AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘তিন বছর কোথায় ছিলেন?’ গাড়ির বাইরে তুমুল উত্তেজনা, নির্লিপ্ত দিলীপ বললেন…

Dilip Ghosh: ফের বিক্ষোভের মুখে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। বুধবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন এলাকায় যাচ্ছিলেন দিলীপবাবু। বিকালে মনোহরপুর এলাকার কাছে তাঁর গাড়ি ঘিরে ধরেন স্থানীয়রা।

'তিন বছর কোথায় ছিলেন?' গাড়ির বাইরে তুমুল উত্তেজনা, নির্লিপ্ত দিলীপ বললেন...
নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Aug 18, 2021 | 6:09 PM
Share

পশ্চিম মেদিনীপুর: ফের বিক্ষোভের মুখে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। বুধবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন এলাকায় যাচ্ছিলেন দিলীপবাবু। বিকালে মনোহরপুর এলাকার কাছে তাঁর গাড়ি ঘিরে ধরেন স্থানীয়রা। গাড়ি আটকে তীব্র বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। নেমে আসেন দিলীপের দেহরক্ষীরা। তাতেও বিক্ষোভে প্রশমন হয়নি। ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিন্দাবাদ,’ ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জিন্দাবাদ’ ধ্বনি ওঠে।

এদিকে বিক্ষোভের মুখেও অবশ্য ঠান্ডা মাথায় পুরো ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করতে দেখা যায় দিলীপ ঘোষকে। একবার তাঁর গাড়ির সামনে স্লোগান তুললে স্মিত হেসে দিলীপ হাত নেড়ে বলেন, ‘কী হয়েছে?’ এদিকে ভিড় থেকে প্রশ্ন উঠে আসে ‘তিন বছর দেখতে পাইনি কেন আপনাকে?’, ‘গো ব্যাক,’ ‘বিজেপি দূর হঠো’ ইত্যাদি স্লোগান। যদিও এর পর নির্বাকার ভঙ্গিতে গাড়িতে বসে থাকেন দিলীপ।

প্রসঙ্গত, এদিন দাঁতন ব্লকে দলীয় কর্মীদের সাথে দেখা করার কথা ছিল এলাকার সংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের। আর সেখানে যাওয়ার আগেই মনোহরপুরে তাঁর গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের বলেই দাবি বিজেপির। নির্দিষ্ট জায়গায় যাওয়ার আগেই বাধা পেয়ে ফিরে আসতে হয় রাজ্য সভাপতি তথা এলাকার সাংসদকে।

এর আগেও বহুবার দিলীপ ঘোষের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ হয়েছে। মেদিনীপুর থেকে দাঁতন, এগরা এমনকি ভোটের আগে শীতলকুচিতে গিয়েও বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন তিনি। কখনও তাঁকে দেখা গিয়েছে পাল্টা গাড়ি থেকে নেমে কথা বলতে, কখনও আবার হেলমেট পরে মাথা বাঁচিয়েছেন ইটবৃষ্টির মধ্যে। এদিন অবশ্য গোটা ঘটনা ক্যামেরাবন্দি করতে করতে এলাকা ছাড়েন দিলীপ। আরও পড়ুন: ছাত্রীকে বাইরে বার করে পোশাক পাল্টাতেন গৃহশিক্ষিকা, আলমারি খুলে হাঁ সেনানীর পরিবার!