AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kalyani: ১৩ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণের ‘চেষ্টা’, মুখ বন্ধ রাখতে টাকা-হুমকি, কল্যাণীতে গ্রেফতার অ্য়াম্বুলেন্স চালক

Kalyani: পরিবারের অভিযোগ, শুক্রবার রাতে বাড়ির পাশেই ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে অ্যাম্বুলেন্স চালক। শেষ মুখ বন্ধ রাখার জন্য ওই ব্যক্তি নাবালিকাকে কিছু টাকাও দেয়। যদি পরিবারের লোকজনকে ঘটনার কথা বলে তাহলে প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দেওয়া হয়।

Kalyani: ১৩ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণের 'চেষ্টা', মুখ বন্ধ রাখতে টাকা-হুমকি, কল্যাণীতে গ্রেফতার অ্য়াম্বুলেন্স চালক
অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি তুলছে এলাকার লোকজন Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 30, 2024 | 12:01 PM
Share

কল্যাণী: কল্যাণীতে ১৩ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ। অভিযোগ, প্রতিবেশী অ্যাম্বুলেন্স চালকের বিরুদ্ধে। থানায় যেতে গেলেও দেওয়া হয়েছে হুমকি। টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা চলেছে বলেও অভিযোগ। যদিও শেষ পর্যন্ত ভয় কাটিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। অভিযোগ পেতেই ওই অ্যাম্বুলেন্স চালককে গ্রেফতার করে পুলিশ। এদিন ধৃতকে কল্যাণী মহকুমার আদালতে পেশ করছে পুলিশ। 

পরিবারের অভিযোগ, শুক্রবার রাতে বাড়ির পাশেই ওই নাবালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে ওই অ্যাম্বুলেন্স চালক। শেষ মুখ বন্ধ রাখার জন্য ওই ব্যক্তি নাবালিকাকে কিছু টাকাও দেয়। যদি পরিবারের লোকজনকে ঘটনার কথা বলে তাহলে প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দেওয়া হয়। যদিও বাড়ি ফিরেই বাড়ির লোকজনকে সবটা খুলে বলে নির্যাতিতা। রাতেই কল্যাণী থানায় দায়ের হয় অভিযোগ। মাঠে নামে পুলিশ। 

খবর চাউর হতেই ক্ষোভে ফুঁসতে থাকেন প্রতিবেশীরা। পরিবারের লোকজনের পাশাপাশি বেশ কিছু প্রতিবেশী থানাতেও আসেন। অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবিও তোলেন। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলেও শুরু হয়েছে চাপানউতোর। যদিও অভিযুক্ত বলছেন, তিনি কোনও টাকা দেননি। এমনকী ধর্ষণের চেষ্টা, শ্লীলতাহানি করার যে অভিযোগ উঠেছে তাও উড়িয়ে দিয়েছেন।  এদিকে এ ঘটনায় সুর চড়াচ্ছে বিজেপি। প্রশ্ন তুলছে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে। বিজেপি নেত্রী কেয়া ঘোষ পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, “পুলিশের কাজ সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়া সেটা দিচ্ছেন না। অনেক খবরই চেপে দেওয়া হচ্ছে। যা ঘটেছে তা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। কলকাতা থেকে শুরু করে কাকদ্বীপ, কোচবিহার থেকে কামারহাটি, সর্বত্র এই ঘটনা ঘটছে। এই রাজ্যে কেউ সুরক্ষিত নয়।”