উত্তর ২৪ পরগনা: রাজ্যে দ্বিতীয় দফার পুরভোট (Municpal Election)। বিভিন্ন জায়গা থেকে ইতিমধ্যেই বিক্ষিপ্ত অশান্তি শুরু হয়েছে। কোথাও প্রার্থীকে মারধর করার অভিযোগ উঠছে। কোথাও ভোট না দেওয়ার। শাসক-বিরোধী দুইই একে অন্যের উপর অভিযোগ তুলছে। এদিকে, পুলিশের কাজে খুশি নয় কেউই। সে কথা আবারও ফের মনে করালেন মদন মিত্র। তাঁর অভিযোগ পুলিশ বেছে বেছে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের মারছে। তাঁদের উপর আক্রমণ করছে।
সকাল থেকেই উত্তপ্ত কামারহাটি। ভোট কেন্দ্রে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বরাবার প্রশ্ন তুলেছে শাসক থেকে বিরোধী সব শিবির। এবার একই ইস্যুতে সরব হলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। তাঁর অভিযোগ, পুলিশ বিজেপির হয়ে কাজ করছে। তৃণমূল কর্মীদের বেছে-বেছে আক্রমণ করছে। পুলিশ যদি সময়মতো ব্যবস্থা না নেয় তাহলে মদন মিত্র নিজে নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দানে নামবে হুঁশিয়ারি মদনের।
কী বললেন মদন?
‘ভোট শতাংশ অনেক কম রয়েছে। এর কারণ হল পুলিশ। শনিবার রাত থেকে যেভাবে পুলিশ রেড করেছে আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না। পুলিশ নিরপেক্ষ থাকুক। পুলিশ সরকারের হয়ে কাজ করুক। কিন্তু ওরা শুধু বেছে-বেছে তৃণমূল কর্মীদের উপর অত্যচার করবে এটা হতে পারে না। নির্বাচন কমিশন কোনও কাজ করছে না। খালি বলছে দেখছি! পাঁচ মিনিট সময় দেওয়া হোক আমাদের ছেলেরা মোটামুটি ভোট করিয়ে দেবে। কিন্তু আমরা তা করাব না।’
ক্ষুব্ধ মদন বলেন, ‘আমাদের যা সমর্থন রয়েছে আমরা এমনি জিতব। কিন্তু আমাদের ধরে-ধরে মারছে। আমার বহু কর্মী মার খাচ্ছে। এক কর্মী তো বলেই দিলেন দাদা হাম যাহা যাতা হ্যায়…পিছে পুলিশ যাতা হ্যায়। কিউ? ও কী করেছে? ওর কাছে কোনও মেশিন পত্র কিছু নেই। এখন যদি ওরা নাম ধরে-ধরে খোঁজে তাহলে কী করার আছে? কই বিজেপি, সিপিএম সন্ত্রাসীদের তো খুঁজছেন না? তারা সব সাধু হয়ে গেল? কবে এক সময় মারামারি করত পুলিশ তাকেও উঠিয়ে নিয়েছে।’
‘পুলিশ তুমি কার? যে ক্ষমতায় থাকে তার। রাজনীতি করার সময় এই কথা আমি প্রথম শুনেছিলাম। তবে পুলিশের এই নির্লজ্জ চরিত্র আমারা দেখিনি। তারা কি পদ্মরত্ন পাওয়ার জন্য এই সব করছে? এটা পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল সরকার নাকি অন্য কিছুর সরকার? বাইরে থেকে বিজেপি গুণ্ডা নিয়ে আসছে। আর বলছে তৃণমূল। পুলিশ গ্রেফতার করছে আমাদের ছেলেদের। সেক্ট অফিসার দিব্যেন্দু মণ্ডল পাঁচ পয়সার খদ্দের। সে কাল রাত্রিবেলা থেকে আমাদের ছেলেদের এমন হুমকি দিচ্ছে বাড়ি পালিয়ে গিয়েছে।’
