Murshidabad Unrest: কতজন এসেছিল, কিভাবে জোড়া খুন! জাফরাবাদে হরগোবিন্দ-চন্দনের বাড়ি এসে সবটা জেনে গেল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন
Murshidabad Unrest: এদিনই এলাকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এবার ত্রাণ শিবিরে আসেন মুর্শিদাবাদ জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র। জাফরাবাদে ত্রান শিবিরে প্রশাসনিক কাজ খতিয়ে দেখেন। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গেও কথা বলেন।

জাফরাবাদ: বাংলায় এসেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যরা। ঘুরলেন মুর্শিদাবাদ-মালদহের নানা প্রান্তে। গেলেন সামশেরগঞ্জে জাফরাবাদে খুন হওয়া বাবা-ছেলের বাড়িতেও। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কমিশনের সদস্যরা কথাও বললেন। কিভাবে হামলা হয়েছিল ঘটনার দিন, কতজন এসেছিল, পুলিশের ভূমিকা কি ছিল, কিভাবে খুন করা হয়, এই সমস্ত যাবতীয় বিষয় কমিশনের সদস্যরা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জেনে নেন। প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট থাকার পর কমিশনের সদস্যরা বেরিয়ে যান।
এ ব্যাপারে সামশেরগঞ্জের বিধায়ক আমিরুল ইসলাম বলেন, “দিল্লি থেকে প্রতিনিধি দল এসেছে আমি জানি। তাঁরা নিজেদের কাজ করছে। আমাদের এলাকায় শান্তি রয়েছে এখন। কেউ কোন প্ররোচনা যাতে পা না দেয় তার জন্য সতর্ক করা হয়েছে।”
অন্যদিকে এদিনই এলাকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এবার ত্রাণ শিবিরে আসেন মুর্শিদাবাদ জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র। জাফরাবাদে ত্রান শিবিরে প্রশাসনিক কাজ খতিয়ে দেখেন। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গেও কথা বলেন। বর্তমানে প্রশাসনের কি অবস্থা, হিংসাদীর্ণ এলাকাগুলির কী পরিস্থিতি, তা নিয়ে প্রশাসনিক আধিকারিক এবং জঙ্গিপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপারের সঙ্গে কথা বলেন। ত্রাণের কাজকর্ম ঠিক মতো হচ্ছে কিনা সে বিষয়েও খতিয়ে দেখেন। অন্যদিকে এদিনই আবার সামশেরগঞ্জে মেডিকেল ক্যাম্প খুলেছেন আরজি কর আন্দোলনের একাধিক প্রতিবাদী চিকিৎসক।
