উত্তর ২৪ পরগনা: ফের টিকা-বিভ্রাট। অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করে ভ্যাকসিন (COVID Vaccination) না পেয়ে পথ অবরোধ শুরু করলেন টিকাপ্রাপকেরা। জিরাট রোডের উপর ৮ নম্বর সড়কে দীর্ঘক্ষণ ধরে পথ অবরোধ করলেন সাধারণ মানুষ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল অশোকনগরের প্রাথমিক স্বাস্থ্য়কেন্দ্রে। টিকাপ্রাপকদের বিক্ষোভ অবনস্থানে লাঠি চালাল পুলিশ। TV9-এর খবরেরে জেরে পুলিশি লাঠিচার্জের ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ প্রশাসনের।
টিকাগ্রাহকদের অভিযোগ, দিনের পর দিন ধরে অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করিয়েও মিলছে না টিকা। অনলাইনে নাম নথিভুক্ত করার পর লাইন দিয়েও মিলছে না টিকা। দূরদূরান্ত থেকে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে বলে অভিযোগ। বৃহস্পতিবার, সব মিলিয়ে ২০০ জনকে টিকা দেওয়ার (COVID Vaccination) কথা ছিল। কিন্তু, সময় পেরিয়ে গেলেও টিকা দেওয়া আর হয়নি। ফলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন সাধারণ মানুষ।
অন্যদিকে, পুরসভা সূত্রে জানানো হয়েছে, মোট ২০০ জনকে টিকা নেওয়ার জন্য আলাদা করে ফোন করে ডাকা হয়েছিল। তাঁদেরকেই কেবল টিকা নিতে আসতে বলা হয়েছিল। কিন্তু, সেই ২০০ বাইরেও প্রচুর মানুষ এদিন টিকা নিতে ভিড় করেন। কিন্তু, স্বাস্থ্য়কেন্দ্র থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, ওই ২০০ জন ব্যতিরেক আর টিকা দেওয়া হবে না। এই নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন টিকাপ্রাপকরা বলে অভিযোগ।
অশোকনগরের ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়তেই লাঠি চার্জ শুরু করে পুলিশ। টিকাকরণকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে পুলিশের লাঠিচার্জের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো বিতর্ক তৈরি হয়েছে। TV9-এর খবরের জেরে লাঠি চার্জের ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেন বারাসাতের মহকুমা শাসক সোমা সাউ। কেন পুলিশকে লাঠি চালাতে হল তাই নিয়ে পৌর প্রশাসনিক স্তরে বৈঠকেও বসেন অধিকর্তারা।
জেলা স্বাস্থ্য কর্মদক্ষ জ্যোতি চক্রবর্তী জানিয়েছেন, প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন এবং দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন নিয়ে জটিলতা হওয়ার কারণে ওই অ্যাপ এ নথিভুক্তকারী টিকাপ্রাপকরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। পুলিশ কেন লাঠি চালাল সেই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে। অন্যদিকে, বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী বলেন, “গোটা টিকাকরণ প্রক্রিয়া যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, সেইজন্যই হয়ত পুলিশ লাঠি চালিয়েছে। তবে, বলপ্রয়োগ করা ঠিক হয়নি। ভবিষ্যতে যাতে আবার এ ধরনের ঘটনা না ঘটে তা নজরে রাখা হবে। গোটা ঘটনা তদন্ত করে দেখা হবে।”
দেখুন ভিডিয়ো:
আরও পড়ুন: ‘ম্যান মেড’ বন্যা পরিস্থিতিতেই প্রায় ৬০হাজার কিউসেক জল ছাড়ল দুর্গাপুর ব্যারেজ
উত্তর ২৪ পরগনা: ফের টিকা-বিভ্রাট। অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করে ভ্যাকসিন (COVID Vaccination) না পেয়ে পথ অবরোধ শুরু করলেন টিকাপ্রাপকেরা। জিরাট রোডের উপর ৮ নম্বর সড়কে দীর্ঘক্ষণ ধরে পথ অবরোধ করলেন সাধারণ মানুষ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল অশোকনগরের প্রাথমিক স্বাস্থ্য়কেন্দ্রে। টিকাপ্রাপকদের বিক্ষোভ অবনস্থানে লাঠি চালাল পুলিশ। TV9-এর খবরেরে জেরে পুলিশি লাঠিচার্জের ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ প্রশাসনের।
টিকাগ্রাহকদের অভিযোগ, দিনের পর দিন ধরে অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করিয়েও মিলছে না টিকা। অনলাইনে নাম নথিভুক্ত করার পর লাইন দিয়েও মিলছে না টিকা। দূরদূরান্ত থেকে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে বলে অভিযোগ। বৃহস্পতিবার, সব মিলিয়ে ২০০ জনকে টিকা দেওয়ার (COVID Vaccination) কথা ছিল। কিন্তু, সময় পেরিয়ে গেলেও টিকা দেওয়া আর হয়নি। ফলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন সাধারণ মানুষ।
অন্যদিকে, পুরসভা সূত্রে জানানো হয়েছে, মোট ২০০ জনকে টিকা নেওয়ার জন্য আলাদা করে ফোন করে ডাকা হয়েছিল। তাঁদেরকেই কেবল টিকা নিতে আসতে বলা হয়েছিল। কিন্তু, সেই ২০০ বাইরেও প্রচুর মানুষ এদিন টিকা নিতে ভিড় করেন। কিন্তু, স্বাস্থ্য়কেন্দ্র থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, ওই ২০০ জন ব্যতিরেক আর টিকা দেওয়া হবে না। এই নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন টিকাপ্রাপকরা বলে অভিযোগ।
অশোকনগরের ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়তেই লাঠি চার্জ শুরু করে পুলিশ। টিকাকরণকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে পুলিশের লাঠিচার্জের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো বিতর্ক তৈরি হয়েছে। TV9-এর খবরের জেরে লাঠি চার্জের ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেন বারাসাতের মহকুমা শাসক সোমা সাউ। কেন পুলিশকে লাঠি চালাতে হল তাই নিয়ে পৌর প্রশাসনিক স্তরে বৈঠকেও বসেন অধিকর্তারা।
জেলা স্বাস্থ্য কর্মদক্ষ জ্যোতি চক্রবর্তী জানিয়েছেন, প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন এবং দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন নিয়ে জটিলতা হওয়ার কারণে ওই অ্যাপ এ নথিভুক্তকারী টিকাপ্রাপকরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। পুলিশ কেন লাঠি চালাল সেই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে। অন্যদিকে, বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামী বলেন, “গোটা টিকাকরণ প্রক্রিয়া যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, সেইজন্যই হয়ত পুলিশ লাঠি চালিয়েছে। তবে, বলপ্রয়োগ করা ঠিক হয়নি। ভবিষ্যতে যাতে আবার এ ধরনের ঘটনা না ঘটে তা নজরে রাখা হবে। গোটা ঘটনা তদন্ত করে দেখা হবে।”
দেখুন ভিডিয়ো:
আরও পড়ুন: ‘ম্যান মেড’ বন্যা পরিস্থিতিতেই প্রায় ৬০হাজার কিউসেক জল ছাড়ল দুর্গাপুর ব্যারেজ