Ghola: রোল-চাউমিন-মোমোর দোকানে সিভিল ড্রেসে এল পুলিশ, ধরতেও পারেননি দোকানদার, পরে তল্লাশি চালাতে গিয়ে যা বেরল কল্পনার বাইরে
Ghola: ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনার ঘোলার লেলিনগড় ইটভাটা যোগেন্দ্রনগর তৃণমূল কংগ্রেস পার্টি অফিসের পাশেই গড়ে উঠেছিল একটি ফাস্ট ফুড সেন্টার। অভিযোগ, সেখানেই রমরমিয়ে চলছিল গাঁজার ব্যবসা।

ঘোলা: পাড়ার মোড়ে চলছিল ফাস্ট-ফুডের ব্যবসা। রোল-চাউমিন-মোমো কী না বিক্রি হতো। মানুষজন আসতেন, খেতেন…খাবার কেউ পার্সেল করে নিয়ে যেতেন। যেমনটা আর পাঁচটা দোকানের ক্ষেত্রে হয় আর কী। তবে সেই ফাস্ট ফুডের ব্যবসার আড়ালে যে এই কাণ্ড কে বুঝবে? আচমকা সাদা পোশাকের পুলিশ আসতেই খোলসা হল সবটা।
ঘটনাটি উত্তর ২৪ পরগনার ঘোলার লেলিনগড় ইটভাটা যোগেন্দ্রনগর তৃণমূল কংগ্রেস পার্টি অফিসের পাশেই গড়ে উঠেছিল একটি ফাস্ট ফুড সেন্টার। অভিযোগ, সেখানেই রমরমিয়ে চলছিল গাঁজার ব্যবসা। গোপন সূত্রে সেই খবর পেয়ে প্রথমে সাদা পোশাকে একা এসে ওই দোকান থেকে ঘুরে যান ঘোলা থানার অফিসার ইনচার্জ কৌশিক দাস।
পরবর্তীতে বিষয়টি তিনি ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার তনয় চট্টোপাধ্যায়কে সবিস্তারে জানায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘোলা থানার আইসি কৌশিক দাস এবং ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার তনয় চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ওই ফাস্টফুড সেন্টার ঘিরে ফেলে।
পুলিশ সূত্রে খবর,সেখান থেকে প্রায় সাড়ে দশ কেজি গাঁজা,উদ্ধার করে এবং গাঁজা সমেত হাতেনাতে পাকড়াও হন বিশ্বজিৎ বিশ্বাস,হিরণ হালদার এবং শুভেন্দু হালদার। তিনজনকেই গ্রেফতার করে ঘোলা থানায় রাখা হয়েছে। তাদের ব্যারাকপুর আদালতে পাঠানো হবে। অভিযুক্তদের হেফাজতে চেয়ে দশ দিনের আবেদন জানাতে পারে পুলিশ।

