মুর্শিদাবাদ: ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। তাতে অবশ্য উৎসাহে ভাটা পড়েনি। ছাতা মাথায় হাজির কিশোর-কিশোরী থেকে বয়স্করা। ঢাকের বাদ্যিতে দুর্গাপুজোর আমেজ। সঙ্গে পালস গোলমোলের স্বাদ। নবাবের জেলা মুর্শিদাবাদে টিভি৯ বাংলা ও পালস ক্যান্ডির উদ্যোগে পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘিরে উন্মাদনা চোখে পড়ল। কিশোর-কিশোরীর মুখে হাসি। আবার এক মহিলাকে দেখা গেল, যত্ন করে মেয়েকে পালস গোলমোল খাইয়ে দিচ্ছেন। পালস গোলমোল খেয়ে সবাই উচ্ছ্বসিত।
ঝিরিঝিরি বৃষ্টির মধ্যেই মুর্শিদাবাদে পুজোয় পালসের ট্যাবলোর সামনে ভিড় করেন সাধারণ মানুষ। ঢাকের বাদ্যি শুনে থমকে দাঁড়ান অনেকে। দুর্গাপুজো শুরুর আগেই পুজোর আমেজ। ছাতা মাথায় নিয়েই দাঁড়িয়ে পড়লেন অনেকে। পালস গোলমোল খেলেন। মুখে একগাল হাসি নিয়ে এক যুবক বললেন, “আলাদা করে ক্যান্ডিতে দাঁত দিয়ে চাপ দিতে হচ্ছে না। মুখে থাকলেই ধীরে ধীরে গলে যাচ্ছে।” কচিকাঁচাদের দেখা গেল ট্যাবলোর সামনে ভিড় করতে। এক মহিলা পালস গোলমোল নিয়ে প্যাকেট খুলে মেয়েকে খাইয়ে দিলেন।
গত ২ বছরের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর এবার পুজোয় পালসের সিজন থ্রি। এবারের থিম গোল কা মোল, গোলের মূল্য। রাজ্যের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাচ্ছে পুজোয় পালসের ট্যাবলো। আর সেই ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজো শুরুর আগেই যে পুজোর আমেজ এনে দিচ্ছে তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল, সেটা তাঁদের কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে। পুজোয় পালসের ট্যাবলোতে থাকছে হুইলও। সেই হুইল ঘোরালেই মিলছে উপহার।
মুর্শিদাবাদ: ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। তাতে অবশ্য উৎসাহে ভাটা পড়েনি। ছাতা মাথায় হাজির কিশোর-কিশোরী থেকে বয়স্করা। ঢাকের বাদ্যিতে দুর্গাপুজোর আমেজ। সঙ্গে পালস গোলমোলের স্বাদ। নবাবের জেলা মুর্শিদাবাদে টিভি৯ বাংলা ও পালস ক্যান্ডির উদ্যোগে পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘিরে উন্মাদনা চোখে পড়ল। কিশোর-কিশোরীর মুখে হাসি। আবার এক মহিলাকে দেখা গেল, যত্ন করে মেয়েকে পালস গোলমোল খাইয়ে দিচ্ছেন। পালস গোলমোল খেয়ে সবাই উচ্ছ্বসিত।
ঝিরিঝিরি বৃষ্টির মধ্যেই মুর্শিদাবাদে পুজোয় পালসের ট্যাবলোর সামনে ভিড় করেন সাধারণ মানুষ। ঢাকের বাদ্যি শুনে থমকে দাঁড়ান অনেকে। দুর্গাপুজো শুরুর আগেই পুজোর আমেজ। ছাতা মাথায় নিয়েই দাঁড়িয়ে পড়লেন অনেকে। পালস গোলমোল খেলেন। মুখে একগাল হাসি নিয়ে এক যুবক বললেন, “আলাদা করে ক্যান্ডিতে দাঁত দিয়ে চাপ দিতে হচ্ছে না। মুখে থাকলেই ধীরে ধীরে গলে যাচ্ছে।” কচিকাঁচাদের দেখা গেল ট্যাবলোর সামনে ভিড় করতে। এক মহিলা পালস গোলমোল নিয়ে প্যাকেট খুলে মেয়েকে খাইয়ে দিলেন।
গত ২ বছরের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর এবার পুজোয় পালসের সিজন থ্রি। এবারের থিম গোল কা মোল, গোলের মূল্য। রাজ্যের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাচ্ছে পুজোয় পালসের ট্যাবলো। আর সেই ট্যাবলো যেখানেই যাচ্ছে, সেখানে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ছে। পথচলতি মানুষজন ট্যাবলোর সামনে দাঁড়িয়ে পড়ছেন। পালস গোলমোলের স্বাদ নিচ্ছেন। পুজো শুরুর আগেই যে পুজোর আমেজ এনে দিচ্ছে তেঁতুলের স্বাদে ভরা পালস গোলমোল, সেটা তাঁদের কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে। পুজোয় পালসের ট্যাবলোতে থাকছে হুইলও। সেই হুইল ঘোরালেই মিলছে উপহার।