা গেল আগামী সপ্তাহে এই হুমায়ুনকে নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছে তৃণমূলের শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটি।
এরইমধ্যে বিতর্কের আবহেই কয়েকদিন আগে অপূর্ব সরকার বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসকে যদি কেউ চ্যালেঞ্জ করে তাহলে সেই চ্যালেঞ্জ বিনয়ের সঙ্গে গ্রহণ করছি।” পাল্টা সেই অপূর্বর দিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে এখন হুমায়ুন বলছেন, “২০১২ সালে আমি কংগ্রেসের বিধায়ক পদ ত্যাগ করে এই তৃণমূলে যোগদান করে আমার ভাগ্যে কী জুটেছে! আমি রেজিনগর দাঁড়াব, কান্দিতেও দাঁড়াব।” টেনে আনেন ডেবরার বিধায়কের প্রসঙ্গও। বলেন, “দরকারে আর এক হুমায়ুনকে নিয়ে এসে কান্দিতে দাঁড় করাব। দেখব কত ধানে কত চাল হয়। অপূর্ব সরকার তোকেও দেখাব। তোর চ্যালেঞ্জ আমি অ্যাকসেপ্ট করলাম।”
এখানেই শেষ নয়। এরপরই এক্কেবারে অবাক করে দিয়ে টেনে আনে অধীর চৌধুরীর প্রসঙ্গ। বলেন, “হোক লড়াই। মানুষ কী চায় দেখা যাবে। যে অধীর চৌধুরীকে ২০২৪ সালে হারিয়েছি সেই অধীর চৌধুরীর সঙ্গে দরকার হলে সিট অ্যাডজাস্টমেন্ট কবর। রাজনীতিতে সব সম্ভব। কিন্তু অপূর্ব সরকার তোকে সাধারণ পাবলিক করে দেব।” একদিকে অধীর অন্যদিকে ডেবরার বিধায়ক? কোন ছক কষছেন ভরতপুরের বিধায়ক? তাঁর কথাতেই জল্পনা যখন ক্রমেই তীব্র হচ্ছে তখন ‘বিদ্রোহী’ হুমায়ুন নিজেই বললেন, “ডেবরার বিধায়ককেও অনেক অসম্মান করছে। তাঁর সঙ্গেও প্রায়ই কথা হয় আমার। বিধানসভার লবিতে কথা হয়। ওর বাড়িতেও কথা হয়। ফোনেও কথা হয়। তাঁকেও পদে পদে অসম্মান করা হচ্ছে। আমাদের দুই হুমায়ুন কবীরকে যদি দল মনে করে অপ্রাসঙ্গিক করে রাখব তাহলে সেটা করতে পারে। আমিও কী করতে পারি আমি বলেছি।”