উত্তর ২৪ পরগনা: রাজ্যে দ্বিতীয় দফার পুরভোট (Municpal Election)। বিভিন্ন জায়গা থেকে ইতিমধ্যেই বিক্ষিপ্ত অশান্তি শুরু হয়েছে। কোথাও প্রার্থীকে মারধর করার অভিযোগ উঠছে। কোথাও ভোট না দেওয়ার। শাসক-বিরোধী দুইই একে অন্যের উপর অভিযোগ তুলছে। এদিকে, পুলিশের কাজে খুশি নয় কেউই। সে কথা আবারও ফের মনে করালেন মদন মিত্র। তাঁর অভিযোগ পুলিশ বেছে বেছে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের মারছে। তাঁদের উপর আক্রমণ করছে।
সকাল থেকেই উত্তপ্ত কামারহাটি। ভোট কেন্দ্রে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বরাবার প্রশ্ন তুলেছে শাসক থেকে বিরোধী সব শিবির। এবার একই ইস্যুতে সরব হলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র। তাঁর অভিযোগ, পুলিশ বিজেপির হয়ে কাজ করছে। তৃণমূল কর্মীদের বেছে-বেছে আক্রমণ করছে। পুলিশ যদি সময়মতো ব্যবস্থা না নেয় তাহলে মদন মিত্র নিজে নির্বাচনে লড়াইয়ের ময়দানে নামবে হুঁশিয়ারি মদনের।
কী বললেন মদন?
‘ভোট শতাংশ অনেক কম রয়েছে। এর কারণ হল পুলিশ। শনিবার রাত থেকে যেভাবে পুলিশ রেড করেছে আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না। পুলিশ নিরপেক্ষ থাকুক। পুলিশ সরকারের হয়ে কাজ করুক। কিন্তু ওরা শুধু বেছে-বেছে তৃণমূল কর্মীদের উপর অত্যচার করবে এটা হতে পারে না। নির্বাচন কমিশন কোনও কাজ করছে না। খালি বলছে দেখছি! পাঁচ মিনিট সময় দেওয়া হোক আমাদের ছেলেরা মোটামুটি ভোট করিয়ে দেবে। কিন্তু আমরা তা করাব না।’
ক্ষুব্ধ মদন বলেন, ‘আমাদের যা সমর্থন রয়েছে আমরা এমনি জিতব। কিন্তু আমাদের ধরে-ধরে মারছে। আমার বহু কর্মী মার খাচ্ছে। এক কর্মী তো বলেই দিলেন দাদা হাম যাহা যাতা হ্যায়…পিছে পুলিশ যাতা হ্যায়। কিউ? ও কী করেছে? ওর কাছে কোনও মেশিন পত্র কিছু নেই। এখন যদি ওরা নাম ধরে-ধরে খোঁজে তাহলে কী করার আছে? কই বিজেপি, সিপিএম সন্ত্রাসীদের তো খুঁজছেন না? তারা সব সাধু হয়ে গেল? কবে এক সময় মারামারি করত পুলিশ তাকেও উঠিয়ে নিয়েছে।’
‘পুলিশ তুমি কার? যে ক্ষমতায় থাকে তার। রাজনীতি করার সময় এই কথা আমি প্রথম শুনেছিলাম। তবে পুলিশের এই নির্লজ্জ চরিত্র আমারা দেখিনি। তারা কি পদ্মরত্ন পাওয়ার জন্য এই সব করছে? এটা পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল সরকার নাকি অন্য কিছুর সরকার? বাইরে থেকে বিজেপি গুণ্ডা নিয়ে আসছে। আর বলছে তৃণমূল। পুলিশ গ্রেফতার করছে আমাদের ছেলেদের। সেক্ট অফিসার দিব্যেন্দু মণ্ডল পাঁচ পয়সার খদ্দের। সে কাল রাত্রিবেলা থেকে আমাদের ছেলেদের এমন হুমকি দিচ্ছে বাড়ি পালিয়ে গিয়েছে।’