বসিরহাট : যৌনপল্লীতে বিধ্বংসী আগুন (Fire breaks out)। পুড়ে ছাই পঞ্চাশটি ঘর। আগুনে আহত হয়েছেন পাঁচ জন। দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের তিনটি ইঞ্জিন। বসিরহাটের মাটিয়া থানার (Matia Police Station) মাটিয়া বাজার এলাকায় এক যৌনপল্লীতে বিধ্বংসী আগুন লাগে। আগুন লাগার ঘটনায় আশ্রয়হীন অন্তত ২০০ জন। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অন্তত কয়েক লাখ টাকা। বুধবার বিকালে হঠাৎই একটি ঘর থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখা যায়। ওই ঘর থেকে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বিস্তীর্ণ এলাকায়। যার ফলে যৌনপল্লীর পঞ্চাশটি ঘর ও আশেপাশের ছোট বড় দোকান আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। দুর্ঘটনাস্থলে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন গিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি। পরে দমকলকর্মীদের প্রায় ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
আগুন লাগার খবর পেয়েই শ্রীনগর মাটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান দুর্ঘটনাস্থলে যান। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়ে দ্রুত আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে এই আগুন দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। আর এই সময়ের মধ্যে সব ঘর পুড়ে শেষ হয়ে যায়। প্রথমে যৌনপল্লীর একটি ঘর থেকে ধোঁয়া বেরোতে শুরু করে। এলাকাটি বেশ ঘিঞ্জি হওয়ার কারণে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পরে আশেপাশের এলাকায়। নিমেষে আগুনের লেলিহান শিখার গ্রাসে চলে আসে বাকি ঘরগুলিও। শুধু যৌনপল্লীর ঘরগুলিই নয়, ওই এলাকার বেশ কয়েকটি দোকানও আগুনে ভষ্মীভূত হয়ে গিয়েছে।
ঘরে থাকা আসবাবপত্র সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস পত্র এবং নগদ অর্থ সব পুড়ে গিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে। গৃহহীন যৌনকর্মীরা আশেপাশে বাড়ি এবং স্থানীয় একটি স্কুলবাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। দুর্ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যেই গিয়ে পৌঁছেছে মাটিয়া থানার পুলিশ। তবে ঠিক কী কারণে এই আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট নয়। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে মাটিয়া থানার পুলিশ ও দমকল বিভাগ। এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানানো না হলেও প্রাথমিকভাবে দমকলের অনুমান শর্ট সার্কিট থেকে যৌনপল্লীতে আগুন লেগে থাকতে পারে।
আরও পড়ুন : Dilip Ghosh: চার পুরনিগমে কেন ভরাডুবি? দলের অন্তর্কলহ নাকি অন্য কিছু! ব্যাখ্যা দিলেন দিলীপ
দেখুন ভিডিয়ো:
বসিরহাট : যৌনপল্লীতে বিধ্বংসী আগুন (Fire breaks out)। পুড়ে ছাই পঞ্চাশটি ঘর। আগুনে আহত হয়েছেন পাঁচ জন। দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের তিনটি ইঞ্জিন। বসিরহাটের মাটিয়া থানার (Matia Police Station) মাটিয়া বাজার এলাকায় এক যৌনপল্লীতে বিধ্বংসী আগুন লাগে। আগুন লাগার ঘটনায় আশ্রয়হীন অন্তত ২০০ জন। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অন্তত কয়েক লাখ টাকা। বুধবার বিকালে হঠাৎই একটি ঘর থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখা যায়। ওই ঘর থেকে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বিস্তীর্ণ এলাকায়। যার ফলে যৌনপল্লীর পঞ্চাশটি ঘর ও আশেপাশের ছোট বড় দোকান আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। দুর্ঘটনাস্থলে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন গিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি। পরে দমকলকর্মীদের প্রায় ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
আগুন লাগার খবর পেয়েই শ্রীনগর মাটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান দুর্ঘটনাস্থলে যান। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়ে দ্রুত আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে এই আগুন দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। আর এই সময়ের মধ্যে সব ঘর পুড়ে শেষ হয়ে যায়। প্রথমে যৌনপল্লীর একটি ঘর থেকে ধোঁয়া বেরোতে শুরু করে। এলাকাটি বেশ ঘিঞ্জি হওয়ার কারণে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পরে আশেপাশের এলাকায়। নিমেষে আগুনের লেলিহান শিখার গ্রাসে চলে আসে বাকি ঘরগুলিও। শুধু যৌনপল্লীর ঘরগুলিই নয়, ওই এলাকার বেশ কয়েকটি দোকানও আগুনে ভষ্মীভূত হয়ে গিয়েছে।
ঘরে থাকা আসবাবপত্র সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস পত্র এবং নগদ অর্থ সব পুড়ে গিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে। গৃহহীন যৌনকর্মীরা আশেপাশে বাড়ি এবং স্থানীয় একটি স্কুলবাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। দুর্ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যেই গিয়ে পৌঁছেছে মাটিয়া থানার পুলিশ। তবে ঠিক কী কারণে এই আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট নয়। আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে মাটিয়া থানার পুলিশ ও দমকল বিভাগ। এখনও স্পষ্টভাবে কিছু জানানো না হলেও প্রাথমিকভাবে দমকলের অনুমান শর্ট সার্কিট থেকে যৌনপল্লীতে আগুন লেগে থাকতে পারে।
আরও পড়ুন : Dilip Ghosh: চার পুরনিগমে কেন ভরাডুবি? দলের অন্তর্কলহ নাকি অন্য কিছু! ব্যাখ্যা দিলেন দিলীপ
দেখুন ভিডিয়ো: