AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Durgapur Gang Physical Assault: আতস কাচের নীচে সহপাঠীর ভূমিকাও, দুর্গাপুরের ডাক্তারি ছাত্রীর গণধর্ষণকাণ্ডের তদন্ত কোন পথে?

Durgapur Gang Physical Assault: নির্যাতিতার বাবার সঙ্গে ইতিমধ্যেই ফোনে কথা বলেছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নির্যাতিতার বাবার কাছে তিনি জানতে চেয়েছেন এফআইআর হয়েছে কিনা। ওই বন্ধুকেও আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। চিকিৎসায় সাহায্য করারও আশ্বস্ত করেছেন তিনি। 

Durgapur Gang Physical Assault: আতস কাচের নীচে সহপাঠীর ভূমিকাও, দুর্গাপুরের ডাক্তারি ছাত্রীর গণধর্ষণকাণ্ডের তদন্ত কোন পথে?
দুর্গাপুরে ডাক্তারি ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 11, 2025 | 2:53 PM
Share

দুর্গাপুর: দুর্গাপুরে ডাক্তারি ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ। ঘটনায় দুর্গাপুরের ঘটনায় আতস কাচের তলায় সহপাঠীর ভূমিকা। অভিযুক্তেরা কি পূর্ব পরিচিত? উঠছে প্রশ্ন। তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে,  সহপাঠী প্রথমে তরুণীকে ফেলে পালিয়ে গিয়েছিলেন। পরে তরুণীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।

নির্যাতিতার বাবার সঙ্গে ইতিমধ্যেই ফোনে কথা বলেছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নির্যাতিতার বাবার কাছে তিনি জানতে চেয়েছেন এফআইআর হয়েছে কিনা। ওই বন্ধুকেও আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। চিকিৎসায় সাহায্য করারও আশ্বস্ত করেছেন তিনি।  বর্তমানে হাসপাতালের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালের বাইরে চলছে বিক্ষোভ। পৌঁছেছে জাতীয় মহিলা কমিশনের টিম, ডেপুটেশন দিয়েছে পড়ুয়ারাও।

ওড়িশার জলেশ্বর থেকে বাংলায় ডাক্তারি পড়তে এসে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার শিকার দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। জানা যাচ্ছে, রাতে হস্টেল থেকে বাইরে বেরিয়েছিলেন খাবার কিনতে। রাস্তায় সহপাঠীর সঙ্গে দেখা হয়। ওই সহপাঠীর সঙ্গে ফুচকা খেয়ে ফিরছিলেন। অভিযোগ, হাসপাতালের পিছনে জঙ্গলে টেনে নিয়ে গিয়ে ওই ছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়।

আরজি করের পর দুর্গাপুরে ডাক্তারি ছাত্রের গণধর্ষণকাণ্ডে স্বাভাবিকভাবেই চড়ছে রাজনৈতিক পারদ। তৃণমূল মুখপাত্র অরূপ চক্রবর্তী নির্যাতিতার সহপাঠীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। তিনি বলেছেন, “নির্যাতিতার বন্ধু, যাঁর সঙ্গে তিনি বেরিয়েছিলেন, তিনি তাঁকে ফেলে পালিয়ে যান। সেই সুযোগ নিয়েই নোংরামি হয়েছে। এফআইআর হয়েছে। বন্ধুটিকেও ডেকে আনা হচ্ছে। জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে, কেন তারা ওত রাতে সেখানে গিয়েছিলেন?”

এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন তিলোত্তমার বাবাও। তিনি বলেন, “ওকে এক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি এনে দাঁড় করিয়েছে। এই ঘটনার পর সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে পড়াশোনার যে কঠিন চাপ, যে মানসিক জোরের প্রয়োজন, তা কি ও আর ফিরে পাবে?"