AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

West Bengal Panchayat Elections 2023: বিধায়ককে ধাক্কা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের, ঢাল হয়ে দাঁড়াল রাজ্য পুলিশ, তপ্ত সামসেরগঞ্জ

West Bengal Panchayat Elections 2023: তখনই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আমিরুল ইসলামের বক্তব্য, তিনি সেখানে এক পঞ্চায়েত প্রার্থীর এজেন্ট হিসাবে এসেছিলেন। কেন্দ্রীয় জওয়ানরা সে কথা মানতে চাননি। তাঁদের পরিষ্কার বক্তব্য, কোনওভাবে গণনাকেন্দ্রের অদূরে ভিড় করা যাবে না।

West Bengal Panchayat Elections 2023: বিধায়ককে ধাক্কা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের, ঢাল হয়ে দাঁড়াল রাজ্য পুলিশ, তপ্ত সামসেরগঞ্জ
সামসেরগঞ্জের বিধায়ককে ধাক্কাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 11, 2023 | 10:14 AM
Share

মুর্শিদাবাদ: গণনার দিন দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ। ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর বারবার ভিড় জমাচ্ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মীরা। সকাল থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা লাঠি উঁচিয়ে বারবার ভিড় সরানোর চেষ্টা করছেন। তাড়া করে জমায়েত একটা দিকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। দেখা যাচ্ছে, পিছন থেকে আবার এক পক্ষ জাতীয় সড়কের ওপর ভিড় জমাচ্ছে। ভিড় সরাতে রীতিমতো লাঠিচার্জ করতে হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। সবথেকে উল্লেখ্য ওই জমায়েতের মধ্যেই ছিলেন সামসেরগঞ্জের বিধায়ক আমিরুল ইসলাম। তাঁকেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা সেখান থেকে সরিয়ে দিতে চান। কিন্তু তাতে বাধা দেন বিধায়ক।

তখনই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আমিরুল ইসলামের বক্তব্য, তিনি সেখানে এক পঞ্চায়েত প্রার্থীর এজেন্ট হিসাবে এসেছিলেন। কেন্দ্রীয় জওয়ানরা সে কথা মানতে চাননি। তাঁদের পরিষ্কার বক্তব্য, কোনওভাবে গণনাকেন্দ্রের অদূরে ভিড় করা যাবে না। বিধায়ক ও তাঁর অনুগামীরা যেন ওই এলাকা ছেড়ে চলে যান। সে সময়ে দুপক্ষের বাদানুবাদ হয়। আর সে সময়েই ধাক্কাধাক্কি হয়।

TV9 বাংলার ক্যামেরায় ধরা পড়ে, এক জন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান যখন বিধায়ককে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিচ্ছিলেন, তখনই রাজ্য পুলিশের এক কর্মী দু’জনের মাঝখানে এসে দাঁড়ান। কার্যত বিধায়ককে আড়াল করে নিয়ে যান। রাজ্যপুলিশ কর্মীকে বোঝাতে দেখা যায়, তিনি একজন বিধায়ক। যদিও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা সে কথা শোনেননি।

সকালেই সামশেরগঞ্জের হিরানন্দপুরে বোমাবাজি হয়। নির্দল ও তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ভোটের পরের দিনই নির্দল সমর্থক এবং তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে গন্ডগোলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি।