রানাঘাট: রানাঘাটে ভোট প্রচারে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, ভোটের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিএএর বিরোধিতা করছেন। একইসঙ্গে শাহের দাবি, কারও সাধ্য নেই সিএএ রোখার। শুক্রবার রানাঘাটে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের হয়ে জনসভা করেন অমিত শাহ। সেখানেই তাঁকে বলতে শোনা যায়, “আপনারাই বলুন সিএএ এই দেশে আসা দরকার কি না? এখানে বড় সংখ্যক মতুয়া সমাজের লোক শরণার্থী হয়ে আছেন। মমতার সরকার অনুপ্রবেশকারীদের জায়গা দিচ্ছে অথচ মতুয়া সমাজের লোকেদের নাগরিকত্ব দিতে বিরোধিতা করেন। সিএএ বাতিলের ডাক দিচ্ছে। তবে আমি বাংলার মানুষকে কথা দিয়ে যাচ্ছি, কারও ক্ষমতা নেই সিএএকে হাত লাগাবে। প্রত্যেক শরণার্থীকে নাগরিকত্ব দেবো, এটা নরেন্দ্র মোদীর কথা।”
শাহ বলেন, তাঁদের রানাঘাটের প্রার্থী জগন্নাথ সরকারকে জয়ী করা মানে নরেন্দ্র মোদীর হাত শক্ত করা। তিনি বলেন, “জগন্নাথ সরকারকে দেওয়া প্রতিটা ভোট নরেন্দ্র মোদীকে প্রধানমন্ত্রী বানাবে। তাঁকে দেওয়া প্রতিটা ভোট সিএএকে কাজে লাগিয়ে মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজ করবে।”
শাহের মুখে এদিন বারবার শোনা গিয়েছে, অনুপ্রবেশ সমস্যার কথা। তিনি বলেন, “কাটমানি আটকানো দরকার কি না বলুন আপনারা? একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী থাকার পরও বছরের পর বছর মহিলাদের শোষণ করা হয়েছে।” শাহের নিশানায় ছিল এ রাজ্যে ওঠা নানা দুর্নীতির অভিযোগও। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় এই বাংলায় ভ্রষ্টাচার করেছেন। তাঁর মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫০ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছে। এই সভায় ৫০ কোটি একসঙ্গে কেউ দেখেইনি? ৫০ কোটি টাকা কার মমতাদিদি? রানাঘাটের গরিব মানুষের এই টাকা। কোনও দুর্নীতিতে ক্ষমা করা হবে না। যারা দুর্নীতি করেছে জেলের পিছনে ভরবে বিজেপি।”
রানাঘাট: রানাঘাটে ভোট প্রচারে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, ভোটের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিএএর বিরোধিতা করছেন। একইসঙ্গে শাহের দাবি, কারও সাধ্য নেই সিএএ রোখার। শুক্রবার রানাঘাটে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের হয়ে জনসভা করেন অমিত শাহ। সেখানেই তাঁকে বলতে শোনা যায়, “আপনারাই বলুন সিএএ এই দেশে আসা দরকার কি না? এখানে বড় সংখ্যক মতুয়া সমাজের লোক শরণার্থী হয়ে আছেন। মমতার সরকার অনুপ্রবেশকারীদের জায়গা দিচ্ছে অথচ মতুয়া সমাজের লোকেদের নাগরিকত্ব দিতে বিরোধিতা করেন। সিএএ বাতিলের ডাক দিচ্ছে। তবে আমি বাংলার মানুষকে কথা দিয়ে যাচ্ছি, কারও ক্ষমতা নেই সিএএকে হাত লাগাবে। প্রত্যেক শরণার্থীকে নাগরিকত্ব দেবো, এটা নরেন্দ্র মোদীর কথা।”
শাহ বলেন, তাঁদের রানাঘাটের প্রার্থী জগন্নাথ সরকারকে জয়ী করা মানে নরেন্দ্র মোদীর হাত শক্ত করা। তিনি বলেন, “জগন্নাথ সরকারকে দেওয়া প্রতিটা ভোট নরেন্দ্র মোদীকে প্রধানমন্ত্রী বানাবে। তাঁকে দেওয়া প্রতিটা ভোট সিএএকে কাজে লাগিয়ে মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজ করবে।”
শাহের মুখে এদিন বারবার শোনা গিয়েছে, অনুপ্রবেশ সমস্যার কথা। তিনি বলেন, “কাটমানি আটকানো দরকার কি না বলুন আপনারা? একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী থাকার পরও বছরের পর বছর মহিলাদের শোষণ করা হয়েছে।” শাহের নিশানায় ছিল এ রাজ্যে ওঠা নানা দুর্নীতির অভিযোগও। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় এই বাংলায় ভ্রষ্টাচার করেছেন। তাঁর মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫০ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছে। এই সভায় ৫০ কোটি একসঙ্গে কেউ দেখেইনি? ৫০ কোটি টাকা কার মমতাদিদি? রানাঘাটের গরিব মানুষের এই টাকা। কোনও দুর্নীতিতে ক্ষমা করা হবে না। যারা দুর্নীতি করেছে জেলের পিছনে ভরবে বিজেপি।”